দেখতে চান সেই নেত্রীকে
আমার দেখা সব থেকে বড় মনের মানুষ বাংলাদেশের প্রাইমিনিস্টার শেখ হাসিনা।
শনিবার, ৩০ ডিসেম্বর, ২০১৭
শুক্রবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৭
বাংলালিংক বন্ধ সংযোগ চালু করলেই 10GB ইন্টারনেট একদম ফ্রী!!! তাই সময় থাকতে মিস কইরেন না! ….. by Admin
আসসালামু আলাইকুম
আশা করি সবাই ভালোই আছেন… আমি ও ভাল আছি। আপনারা জেনে খুশি হবেন যে…..
বাংলালিংক বন্ধ সংযোগে অফার
বাংলালিংক-এর বন্ধ সংযোগে ফিরে আসলেই এখন পাবেন দারুণ অফার! ৩৯ টাকা রিচার্জে কথা বলুন স্পেশাল রেটে, আর তার সাথে পান 10GB পর্যন্ত বোনাস ইন্টারনেট!
অফারের বিস্তারিতঃ
অফারটি সেই সব প্রিপেইড এবং কল অ্যান্ড কন্ট্রোল গ্রাহকদের জন্য প্রযোজ্য (আই-টপ আপ ছাড়া) যারা ১৫ আগস্ট, ২০১৭ পর্যন্ত বা তার আগে থেকে বাংলালিংক সংযোগটি ব্যবহার করেন নি
গ্রাহকের জন্য এই অফারটি প্রযোজ্য কিনা তা জানতে গ্রাহককে তার নাম্বারটি লিখে পাঠিয়ে দিতে হবে ৪৩৪৩ নাম্বারে (ফ্রি)
অফারটি পেতে গ্রাহককে ৩৯ টাকা রিচার্জ করতে হবে। ৩৯ টাকা প্রথম রিচার্জ হতে হবে। এই টাকাটি মূল অ্যাকাউন্টে জমা হবে
৩৯ টাকা প্রথম রিচার্জ করলেই গ্রাহক পাবেন ০.৫ পয়সা/সেকেন্ড (বাংলালিংক-বাংলালিংক) এবং ১ পয়সা/সেকেন্ড (বাংলালিংক-অন্য অপারেটর) স্পেশাল কলরেট এবং 1GB ইন্টারনেট বোনাস
স্পেশাল কলরেটের মেয়াদ রিচার্জের দিনসহ ৯০ দিন। 1GB ইন্টারনেটের মেয়াদ রিচার্জের দিনসহ ৭ দিন
এছাড়াও গ্রাহক যেকোনো রিচার্জ ভিত্তিক ইন্টারনেট প্যাক কিনলেই পাবেন 1GB বোনাস ইন্টারনেট
বোনাস ইন্টারনেটের মেয়াদ ক্রয়কৃত ইন্টারনেট প্যাকের মেয়াদের সমান হবে। বোনাস ইন্টারনেটের অফারটি সর্বোচ্চ ৯ বার উপভোগ করা যাবে, ৩৯ টাকা রিচার্জের দিনসহ ৯০ দিনের মধ্যে
মেয়াদ থাকাকালীন সময়ে পুনরায় ইন্টারনেট প্যাক কিনলে আগের প্যাকের অব্যবহৃত ইন্টারনেট যোগ হবে এবং নতুন প্যাকের মেয়াদ প্রযোজ্য হবে।
ইন্টারনেট ব্যবহারের সময় প্রথমে বোনাস ইন্টারনেট থেকে খরচ হবে। প্যাকের মেয়াদ থাকাকালীন প্যাকের ভলিউম শেষ হয়ে গেলে ০.০১২১৭৫ টাকা/10KB হারে চার্জ প্রযোজ্য হবে
বোনাস ইন্টারনেট ব্যালেন্স চেক করতে ডায়াল *124*5#।
স্পেশাল ট্যারিফ থেকে আনসাবস্ক্রাইব করতে ডায়াল *166*39#।
অফারটি সীমিত সময়ের জন্য প্রযোজ্য।
VAT, SD ও SC প্রযোজ্য।
আশা করি সবাই ভালোই আছেন… আমি ও ভাল আছি। আপনারা জেনে খুশি হবেন যে…..
বাংলালিংক বন্ধ সংযোগে অফার
বাংলালিংক-এর বন্ধ সংযোগে ফিরে আসলেই এখন পাবেন দারুণ অফার! ৩৯ টাকা রিচার্জে কথা বলুন স্পেশাল রেটে, আর তার সাথে পান 10GB পর্যন্ত বোনাস ইন্টারনেট!
অফারের বিস্তারিতঃ
অফারটি সেই সব প্রিপেইড এবং কল অ্যান্ড কন্ট্রোল গ্রাহকদের জন্য প্রযোজ্য (আই-টপ আপ ছাড়া) যারা ১৫ আগস্ট, ২০১৭ পর্যন্ত বা তার আগে থেকে বাংলালিংক সংযোগটি ব্যবহার করেন নি
গ্রাহকের জন্য এই অফারটি প্রযোজ্য কিনা তা জানতে গ্রাহককে তার নাম্বারটি লিখে পাঠিয়ে দিতে হবে ৪৩৪৩ নাম্বারে (ফ্রি)
অফারটি পেতে গ্রাহককে ৩৯ টাকা রিচার্জ করতে হবে। ৩৯ টাকা প্রথম রিচার্জ হতে হবে। এই টাকাটি মূল অ্যাকাউন্টে জমা হবে
৩৯ টাকা প্রথম রিচার্জ করলেই গ্রাহক পাবেন ০.৫ পয়সা/সেকেন্ড (বাংলালিংক-বাংলালিংক) এবং ১ পয়সা/সেকেন্ড (বাংলালিংক-অন্য অপারেটর) স্পেশাল কলরেট এবং 1GB ইন্টারনেট বোনাস
স্পেশাল কলরেটের মেয়াদ রিচার্জের দিনসহ ৯০ দিন। 1GB ইন্টারনেটের মেয়াদ রিচার্জের দিনসহ ৭ দিন
এছাড়াও গ্রাহক যেকোনো রিচার্জ ভিত্তিক ইন্টারনেট প্যাক কিনলেই পাবেন 1GB বোনাস ইন্টারনেট
বোনাস ইন্টারনেটের মেয়াদ ক্রয়কৃত ইন্টারনেট প্যাকের মেয়াদের সমান হবে। বোনাস ইন্টারনেটের অফারটি সর্বোচ্চ ৯ বার উপভোগ করা যাবে, ৩৯ টাকা রিচার্জের দিনসহ ৯০ দিনের মধ্যে
মেয়াদ থাকাকালীন সময়ে পুনরায় ইন্টারনেট প্যাক কিনলে আগের প্যাকের অব্যবহৃত ইন্টারনেট যোগ হবে এবং নতুন প্যাকের মেয়াদ প্রযোজ্য হবে।
ইন্টারনেট ব্যবহারের সময় প্রথমে বোনাস ইন্টারনেট থেকে খরচ হবে। প্যাকের মেয়াদ থাকাকালীন প্যাকের ভলিউম শেষ হয়ে গেলে ০.০১২১৭৫ টাকা/10KB হারে চার্জ প্রযোজ্য হবে
বোনাস ইন্টারনেট ব্যালেন্স চেক করতে ডায়াল *124*5#।
স্পেশাল ট্যারিফ থেকে আনসাবস্ক্রাইব করতে ডায়াল *166*39#।
অফারটি সীমিত সময়ের জন্য প্রযোজ্য।
VAT, SD ও SC প্রযোজ্য।
রবিবার, ২৩ এপ্রিল, ২০১৭
এন্ড্রোয়েড এ্যাপস সমগ্র [পর্ব-১১] :: হ্যাকিং এর জন্য ব্যবহৃত এ্যাপস।১
আসসালামু’আলাইকুম
পরীক্ষা আর ব্যাক্তিগত কিছু কাজের জন্য নিয়মিত টিউন করা সম্ভব হয়ে ওঠে না। তবুওচেষ্টা করব চেইন টিউনটিকে লম্বা করার। আজ আমি নিয়ে এসেছি এন্ড্রোয়েডে হ্যাকিং-এর জন্য ব্যবহৃত কয়েকটি এ্যাপস। এটি এই টিউনের প্রথম খন্ড। এখানে থাকছে ৫টি হ্যাকিং এ্যাপসের তালিকা।
বিঃদ্রঃ বেশিরভাগ এ্যাপস চালানুর জন্য রুট লাগবে। এ্যাপগুলো শুধুমাত্র শিক্ষনীয় ক্ষেত্রে প্রয়োগ করবেন।
- zAnti
- DSploit
- Droid Sheep
- WPS connect
- Hackode
শনিবার, ২২ এপ্রিল, ২০১৭
নিজের একটি ওয়েবসাইট থাকুক কে না চায়? তাই দেরি না করে চলুন এখনি একটি ওয়েবসাইট বানিয়ে ফেলি নিজের জন্য। কী কী করতে হবে
নিজের একটি ওয়েবসাইট থাকুক, কে না চায়? তাই দেরি না করে চলুন এখনি একটি ওয়েবসাইট বানিয়ে ফেলি নিজের জন্য। কী কী করতে হবে?
“”””””””””””””””””
১. একটি ডোমেইন রেজিস্ট্রেশন করতে হবে।
২. হোস্টিং স্পেস রেজিস্ট্রেশন করতে হবে।
৩. সেটাপ করতে হবে।
ব্যাস, হয়ে গেলো আপনার ওয়েবসাইট।
এবার আসুন সংক্ষিপ্ত বর্ণনায় যাই :
১. ডোমেইন রেজিস্ট্রেশন
””””””””””””””””””””
প্রথমেই একটি ডোমেইন চয়েজ করতে হবে। কী নামে আপনি আপনার ওয়েবসাইট করতে চান, সেটি।
এটা হতে পারে আপনার নিজের নামে, কিংবা আপনার প্রতিষ্ঠানের নামে অথবা আপনার কোনো প্রিয় মানুষের নামে।
তবে ডোমেইন চয়েজ করার সময় যে দিকটা মনে রাখবেন সবচে’ বেশি সেটা হলো, এমন কোনো নাম পছন্দ করুন যেটা সবার খুব সহজেই মনে থাকে, এবং মুখে বললেই অন্যজন বুঝতে পারে।
ডোমেইন নাম বাছাই করার পর, আপনাকে এখন দেখতে হবে, সেই ডোমেইনটি খালি আছে কিনা।
তাহলে আর দেরি নয়। ডোমেইন নেম নির্বাচন এবং রেস্ট্রিশন করতে চলে যান কো.সিসিতে।
এখানে ক্লিক করুন
প্রথমেই এখানে একটা একাউন্ট খুলে ফেলুন। একাউন্ট খুলতে কোনো ফি দিতে হয় না। সম্পূর্ণই ফ্রি।
একাউন্ট খোলার পর লগ-ইন করার পর যে পৃষ্ঠাটি সেখান থেকে Getting A New Domain বাটনে ক্লিক করুন।
খালি বক্সে আপনার চয়েজবল নামটি দিয়ে চেক এভেইলেবিটি বাটনে ক্লিক করুন।
ধরি আপনার পছন্দের নামটি হচ্ছে mywebsiteblog ।
এই সাইটির নাম খালি আছে তাই এটি রেজিস্ট্রেশন করা যাবে। এতে কোনো ফি লাগবে না।
Continue to registration বাটনে ক্লিক করুন।
এবার একটি বার্তা দেখতে পাবেন_ Your new domain has been successfully registered.
ব্যাস, ডোমেইন রেজিস্ট্রেশন হয়ে গেলো। আপাতত এখানের কাজ শেষ। এই উইন্ডোটি বন্ধ করবেন না। এটি এভাবেই রেখেদিন।
২. হোস্টিং রেজিস্ট্রেশন
””””””””””””””””””’
ডোমেইন তো ফ্রিতে পাওয়া গেলো। এবার প্রয়োজন হোস্টিং স্পেস। হোস্টিং হলো যেখানে আমার ওয়েবসাইটের ফাইলগুলো থাকে। কম্পিউটারে যেমন হার্ডডিস্ক, তেমনি অনলাইনের হার্ডডিস্ক হলো হোস্ট স্পেস।
হোস্ট স্পেস ফ্রি পাওয়া এরকম অনেক আছে। তবে আমার কাছে সবচেয়ে সহজ মনে হয়েছে ফ্রিহোস্টিয়া।
তাদের সিপ্যানেল খুবই সহজ সরল। লগ-ইন করলে আপনার কাছে সহ ক্লিয়ার হয়ে যাবে।
কথা আর না বাড়িয়ে চলুন, ফ্রি হোস্টিয়াতে যাই।
———————————— ফ্রিহোস্টিয়া ——————————-
ফ্রিহোস্টিয়ার চকোলেট প্যাকেজটি ফ্রি। অন্যদুটির জন্য আপনাকে পয়সা দিতে হেব। সুতরাং চকোলেট-ই এখন আমাদের টার্গেট।
চলুন চকোলেট রেজিস্ট্রেশনের ধাপগুলো দেখি।
১. Take a Bite বাটনে ক্লিক করুন।
২. এবার যে পেজটি আসবে, এটি সাইনআপ ফরম। একটু কেয়ার নিয়ে পূরণ করতে হবে।
এখানে আপনার ডোমেইন নেমটি লিখতে হবে। দেখুন লাল চিহ্নিত স্থানগুলো।
৩. ফরম পূরণ শেষ হলে নিচে একটি ওয়ার্ড ভেরিফিকেশন ইমেজ আছে। ইমেজের ঘরে থাকা নম্বর ও অক্ষরগুলো লিখে Continue বাটনে ক্লিক করুন।
৪. লগিন কন্ট্রোল প্যানেল বাটনে দেখতে পাবেন। কিন্তু লগিন করার কোনো দরকার নেই। উইন্ডো ক্লোজ করে দিন।
৫. আপনার ইমেইল ওপেন করুন। ফ্রিহোস্টিয়া থেকে একটি মেইল চলে এসেছে আপনার ইনবক্সে। এই ইমেইলে আছে, আপনার ইউজার নেম, পাসওয়ার্ড, এফটিপি লগিন বিস্তারিত, ডিএনএস ইত্যাদি। বিস্তারিত না বুঝলে সমস্যা নেই।
৬. আপনি আবারও ফ্রিহোস্টিয়া তে চলে যান। ইমেইলে পাওয়া ইউজার নেম এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে লগিন করুন।
৭. লগিন হতে থাক, এই ফাঁকে ডোমেইন কো.সিসি-তে চলুন, যেখানে রেখে গিয়েছিলাম- সেখানে।
৮. সেটাপ বাটনে ক্লিক করুন।
৯. Manage Domain এর সেটাপ অপশনে ক্লিক করুন।
১০. এক নাম্বারে আছে দেখুন Name Server । Name Server-এর রেডিও বাটনে ক্লিক করলে দুটি বক্স আসবে। সেখানে আপনি ইমেইলে পেয়েছিলেন দুটি ডিএনএস ঠিকানা।
dns1.freehostia.com
dns2.freehostia.com
এই ডিএনএস ঠিকানা দুটি ছবির মতো করে লিখে দিয়ে সেটআপ বাটনে ক্লিক করুন
১১. তারপর যে পেজটি আসবে, সেখানে ওকে করে দিন। ব্যাস এখানে আর কোনো কাজ নেই আপনার। এখান থেকে লগ-আউট হয়ে বের হয়ে আসতে পারেন।
এবার চলুন, ফ্রিহোস্টিয়াতে যাই।
১২. ফ্রিহোস্টিয়াতে লগিন করার সাথে সাথে আমার হোস্ট কন্ট্রোল প্যানেলে চলে আসবো আমি। এখানের Site Manager ড্রপডাউন বাটন থেকে Hosted Domains-এ ক্লিক করুন।
১৩. নিচের ছবির মতো করে এখানে আপনার ডোমেইন নামটি লিখে দিন। তারপর Add Domain বাটনে ক্লিক করুন।
১৪. মূলত আপনার কাজ শতকরা ৯০ ভাগ শেষ হয়ে গেছে। বাকী দশ ভাগ কাজ হচ্ছে, আপনার সাইটে আপনি এখন কী রাখবেন, তা ঠিক করা।
১৫. আমি আগে জুমলা ব্যবহার করতাম। বর্তমানে আমি ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে কাজ করি। ওয়ার্ডপ্রেস খুব ভালো লাগে, এটা সহজ এবং কনটেন্ট ব্যবহার করা যায় অতি সহজে।
ফ্রিহোস্টিয়া দিয়ে জুমলা, দ্রুপল কিংবা ওয়ার্ডপ্রেস খুব সহজেই ইনস্টল করে কাজ করা যায়।
ফ্রিহোস্টিয়ার কন্ট্রোল প্যানেলের ওয়েব টুলস ব্যবহার করে মাত্র এক ক্লিকে এসব সিএমস ইনস্টল করা যায়। এজন্য আপনাকে কোনো প্রোগ্রামিং ভাষা জানতে হবে না।
যেকোনো সমস্যায় আমাকে মেইল (bishoshk(এট)yahoo.com) করতে পারেন।
এই টিউটোরিয়ালটি বুঝতে সমস্যা হলে, দয়া করে জানাবেন। আমি আমার সাধ্যমতো চেষ্টা করবো আপনাকে হেল্প করতে। আমি চেষ্টা করেছি আরও সংক্ষিপ্তাকারে লেখার। কিন্তু পারিনি। আশা করি আপনাদের কাজে লাগবে।
আমার ভুল-ভ্রান্তি হওয়া স্বাভাবিক। যদি এখানে কোনো ভুল হয়ে থাকে দয়া করে জানিয়ে কৃতার্থ করবেন।
————————————————
Ai Site Sell Diboo Call me 01724320432 সবায় ভালো থাকবেন। আল্লাহ হাফেজ
শুক্রবার, ২১ এপ্রিল, ২০১৭
গতকাল রাতের ঘটনা, পান্থপথ থেকে বাসায় ফেরার উদ্দেশ্যে সিএনজিতে উঠলাম।
গতকাল
রাতের ঘটনা, পান্থপথ থেকে বাসায় ফেরার উদ্দেশ্যে সিএনজিতে উঠলাম। সিএনজিতে
উঠেই দেখলাম উপরে ফ্যান ঘুরতেছে, ভাবলাম যাক ভালোই হল, আরামে যাওয়া যাবে!
কিন্ত আস্তে আস্তে আরও অনেক কিছুই আবিষ্কার করতে থাকলাম, যেমন টিউবলাইট,
ছাতা, কাগজ-কলম ইত্যাদি।
সিএনজি চালককে কারন জিজ্ঞেস করতেই এক এক করে সবকিছুই বলতে লাগল।
"মামা, ফ্যানটা আসলে ছোট বাচ্চা, বৃদ্ধ মানুষ এবং অসুস্থ রোগীর জন্য লাগিয়েছি, জ্যাম আর গরমে অনেকেই অসুস্থ হয়ে যায় কিছুদির পর আরও গরম পড়বে তখন বেশী প্রয়োজন হবে। আর বৃষ্টির মৌসুমতো তাই ছাতা রাখছি।"
এবার একটু কৌতুহলী হয়ে জিজ্ঞাসা করলাম তাহলে এই খাতা-কলম কেনো, বলল অনেক সময় যাত্রীরা মোবাইলে কথা বলার সময় কারও মোবাইল নাম্বার লেখার প্রয়োজন হয়, তখন কিছুই পাওয়া যায় না, তাই রাখছি।
উনি আরও বলল, "মোবাইল, ল্যাপটপ চার্জ দেয়ার ব্যবস্থাও রাখছি।" সত্যি তো, তাকিয়ে দেখি স্মার্ট ডিভাইজগুলো চার্জ দেয়ার একটা সিস্টেম করা আছে তবে ল্যাপটপ চার্জ দেয়ার সিস্টেম ছিল না।
সিএনজির ছাদে লাগানো sun-protected কভার দেখিয়ে বলল, এটা লাগিয়েছি যেন যাত্রীদের রোদের তাপ বেশী না লাগে।
আমি মজা করার জন্য বললাম, এত কিছু করলেন কিন্ত মিউজিক সিষ্টেম নেই কেন? বলল, "গান শোনার দরকার নাই তবে খবর দেখা বা শোনার ব্যবস্থা করতে পারলে ভাল হত, কি বলেন!" আমি তার চিন্তাশক্তি দেখে অবাক হয়ে তাকিয়ে আছি।
সিএনজি চালককে কারন জিজ্ঞেস করতেই এক এক করে সবকিছুই বলতে লাগল।
"মামা, ফ্যানটা আসলে ছোট বাচ্চা, বৃদ্ধ মানুষ এবং অসুস্থ রোগীর জন্য লাগিয়েছি, জ্যাম আর গরমে অনেকেই অসুস্থ হয়ে যায় কিছুদির পর আরও গরম পড়বে তখন বেশী প্রয়োজন হবে। আর বৃষ্টির মৌসুমতো তাই ছাতা রাখছি।"
এবার একটু কৌতুহলী হয়ে জিজ্ঞাসা করলাম তাহলে এই খাতা-কলম কেনো, বলল অনেক সময় যাত্রীরা মোবাইলে কথা বলার সময় কারও মোবাইল নাম্বার লেখার প্রয়োজন হয়, তখন কিছুই পাওয়া যায় না, তাই রাখছি।
উনি আরও বলল, "মোবাইল, ল্যাপটপ চার্জ দেয়ার ব্যবস্থাও রাখছি।" সত্যি তো, তাকিয়ে দেখি স্মার্ট ডিভাইজগুলো চার্জ দেয়ার একটা সিস্টেম করা আছে তবে ল্যাপটপ চার্জ দেয়ার সিস্টেম ছিল না।
সিএনজির ছাদে লাগানো sun-protected কভার দেখিয়ে বলল, এটা লাগিয়েছি যেন যাত্রীদের রোদের তাপ বেশী না লাগে।
আমি মজা করার জন্য বললাম, এত কিছু করলেন কিন্ত মিউজিক সিষ্টেম নেই কেন? বলল, "গান শোনার দরকার নাই তবে খবর দেখা বা শোনার ব্যবস্থা করতে পারলে ভাল হত, কি বলেন!" আমি তার চিন্তাশক্তি দেখে অবাক হয়ে তাকিয়ে আছি।
গলায়
ঝুলানো আইডি কার্ডটা দেখিয়ে বলল, এটা নীলক্ষেত থেকে করেছি, এক'শ টাকা
লাগছে। এটাতে আমার নিজের এবং বাসার অন্য সবার মোবাইল নাম্বার দেয়া আছে, যদি
কখনও দুর্ঘটনায় পড়ি তাহলে যেন আমার বাসার মানুষ খবরটা পায়, এজন্য এটা
করিয়েছি।
আরও জানালো যে, কোন যাত্রী চাইলেই তাকে বিকাশ, ইউক্যাশ কিংবা মোবাইল রিচার্জের মাধ্যমে সিএনজি বিল পরিশোধ করতে পারবে। আবার কারও কাছে টাকা না থাকলে পরে টাকা দেবার কথা বলে মোবাইল নাম্বার রেখে দেন।
"কেউ যদি টাকা মেরে দেয়?" প্রশ্নটা শুনে বলল, "দুবার এরকম হয়েছিল, পরে ফোন করে বলেছিলাম, ভাই টাকা না দিলে আমার কোন ক্ষতি নাই তবে দেশের অনেক ক্ষতি হবে। উত্তরে তারা জিজ্ঞেস করেছিল কেন? আমি বলেছিলাম, আপনি টাকা না দিলে আর কাউকে টাকা না দিয়ে এক পাও এগুতে দিবো না, দেশের অনেক মানুষ আপনার জন্য এই সুবিধা আর পাবে না। এটা বলার পর তারা টাকা দিয়ে দিছে (হাসি)। আর খাইলে কতইবা খাইত একশ, দুইশ বা পাঁচশ।"
উনার ভবিষ্যত পরিকল্পনাও বলল, টাইম দেখার জন্য একটা ঘড়ি আর দিক নির্দেশনার জন্য একটা কম্পাস লাগাবেন শীঘ্রই। সিএনজিটা অন্য মালিকের হলেও পুরো সেটআপ উনি নিজের বুদ্ধি এবং অর্থ খরচ করে করেছেন শুধুমাত্র দেশের মানুষকে সেবা দেয়ার উদ্দেশ্যে।
উনার এই উদ্যোগের প্রশংসা না করে এড়িয়ে যাওয়া কঠিন। সত্যিই একজন সিএনজি চালক দেখিয়ে দিচ্ছে, ইচ্ছা থাকলে যেকোন ভাবেই, যেকোন স্থান থেকেই দেশের আর দেশের মানুষের সেবা করা যায়।
এই লেখা টি Mahfuzar Rahman এর ফেসবুক পোস্ট থেকে নেয়া।
এই ধরনের উদ্যোগকে অবশ্যই উৎসাহিত করা উচিত। তাই যত খুশি শেয়ার করে সবাইকে অনুপ্রেরনা দিন।
আরও জানালো যে, কোন যাত্রী চাইলেই তাকে বিকাশ, ইউক্যাশ কিংবা মোবাইল রিচার্জের মাধ্যমে সিএনজি বিল পরিশোধ করতে পারবে। আবার কারও কাছে টাকা না থাকলে পরে টাকা দেবার কথা বলে মোবাইল নাম্বার রেখে দেন।
"কেউ যদি টাকা মেরে দেয়?" প্রশ্নটা শুনে বলল, "দুবার এরকম হয়েছিল, পরে ফোন করে বলেছিলাম, ভাই টাকা না দিলে আমার কোন ক্ষতি নাই তবে দেশের অনেক ক্ষতি হবে। উত্তরে তারা জিজ্ঞেস করেছিল কেন? আমি বলেছিলাম, আপনি টাকা না দিলে আর কাউকে টাকা না দিয়ে এক পাও এগুতে দিবো না, দেশের অনেক মানুষ আপনার জন্য এই সুবিধা আর পাবে না। এটা বলার পর তারা টাকা দিয়ে দিছে (হাসি)। আর খাইলে কতইবা খাইত একশ, দুইশ বা পাঁচশ।"
উনার ভবিষ্যত পরিকল্পনাও বলল, টাইম দেখার জন্য একটা ঘড়ি আর দিক নির্দেশনার জন্য একটা কম্পাস লাগাবেন শীঘ্রই। সিএনজিটা অন্য মালিকের হলেও পুরো সেটআপ উনি নিজের বুদ্ধি এবং অর্থ খরচ করে করেছেন শুধুমাত্র দেশের মানুষকে সেবা দেয়ার উদ্দেশ্যে।
উনার এই উদ্যোগের প্রশংসা না করে এড়িয়ে যাওয়া কঠিন। সত্যিই একজন সিএনজি চালক দেখিয়ে দিচ্ছে, ইচ্ছা থাকলে যেকোন ভাবেই, যেকোন স্থান থেকেই দেশের আর দেশের মানুষের সেবা করা যায়।
এই লেখা টি Mahfuzar Rahman এর ফেসবুক পোস্ট থেকে নেয়া।
এই ধরনের উদ্যোগকে অবশ্যই উৎসাহিত করা উচিত। তাই যত খুশি শেয়ার করে সবাইকে অনুপ্রেরনা দিন।