দেখতে চান সেই নেত্রীকে

আমার দেখা সব থেকে বড় মনের মানুষ বাংলাদেশের প্রাইমিনিস্টার শেখ হাসিনা।

লাইফ স্টাইল লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
লাইফ স্টাইল লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

শুক্রবার, ২১ এপ্রিল, ২০১৭

গতকাল রাতের ঘটনা, পান্থপথ থেকে বাসায় ফেরার উদ্দেশ্যে সিএনজিতে উঠলাম।

Image may contain: 1 personগতকাল রাতের ঘটনা, পান্থপথ থেকে বাসায় ফেরার উদ্দেশ্যে সিএনজিতে উঠলাম। সিএনজিতে উঠেই দেখলাম উপরে ফ্যান ঘুরতেছে, ভাবলাম যাক ভালোই হল, আরামে যাওয়া যাবে! কিন্ত আস্তে আস্তে আরও অনেক কিছুই আবিষ্কার করতে থাকলাম, যেমন টিউবলাইট, ছাতা, কাগজ-কলম ইত্যাদি।
সিএনজি চালককে কারন জিজ্ঞেস করতেই এক এক করে সবকিছুই বলতে লাগল।
"মামা, ফ্যানটা আসলে ছোট বাচ্চা, বৃদ্ধ মানুষ এবং অসুস্থ রোগীর জন্য লাগিয়েছি, জ্যাম আর গরমে অনেকেই অসুস্থ হয়ে যায় কিছুদির পর আরও গরম পড়বে তখন বেশী প্রয়োজন হবে। আর বৃষ্টির মৌসুমতো তাই ছাতা রাখছি।"
এবার একটু কৌতুহলী হয়ে জিজ্ঞাসা করলাম তাহলে এই খাতা-কলম কেনো, বলল অনেক সময় যাত্রীরা মোবাইলে কথা বলার সময় কারও মোবাইল নাম্বার লেখার প্রয়োজন হয়, তখন কিছুই পাওয়া যায় না, তাই রাখছি।
উনি আরও বলল, "মোবাইল, ল্যাপটপ চার্জ দেয়ার ব্যবস্থাও রাখছি।" সত্যি তো, তাকিয়ে দেখি স্মার্ট ডিভাইজগুলো চার্জ দেয়ার একটা সিস্টেম করা আছে তবে ল্যাপটপ চার্জ দেয়ার সিস্টেম ছিল না।
সিএনজির ছাদে লাগানো sun-protected কভার দেখিয়ে বলল, এটা লাগিয়েছি যেন যাত্রীদের রোদের তাপ বেশী না লাগে।
আমি মজা করার জন্য বললাম, এত কিছু করলেন কিন্ত মিউজিক সিষ্টেম নেই কেন? বলল, "গান শোনার দরকার নাই তবে খবর দেখা বা শোনার ব্যবস্থা করতে পারলে ভাল হত, কি বলেন!" আমি তার চিন্তাশক্তি দেখে অবাক হয়ে তাকিয়ে আছি।

গলায় ঝুলানো আইডি কার্ডটা দেখিয়ে বলল, এটা নীলক্ষেত থেকে করেছি, এক'শ টাকা লাগছে। এটাতে আমার নিজের এবং বাসার অন্য সবার মোবাইল নাম্বার দেয়া আছে, যদি কখনও দুর্ঘটনায় পড়ি তাহলে যেন আমার বাসার মানুষ খবরটা পায়, এজন্য এটা করিয়েছি।
আরও জানালো যে, কোন যাত্রী চাইলেই তাকে বিকাশ, ইউক্যাশ কিংবা মোবাইল রিচার্জের মাধ্যমে সিএনজি বিল পরিশোধ করতে পারবে। আবার কারও কাছে টাকা না থাকলে পরে টাকা দেবার কথা বলে মোবাইল নাম্বার রেখে দেন।
"কেউ যদি টাকা মেরে দেয়?" প্রশ্নটা শুনে বলল, "দুবার এরকম হয়েছিল, পরে ফোন করে বলেছিলাম, ভাই টাকা না দিলে আমার কোন ক্ষতি নাই তবে দেশের অনেক ক্ষতি হবে। উত্তরে তারা জিজ্ঞেস করেছিল কেন? আমি বলেছিলাম, আপনি টাকা না দিলে আর কাউকে টাকা না দিয়ে এক পাও এগুতে দিবো না, দেশের অনেক মানুষ আপনার জন্য এই সুবিধা আর পাবে না। এটা বলার পর তারা টাকা দিয়ে দিছে (হাসি)। আর খাইলে কতইবা খাইত একশ, দুইশ বা পাঁচশ।"
উনার ভবিষ্যত পরিকল্পনাও বলল, টাইম দেখার জন্য একটা ঘড়ি আর দিক নির্দেশনার জন্য একটা কম্পাস লাগাবেন শীঘ্রই। সিএনজিটা অন্য মালিকের হলেও পুরো সেটআপ উনি নিজের বুদ্ধি এবং অর্থ খরচ করে করেছেন শুধুমাত্র দেশের মানুষকে সেবা দেয়ার উদ্দেশ্যে।
উনার এই উদ্যোগের প্রশংসা না করে এড়িয়ে যাওয়া কঠিন। সত্যিই একজন সিএনজি চালক দেখিয়ে দিচ্ছে, ইচ্ছা থাকলে যেকোন ভাবেই, যেকোন স্থান থেকেই দেশের আর দেশের মানুষের সেবা করা যায়।
এই লেখা টি Mahfuzar Rahman এর ফেসবুক পোস্ট থেকে নেয়া।
এই ধরনের উদ্যোগকে অবশ্যই উৎসাহিত করা উচিত। তাই যত খুশি শেয়ার করে সবাইকে অনুপ্রেরনা দিন।

Image may contain: outdoor
Image may contain: 1 person
Share:

বুধবার, ৭ ডিসেম্বর, ২০১৬

পরে যাই, চোখের জল মুছে উঠে দাড়াই, আবার ছুঁটে চলি -অনুজ মজুমদার

 আজ এক বন্ধুর হাতের রান্না খেলাম। মাংশতে এত ঝাল দিয়েছে যে, আমার চোখ দিয়ে জল বের হচ্ছিলো।বন্ধুকে বললাম, 'এত ঝাল খাও কেন?' বন্ধুর জবাব টা ছিলো এই রকম, "ছোট বেলায় খুব অভাব ছিলো, প্রায়ই শুধু মরিচ দিয়ে ভাত খেতাম আর সেই থেকে অভ্যাস হয়ে গেছে।" কথাগুলো শোনার পর বন্ধুর দিকে তাকাতে না তাকাতেই আমার কিছুু স্মৃতি আমায় অশ্রুপাত করালো। ভাবতে থাকলাম, আমরা বর্তমান জেনারেশনের বেশির ভাগই সব পেয়েছির দলে। তাই কেউ কেউ চাহিবা মাত্র সব পেয়ে জীবনটাকে বিভিন্ন রং এর সাথে গুলিয়ে ফেলছি। আমাদের কাছে জীবন মানে একটা সেলফি, চেকইন, ডিজে পার্টি, হ্যাং আউট, বারবিকিউ, কিংবা ভার্চুয়াল কিছু অনূভুতি। আমরা কি জানি, বাস্তবটা কতটা কঠিন? হয়তো কেউ কেউ জানি, আর হ্যাঁ, সবাই কেনোই বা জানবো। আসলে একটা স্ট্যাটাস কিংবা দুইটা সেলফি দিয়ে সবকিছু আপডেট রাখা যায় না। বাস্তব জীবনটাকে আপডেট দেওয়ার জন্য প্রতিনিয়তই আমি ছুটছি। ছুটতে গিয়ে হোঁচট খাই, ব্যথা পাই, চোখেও জল আসে। চোখের জল মুছে উঠে দাঁড়াই- আবার ছুটি। নইলে জীবনতো আমাকে খরচের খাতায় ফেলে দিবে আর আমিতো হারিয়ে যাবো বেহিসাবের আবর্জনায়।
Share:

শনিবার, ৩ ডিসেম্বর, ২০১৬

লুকানো প্রতিভাকে বিকষিত করো...

আমাদের প্রত্যেকের মধ্যেই আকাশের মতো বড় সম্ভাবনা রয়েছে। তুমি জিজ্ঞেস করবে-- তাই যদি সত্যি, তাহলে সকলে রবি ঠাকুর, সুভাষ বসু বা বিবেকানন্দ হয় না কেন ?
-
তোমার অনেক টাকা রয়েছে ; কিন্তু সেগুলো তুমি কেবল ব্যাঙ্কে ফেলে রাখলে। তাহলে-- তোমার টাকা থেকেও, তোমার কোন কাজে লাগলো না। কিন্তু তুমি যদি সেই টাকা দিয়ে ভালো জায়গায় পড়াশুনা করতে যাও ; বা সেই টাকায় তুমি যদি বাচ্চাদের জন্য একটা স্কুল বানিয়ে দাও। তাহলে সেই টাকা তোমাকে-- অনেকটা উচ্চতায় নিয়ে যাবে। কোন কিছু থাকলেই তার মূল্য হয়ে যায় না। সেই জিনিসের মূল্য তখনই হয়-- যখন তুমি সেই জিনিসটাকে কোন গঠনমূলক-- কাজে লাগাবে।
-
তোমার মধ্যে আকাশের মতো সম্ভাবনা আছে ; কিন্তু তুমি যদি সেই সম্ভাবনা কাজে না লাগাও-- তাহলে সেই সম্ভাবনার কোন মূল্য নেই। এখন প্রশ্ন-- কি করে তুমি তোমার অন্তর্নিহিত বিশাল সম্ভাবনাকে কাজে লাগাবে ?
-
তোমার অন্তর্নিহিত সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে হলে, আগে জানতে হবে-- তোমার মধ্যে কি সম্ভাবনা আছে ? তা-- তুমি কি করে জানবে ? তার জন্য তোমাকে শান্ত, স্থির আর নিরপেক্ষ ভাবে ভাবতে হবে, যে--
১. তুমি কোন কাজটা করলে, খুব আনন্দ পাও
২. কোন কাজটাতে তোমার কোন ট্রেনিং নেই-- তবুও তুমি এমনি এমনি-- নিজে নিজেই দারুন সুন্দর করো
৩. কোন কাজটা করতে করতে তুমি খাওয়া দাওয়া ঘুমানো ইত্যাদি ভুলে যাও
৪. কোন কাজটা করলে তোমার এতো খুশী হয় যে তুমি স্বত:স্ফূর্ত ভাবে আনন্দে গান গাইতে থাকো
ইত্যাদি।
ধরো তুমি পারো ভীষণ সুন্দর মাটির পুতুল বানাতে-- তুমি পুতুল বানানোর সুযোগ পেলে খাওয়া দাওয়া সব ভুলে যাও। তাহলে তোমাকে জানতে হবে-- তোমার অন্তর্নিহিত শক্তি হলো এই মাটির পুতুল গড়া। তুমি জন্মেছো-- মাটির পুতুল গড়তে।
-
এখন ধরো-- তুমি ভাবলে, মাটির পুতুল তো কুমোরদের কাজ ; এই কাজে করে, কে আর বড় লোক হয়েছে ? তো তুমি দেখলে সকলে MBA পাস করে-- বড় বড় চাকরী পাচ্ছে ; তো তুমিও MBA পাস করে চাকরী করতে শুরু করলে। তাহলে কি হবে ? তুমি যেহেতু কেবল রোজগার করার জন্যই MBA পাস করেছো, আর চাকরী করছো-- তুমি খুব শীঘ্রই তোমার কর্ম জীবনে হাঁপিয়ে উঠবে। ঘুমে থেকে উঠে তোমার অফিসে যেতে ইচ্ছে করবে না। তুমি হয়তো জীবনে খুব তাড়াতাড়ি অবসাদ গ্রস্ত হয়ে পড়বে। তোমার কাছে কর্ম এবং জীবন দুটোই-- দুঃসহ যন্ত্রণা হয়ে উঠবে। তুমি তোমার কর্ম জীবনে ভালো কিছু করতে পারবে না।
-
ব্যাপারটা কি দাঁড়ালো ? তুমি যে পেশা পছন্দ করেছো ; সে তুমি লোভের কারনে পছন্দ করেছো। সে পেশা তুমি ভালোবেসে পছন্দ করো নি। তোমার লোভ-- তোমার আত্মার উপর, জোর করে একটা সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিয়েছে। ফলে-- তোমার আত্মা সারা জীবন দগ্ধে দগ্ধে মরবে। এর ফলে তুমি সারা জীবন যন্ত্রণা পাবে।
-
জীবনে যা কিছু করো-- তাকে ভালোবেসে করো। তাহলে জীবনে তুমি বড় সুখী হবে। আর যেহেতু তুমি সেই কাজটা ভালোবেসে করো ; সেহেতু-- তুমি সেই কাজটা দারুন সুন্দর করবে ; আর বেশী করে করবে। ফলে সেই কাজের মধ্য দিয়ে তুমি অনেক সন্মান পাবে। মানুষ যখন সন্মানিত বোধ করে-- তখন সে আরো ভালো কাজ করতে চায় ; আরও বেশী বাঁচতে চায় ; আরও বেশী নিজেকে, আর অন্যকে ভালোবাসতে চায়। সে নিজেকে সুন্দর দেখে ; পৃথিবীকেও সুন্দর দেখে। সে নিজের জীবনে আলো আনে ; আর সেই আলোর রশ্মি দিয়ে অন্যকেও আলোকিত করে। এইরূপ যার জীবন-- সে অবসাদগ্রস্ত হবে না ; বা হীনমন্যতায় ভুগবে না।
-
তুমি যদি বাবা বা মা হও ; তাহলে ছেলে মেয়েদের প্রতি নজর রাখো-- কোন কাজটা তারা স্বত:স্ফূর্ত ভাবে আনন্দের সাথে করে। তাদেরকে সেই কাজে আরও পারদর্শী হতে সাহায্য করো। ধরো-- তোমার ছেলে খেলনা গাড়ি গুলোকে শুধু খুলছে আর আবার নতুন করে গড়ছে। তাহলে তাকে আরও কঠিন ইঞ্জিনের কোন কিছু দাও -- তাকে সেটাও খুলতে আর গড়তে সাহায্য করো। ভবিষ্যতে সে হয়তো বড় কোন ইঞ্জিনিয়ার হবে। তার ভালো লাগে ইঞ্জিনিয়ারিং ; আর তুমি তাকে গুঁতিয়ে গুঁতিয়ে ডাক্তারি পড়ালে। তুমি তার কবর আগে থেকেই খুঁড়ে দিলে। বাচ্চাদেরকে প্রথম জীবনে অনেক কিছু করতে দাও ; আর নজর রাখো সেই অনেক জিনিসের মধ্যে কোনটা সে স্বত:স্ফূর্ত ভাবে ভালো করছে। সে খুব বড় কিছু একটা হবে-- যদি সে তার নেশাকে পেশা হিসাবে গ্রহণ করে। 

Share:

বুধবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

অবিবাহিতা মেয়ে কিভাবে চিনবেন দেখে নিন এখনই !!


পরিবর্তন মানুষের স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। জন্মের পর কৈশোরে পদার্পন থেকে বিয়ের আগ পর্যন্ত একটামেয়ের শারীরিক গঠন যেরকম থাকে বিয়ের পরে সেটা আর সেরকম থাকে না।
শারীরিক প্রয়োজনেই পরিবর্তন হয়ে যায় সব। বিয়ের আগে অনেক পুরুষই কুমারী মেয়ে চেনা নিয়ে উদ্বেগে থাকেন। অনেকে আবার অক্ষতযোনী মেয়ে না পেলে তুলকালাম কাণ্ড বাঁধিয়ে ফেলেন।
তাদের অবগতির জন্য আমাদের আজকের আয়োজন।আগেই বলে রাখি কুমারী মেয়ে চেনার জন্য সাধারণত তেমন কোন লক্ষণ নেই। তবে মেয়েদের যোনী এবং স্তন দেখে মোটামুটি কমারী মেয়ে চেনা যায়। তবে অনেক মেয়ের বংশগতভাবেই স্তন বড় থাকে। এমনও ঘটনা দেখা গেছে যে, একটি মেয়ের স্তন বেশ বড়, কিন্তু কোন ছেলেকে চুম্বন করা তো দূরের কথা, কখনো হস্তমৈথুন এবং সেক্স পর্যন্ত করেনি। তার মানে কী এই দাড়াঁবে যে, মেয়েটি কুমারীত্ব হারিয়েছে? মোটেই নয়। আবার এমনও ঘটনা রয়েছে যে, কোন মেয়ে তার জীবনে প্রথম সেক্স করেছে, কিন্তু কোন রক্তপাত হয়নি। তার মানে কিন্তু এই নয় যে, আপনার আগে কোন পুরুষ তার কুমারীত্ব নিয়েছে। তবে আসলেই কুমারী মেয়ে চেনার তেমন কোন লক্ষণ নেই।
Share:

মঙ্গলবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

ঈদে গরুর মাংসের ৮ পদের রান্না !!!


ঈদে গরুর মাংসের ৮ পদ
 
ভোজন রসিকদের জন্য কোরবানির ঈদ মানেই ভুরি ভোজের মহোৎসব। ঈদ উপলক্ষে বানানো নানা পদের বাহারি খাবার –দাবার দেখে অনেকেই লোভ সামলাতে পারেন না। কিন্তু আপনি যতই রসনা বিলাসী হোন না কেন, খাবার খেতে হবে পরিমিত। তবে রান্নাটাও হওয়া চায় যুৎসই। গরুর মাংসের আটটি সুস্বাদু পদ সম্পর্কে জেনে নিতে পারেন।
 
 
গার্লিক বিফ
যারা গরুর মাংস ঝাল করে খেতে পছন্দ করেন তাদের জন্য গার্লিক বিফের তুলনা হয় না। ঈদের দিন ঘরেই পাবেন রেস্তোরার গার্লিক বিফের মজাদার স্বাদ।
 
প্রয়োজনীয় উপকরণ: গরুর মাংস ১ কেজি, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, হলুদ ও মরিচ গুঁড়া ১ কাপ, আদা ও রসুন বাটা আধা চা চামচ, রসুনের কোয়া ৪/৫টি, ধনে ও জিরা গুঁড়া ১ চা চামচ, টেস্টিং সল্ট সামান্য, তেল আধা কাপ, মাংসের মসলা আধা চা চামচ, টমেটো সস আধা কাপ, টক দই ১ কাপ, গরম মসলা গুঁড়া আধা চা চামচ, লবণ স্বাদ মতো।
 
প্রস্তুত প্রণালী: মাংস ধুয়ে কেটে নিন। একটি পাত্রে মাংস, হলুদ, মরিচ, টক দই, আদা, রসুন, লবণ, ধনে, জিরা গুঁড়া, টেস্টিং সল্ট ভালো করে মিশিয়ে ২০ মিনিট মেরিনেট করে রাখুন। কড়াইতে তেল গরম করে পেঁয়াজ বাদামী করে ভেজে মাংস দিয়ে নেড়ে কষাতে হবে। কষানো হলে সামান্য পানি দিয়ে নেড়ে ঢেকে রাখতে হবে। মাংস সিদ্ধ হয়ে আসলে টমেটোসস, কাঁচামরিচ ফালি ও রসুনের কোয়া দিয়ে ১০ মিনিট দমে রেখে নামিয়ে গরম গরম পরিবেশন করুন।
 
 
গরুর মেজবানি মাংস
বিয়ের অনুষ্ঠানে বা রেস্টুরেন্টে গেলে খেতে পারেন গরুর মেজবানি মাংস। কিন্তু চাইলে এইে ঈদে আপনিও ঘরে তৈরি করতে পারেন সুস্বাদু ও ঐতিহাসিক গরুর মেজবানি মাংস।
 
প্রয়োজনীয় উপকরণ: গরুর মাংস ২ কেজি, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, রসুন বাটা ১ টেবিল চামচ, হলুদ ও মরিচ গুঁড়ো ১ টেবিল চামচ, ধনে ও জিরা গুঁড়া ১ টেবিল চামচ, সরিষার তেল ১ কাপ, মাংসের মসলা ১ চা চামচ, টক দই ১ কাপ, কাঁচামরিচ ১০/১২টি, গোলমরিচ ১ চা চামচ, দারচিনি ও এলাচ ৫/৬টি, জয়ফল ও জয়ত্রী আধা চা চামচ, মেথি গুঁড়া ১ চা চামচ, লবণ স্বাদমতো।
 
প্রস্তুত প্রণালী: মাংস ধুয়ে পানি ঝরিয়ে নিন। একটি পাত্রে মাংস, তেল, টক দই, হলুদ, মরিচ, আদা, রসুন, পেঁয়াজ, লবণ ও সব মসলা নিয়ে মেরিনেট করে রাখুন। অর্ধেক পেঁয়াজ তেলে ভেজে বেরেস্তা করে নিন। চুলায় হাঁড়ি বসিয়ে মেরিনেট করা মাংস কষাতে থাকুন। হাঁড়িতে ২ কাপ পরিমাণ পানি দিয়ে আরো কিছুক্ষণ কষাতে হবে। মাংস থেকে পানি ঝরে গেলে মৃদু আঁচে মাংস সিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত রান্না করুন।
 
মাংসের পানি শুকিয়ে এলে কাঁচামরিচ, ধনে, জিরা গুঁড়া দিয়ে মৃদু আঁচে ১০ মিনিট দমে রেখে নামিয়ে পেঁয়াজ বেরেস্তা দিয়ে গরম গরম পরিবেশন করুন সুস্বাদু গরুর মেজবানি মাংস।
 
 
কাটা মসলায় বিফ ভুনা
ঈদের দিন খিচুরী বা পোলাও দিয়ে গরুর মাংস ভুনা খাওয়ার কথা চিন্তা করলেই জিভে পানি এসে যায়। আর এই ভুনা মাংস যদি হয় কাটা মসলার ভুনা তাহলে তো কথাই নেই। ঈদের আনন্দ হয়ে যাবে দ্বিগুণ।
 
প্রয়োজনীয় উপকরণ: গরুর মাংস ১ কেজি, আদা বাটা ১ টেবিল চাচমচ, রসুন বাটা আধা টেবিল চামচ, জয়ফল ও জয়ত্রী আধা টেবিল চামচ, হলুদ গুঁড়া সামান্য, দারচিনি, এলাচ, তেজপাতা ১/২ টি, শুকনো মরিচ কাটা ১৫/২০টি, পেঁয়াজ কুচি আধা কাপ, টক দই আধা কাপ, লবণ স্বাদমতো, তেল পরিমাণমতো। 
 
প্রস্তুত প্রণালী: টক দই দিয়ে মাংস আধা ঘণ্টা ভালো করে মেরিনেট করে রেখে দিতে হবে। চুলায় তেল গরম হলে মাংস ছেড়ে দিয়ে ভালো করে ভাজতে হবে। ভাজা হলে পেঁয়াজ কুচি ও শুকনো মরিচ দিতে হবে। এবার সব মসলা মাংসে দিয়ে ভালো করে কষাতে হবে। কষানো হলে একটু পানি দিয়ে দমে বসিয়ে রাখতে হবে। মাংসের ওপর তেল ভেসে উঠলে নামিয়ে গরম গরম পরিবেশন করুন কাটা মসলায় বিফ ভুনা।
 
 
গরুর কড়াই গোস্ত
কাশ্মীরি পোলাও এর সঙ্গে সব থেকে বেস্ট যে আইটেমটি যায় তাহলো গরুর কড়াই গোস্ত।
 
প্রয়োজনীয় উপকরণ: গরুর মাংস ১ কেজি, পেঁয়াজ কুচি আধা কাপ, হলুদ ও মরিচ গুঁড়া ১ টেবিল চামচ, রসুন কোয়া ২/৩টি, মাংসের মসলা ১ চা চামচ, দারচিনি ও এলাচ ৩/৪ টুকরো, জয়ফল ও জয়ত্রী বাটা ১ চা চামচ, টক দই ১ কাপ, টমেটো কিউব ১ কাপ, তেজপাতা ২টি, তেল ১ কাপ, লবণ স্বাদমতো।
 
প্রস্তুত প্রণালী: মাংস ধুয়ে পানি ঝরিয়ে নিয়ে একটি পাত্রে মাংস, টক দই, লবণ ও সব মসলা একসঙ্গে ভালো করে মেখে ২০ মিনিট মেরিনেট করে রাখুন। হাঁড়িতে তেল গরম করে অর্ধেক পেঁয়াজ কুচি, দারচিনি, এলাচ, তেজপাতা হালকা বাদামী করে ভেজে মেরিনেট করা মাংস দিয়ে নেড়ে কষাতে হবে। ৪ কাপ পরিমাণ পানি দিয়ে মৃদু আঁচে রান্না করতে হবে। মাংস সিদ্ধ হয়ে আসলে ও মাংসের ওপর তেল ভেসে উঠলে নামিয়ে রাখতে হবে। তেল গরম করে পেঁয়াজ কুচি, রসুনের কোয়া, টমেটো কিউব হালকা বাদামী করে ভেজে মাংস কড়াইএ দিয়ে ২/৩মিনিট দমে রেখে নামিয়ে ফেলুন। ব্যস তৈরি হয়ে যাবে গরুর কড়াই গোস্ত।
 
 
আলু বোখারায় টক ঝাল গরুর মাংস
কোরবানির ঈদ মানেই ঈদের দিন খাবার টেবিলে থাকতে হবে গরুর মাংসের হরেক রকম পদ। তাই খাবার টেবিলে আইটেমে চমক ও নতুনত্ব আনতে তৈরি করুন আলু বোখারায় টক ঝাল গরুর মাংস।
 
প্রয়োজনীয় উপকরণ: গরুর মাংস দেড় কেজি, পেঁয়াজ বাটা আধা কাপ, বাদাম বাটা ১ টেবিল চামচ, পেঁয়াজ কুচি আধা কাপ, আদা বাটা ২ টেবিল চামচ, টক দই ১কাপ, লেবুর রস ১ চা চামচ, শুকনা মরিচ টালা গুঁড়া ১ চা চামচ, কাঁচা মরিচ ৪/৫ টি, হলুদ গুঁড়া আধা চা চামচ, আলু বোখারা ১০/১২টি, কিসমিস বাটা ১ টেবিল চামচ, কাঁচামরিচ ৪/৫টি, ঘি ৩/৪ কাপ, জয়ফল ও জয়ত্রী বাটা আধা চা চামচ। 
 
প্রস্তুত প্রণালী: পেঁয়াজ বাদামী করে ভেজে আদা, রসুন, পেঁয়াজ বাটা, লবণ দিয়ে কষিয়ে মাংস ঢেলে আবার কষাতে হবে। দই, হলুদ,মরিচ, গোলমরিচ ও সামান্য গরম পানি দিয়ে আবার কষাতে হবে। বাদাম ও কিসিমিস বাটা ও অর্ধেক আলু বোখারা বাটা (বিচি ফেলে) ও বাকি অর্ধেক আলু বোখারা আস্ত ছিটিয়ে ৫ মিনিট পর নামিয়ে ফেলুন নতুন এই মজাদার আইটেমটি।
 
গরুর মাথার মাংস ভুনা
অনেকেই আছেন গরুর মাংস থেকে গরুর মাথার মাংস খেতে বেশি পছন্দ করেন। তবে যেমন তেমন করে রান্না করলে কেউ তেমন একটা পছন্দ করবে না এই খাবারটি। তাই নতুন রেসিপি দিয়ে এবার রান্না করেই দেখুন গরুর মাথার মংস ভুনা।
 
প্রয়োজনীয় উপকরণ: গরুর মাথার মাংস ১ কেজি, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, টমেটো কুচি আধা কাপ, হলুদ গুঁড়া আধা চা চামচ, আদা বাটা ১ চা চামচ, ধনে গুঁড়া আধা চা চামচ, সরিষার তেল আধা কাপ, গোলমরিচ গুঁড়া আধা চা চামচ, তেজপাতা ২টি, গরম মসলা গুঁড়া ১ চা চামচ।
 
প্রস্তুত প্রণালী: তেলে পেঁয়াজ বাদামী করে ভেজে হলুদ গুঁড়া, তেজপাতা, মরিচ গুঁড়া, আদা বাটা, রসুন বাটা, পেঁয়াজ বাটা, টমেটো দিয়ে কষাতে হবে। তারপর পরিমাণ মতো গরম পানি দিয়ে ঢেকে দিন। গরম মসলা গুঁড়া, জিরা গুঁড়া, ধনে গুঁড়া, জয়ফল ও জয়ত্রী গুঁড়া দিয়ে ঢেকে দিতে হবে। মাংস সিদ্ধ হয়ে গেলে নামিয়ে পরিবেশন করুন ভাতের সঙ্গে।
 
লেবু পাতা দিয়ে গরুর মাংস
ঈদের দিন পোলাও, খিচুড়ী ছাড়াও অনেক বাসাতেই মাংসের টেবিলে পরোটা বা চালের রুটি থাকে। তারা এবার কোরবানির ঈদে চালের রুটি বা পরোটার সঙ্গে খেতে পারেন বিফের এক নতুন কারি। লেবুপাতা দিয়ে রান্না করলে ভিন্নস্বাদ আসবেই গরুর মাংসে।
 
প্রয়োজনীয় উপকরণ: গরুর মাংস ১ কেজি, পেঁয়াজ কুচি ৩ টেবিল চামচ, হলুদ গুঁড়া আধা চা চামচ, আদা বাটা ১ চা চামচ, রসুন বাটা আধা চা চামচ, জিরা বাটা ১ চা চামচ, ধনে গুঁড়া  আধা চা চামচ, লেবুর রস ১ চা চামচ, লবণ পরিমাণমতো, গরম মসলা কয়েকটি, টক দই ১ টেবিল চামচ, গোলমরিচ আধা চা চামচ, লেবু পাতা ৭/১০ টি।
 
প্রস্তুত প্রণালী: তেল গরম করে পেঁয়াজ বাদামী করে ভেজে গরম মসলা, হলুদ গুঁড়া, মরিচ গুঁড়া, আদা ও রসুন বাটা, জিরা ও ধনে, টক দই দিয়ে ভালো করে কষান। মাংস ঢেলে ভালোভাবে ভুনা করুন। পরিমাণমতো পানি দিন। মাংস সিদ্ধ হয়ে গেলে লেবুপাতা ও লেবুর রস দিয়ে নামিয়ে ফেলুন। চালের রুটি বা গরম পরোটার সঙ্গে পরিবেশন করুন লেবু পাতার গরুর মাংস।
 
গরুর কালা ভুনা
গরুর মাংসের এই মজার খাবারটি সম্পর্কে অনেকেই জানেন। তবে এর আসল রেসিপি জানেন না অনেকেই। ঐতিহাসিক এই লোভনীয় খাবারটি এই ঈদে আপনার খাবারের মেনুতে নিয়ে আসতে পারে টুইস্ট।
 
প্রয়োজনীয় উপকরণ: গরুর মাংস দেড় কেজি, আদা বাটা ১ টেবিল চামচ, রসুন বাটা আধা চা চামচ, হলুদ গুঁড়া আধা চা চামচ, মরিচ গুঁড়া ১ চা চামচ, ধনে গুঁড়া ১ টেবিল চামচ, গোলমরিচ গুঁড়া আধা টেবিল চামচ, এলাচ, দারচিনি , তেজপাতা কয়েকটি, গরম মসলা গুঁড়া আধা চা চামচ, লবণ পরিমাণমতো, সরিষার তেল পরিমাণমতো, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ।
 
প্রস্তুত প্রণালী: গরুর মাংসের সঙ্গে সব উপকরণ এক সঙ্গে মেখে রান্না করুন। মাংস সিদ্ধ হয়ে পানি শুকিয়ে এলে লোহার কড়াই এ সরিষার তেলে হালকা আঁচে মাংস কালো করে ভেজে তুলে নিন।
 
গরুর মাংসের মজাদার রান্না গুলো আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে। তাহলে আর দেরি না করে এখনি প্রস্তুতি নিন রান্না করার জন্য। কারণ ঈদ আসন্ন।
Share:

শুক্রবার, ৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

ওড়না দিয়ে হিজাব পরার ৪টি উপায় শিখে নিন (ভিডিও সহ)



 স্কার্ফ ছাড়াও জামার ওড়না কিংবা দোপাট্টা দিয়েও অনেক সহজেই হিজাব বানানো যায়। ওড়না দিয়ে হিজাব বানানোর কৌশলটি শিখে নিন।
স্টেপ ১
– প্রথমে একটি ওড়না নিয়ে মাথার উপরে বসাতে হবে। ওড়নার নিচের অংশ ডান সাইড ছোট, বাম সাইড বড় রাখতে হবে ।
স্টেপ ২
– ওড়নার দুই সাইডের কোণা ঘাড়ের পেছনের অংশে নিয়ে পিন দিয়ে ভালো করে আটকাতে হবে।
স্টেপ ৩
– এবার পেছন থেকে ডান সাইডের ওড়নাটা সামনে আনুন।
স্টেপ ৪
– ওড়না ডান সাইড থেকে বাম সাইডে নিন।
স্টেপ ৫
– ওড়নার অংশটি কানের উপরে পিন দিয়ে ভালো ভাবে আটকিয়ে নিন।
স্টেপ ৬
– এবার বাম সাইডে থাকা ওড়নার অংশটি নিন।
স্টেপ ৭
– বাম সাইডের ওড়নার অংশ ওড়নার নিচ থেকে সরিয়ে ডান সাইডে আনুন।
স্টেপ ৮
– ডান সাইডে ওড়না এনে ওড়নার ভাঁজ খুলে ফেলুন। ছবির মত করে।
স্টেপ ৯
– এবার ওড়নার অংশটি উপরে তুলুন।
স্টেপ ১০
– ওড়নার অংশ উপরে তোলার পর হিজাবের প্রধান পার্টটা সামনে আনুন।
স্টেপ ১১
– ওড়নার বড় অংশ টুকু উপরে তুলে চুলের খোপা কভার করে আনতে হবে।
স্টেপ ১২
– প্রথমে কানের যে অংশে পিন লাগানো হয়েছিল, সেই অংশে বড় সাইডের ওড়না এনে বসাতে হবে।
স্টেপ ১৩
– কানের উপরে বাকি অংশের ওড়না কে পিন দিয়ে সুন্দর করে সেট করতে হবে।





Share:

বৃহস্পতিবার, ৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

ঈদের সকালের সাজ

এই ঈদে আনন্দ তো আছেই,
সঙ্গে আছে ভীষণ ব্যস্ততা—কোন দিক দিয়ে যে সারা দিন পার হয়ে যায়, খেয়ালই থাকে না৷ তারপরও বিশেষ একটা দিন বলে কথা৷ এই দিনে সাজপোশাকে উৎসবের ছোঁয়া না থাকলেও চলে না। তাহলে এত ব্যস্ততা সামলে কী করে নিজেকে ঝকঝকে রাখবেন? হেয়ারোবিক্সের রূপবিশেষজ্ঞ তানজিমা শারমীন জানালেন হালকা সাজেই উজ্জ্বল হয়ে ওঠার কিছু উপায়।
১. দিনে খুব বেশি মেকআপ না নেওয়াই ভালো। এ জন্য মেকআপের বেস খুব হালকা করে নিতে হবে৷
২. সকালের দিকে মুখের সাজ হালকা রেখে চোখজোড়া আকর্ষণীয় করে সাজাতে পারেন। এ জন্য দুই রঙের কাজলের রেখা টানতে পারেন। চোখে কাজল খুব ভালো করে চোখের সঙ্গে মিশিয়ে দিতে হবে৷ আর কাজলের রং দুটি পোশাকের সঙ্গে মিলিয়ে নিলেই ভালো।
৩. কাজল ব্যবহার করতে না চাইলে মাসকারা অথবা আইলাইনার ব্যবহার করতে পারেন। দিনের সাজে মাসকারা ঘন আর আইলাইনার হালকা হতে হবে৷
৪. লিপস্টিক হতে হবে ঠোঁটের রঙের তুলনায় এক শেড গাঢ়। এ জন্য ম্যাট লিপস্টিক বেছে নিতে পারেন। সকাল বা দুপরের দিকে লিপগ্লস ব্যবহার করবেন না৷
৫. দিনে ফাউন্ডেশন ব্যবহার এড়িয়ে চলুন। ব্লাশনের ক্ষেত্রে হালকা গোলাপি ছাড়া অন্য রং ব্যবহার না করাই ভালো।
৬. সাজ যেহেতু হালকা, তাই গয়না ভারী হলে চেহারায় ছড়িয়ে পড়বে উৎসবের আমেজ৷ সকালের দিকে শাড়ি পরলে তার সঙ্গে সোনার গয়না ভালো মানাবে। সালোয়ার-কামিজ বা অন্য পোশাকের সঙ্গে সোনার গয়না না পরাই ভালো। এর পরিবর্তে রুপা বা মুক্তার গয়না পরতে পারেন।
৭. চুল সাজাতে পারেন নতুন সাজে। যাঁদের সোজা চুল, তাঁরা চুল কার্লার দিয়ে কার্ল করে নিন৷ আবার হালকা কোঁকড়ানো চুল করে নিতে পারেন সোজা৷ যাঁদের চুল একটু লম্বা, তাঁরা একটা মেসি বান করে নিতে পারেন।
Share:

বুধবার, ৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

চুলের সমস্যায় ঘরোয়া টোটকা !!!

রূপচর্চাবিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে এমনই কিছু ঘরোয়া পন্থা উল্লেখ করা হয়।
- দুইশ থেকে তিনশ গ্রাম পরিমান রিঠা, আমলকি এবং শিকাকাই পরিমাণ মতো পানিতে সারারাত ভিজিয়ে রাখতে হবে। সকালে ওই পানি ফুটিয়ে নিন। ঠাণ্ডা হলে ছেঁকে পানি আলাদা করে নিতে হবে। ওই মিশ্রণের সঙ্গে কয়েক ফোঁটা টি ট্রি অয়েল যুক্ত করে ব্যবহার করলে মাথার ত্বক পরিষ্কার করে মৌসুমি সংক্রমণের হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।
- কেমোমাইল চা, ভিনিগার এবং লেবুর রস পানিতে মিশিয়ে ব্যবহার করলে চুল ঝরঝরে ও মশ্রিণ হয়।
- শুষ্ক ও রুক্ষ চুলের সমস্যায় গোলাপ জল ব্যবহার বেশ উপকারী।
- এক কাপ পাকাপেঁপে ভর্তা করে সঙ্গে মধু ও অলিভ অয়েল মিশিয়ে চুলের জন্য মাস্ক তৈরি করে নেওয়া যেতে পারে। চুলে ও চুলের গোড়ায় ভালোভাবে ওই মাস্ক মাখিয়ে এক ঘণ্টা অপেক্ষা করে শ্যাম্পু করে ফেলতে হবে।
- চুল পড়ার সমস্যায় ক্যাস্টর তেল এবং বাদাম তেলের মিশ্রণ কার্যকর। সপ্তাহে তিন বার ব্যবহারে নতুন চুল গজাতে সহায়তা করবে।
Share:

মঙ্গলবার, ৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

How to lose your weight in 3 easy ways !!



Losing weight is among the largest perplexity of the general public. we have a tendency to presently sleep in a time whereby food selections area unit composed of high-fat and sugar-rich foods. These unhealthy choices cause overweight and avoirdupois issues. If you’re troubled on a way to slim down, here area unit 3 easy ways in which you’ll take:

1. get entangled IN FITNESS EXERCISE.

Fitness exercise won’t take plenty of it slow. By economical even simply fifteen minutes of your busy day, you’ll already take atiny low step towards losing weight. you’ll do fitness exercise either very first thing within the morning or throughout your free time. you’ll conjointly bang in your home or anyplace you’re snug in. However, if you’ll afford it and if you have got the posh of your time, enrolling yourself during a fitness gymnasium could be a nice plan. There, a fitness skilled will produce a fitness program particularly for you.

2. EAT sensible CARBS.

Not all carbohydrates area unit evil. There area unit 2 forms of carbs: the dangerous carbs and also the sensible carbs. Your dangerous carbs area unit found in product that contain processed sugar and product created out of white flour. On the opposite hand, sensible carbs are often obtained from whole wheat and different grain product. Do away with dangerous carbs in your diet. opt for choices solely made of sensible carbohydrates.

3. SAY NO TO SWEETS.

Sugar could be a massive no-no once you are attempting to slim down. this is often why you would like to mention good-by to desserts, sodas, candies, chocolates and different product. like non-sugar primarily based sweeteners like stevia for your low or tea.
Make these 3 easy ways in which on a way to slim down a neighborhood of your daily habit and you’ll see your life rework for the great. Not solely can you shed pounds however it’ll conjointly get you on the trail to a healthy modus vivendi.
Share:

Top Seven Foods for you diet !!!

Nowadays many folks care additional concerning their work and success, instead of for maintaining physiological state. The visual sense weakens from the constant look within the monitor, muscles weaken from the dearth of physical activity, immunity decreases by poor diet and numerous heart diseases and cancer seem. Consume these foods daily so as to indicate yourself that physiological state remains ideal priority in your life.


1. Spinach

– will increase the sexual power
– Helps the muscle growth
– Improves the health of the guts
– Strengthens the bones
– Improves your vision
Spinach could seem sort of a generally inexperienced leaf, however it’s a good friend of men. Spinach is individual of the striated muscle and is wealthy in omega three and B complex, that reduces the chance of cardiopathy, stroke and pathology. xanthophyll contained in spinach, fight against visual disorder. it’s counseled to consume recent spinach. The dose ought to be concerning two hundred grams.

2. Yogurt

– Fights against cancer
– Strengthens the bones
– It strengthens the system
It strengthens the system and fights against cancer. Not each food is organic probiotic food. it’s counseled to consume one cup of food daily, that is wealthy in atomic number 20 and supermolecule.

3. Tomato

– Fights against cancer
– Improves heart health
– It strengthens the system
There square measure 2 stuff you ought to comprehend tomatoes. First, the red tomatoes square measure the simplestive} and square measure wealthy in carotenoid (a robust inhibitor from the cluster carotenoids) that has helpful effect on the guts. Second, processed tomatoes square measure as powerful and recent because the recent tomatoes, as a result of through their consumption, it’s easier for the body to soak up the carotenoid. Studies have shown that a diet wealthy in carotenoid will cut back the chance of cancer of the bladder, lung, prostate, skin and abdomen, and reduces the chance of arteria coronaria sickness. it’s counseled to eat a pair of tomatoes or a glass of juice daily.

4. Carrots

– Fight against cancer
– Strengthen the system
– Improve the vision
Most red, yellow and orange fruits and vegetables square measure wealthy in carotenoids – fat-soluble compounds that facilitate within the fight against diseases from numerous sorts of cancer, and cut back the chance and severity of inflammatory conditions like respiratory illness and autoimmune disorder.

5. Blueberries

– Stimulate the brain
– Fight against cancer
– Improve heart health
– Strengthen the system
Compared to different fruits, blueberries contain most antioxidants and facilitate in preventing the sickness from cancer, polygenic disorder and state of mind throughout the aging. Studies have shown that blueberries, that square measure wealthy in fiber and vitamins A and C, improve vessel health. it’s counseled to consume concerning 250 grams of recent cranberries daily.

6. Walnuts

– Stimulate the brain
– facilitate the muscle growth
– up heart health
They re richer in omega three (which is nice for the heart) even from salmon; they need additional medicament polyphenols than the vino and contain half the proteins found in chicken meat. Most round the bend contain one or 2 of those options, however none contain all three like walnuts. it’s counseled to eat a serving of thirty grams at any time, particularly once exercise.

7. Oats

– It stimulates the brain
– Helps muscle growth
– Improves health of the guts
One of the most propagandists of healthy foods contains soluble fiber that reduces the chance of cardiopathy. Oat is jam-packed with carbohydrates, however the discharge of sugars is stalled specifically by the soluble fiber. In serving of a hundred grams, oats contain ten grams of supermolecule, creating it a wonderful food for energy throughout exercise.
Share:

Sunburn skin damage is a very easy way to make a quick recovery


I hope you all had a good New Year celebration. But after the celebration of this special day is that the problem is more to the problem of skin sunburn. After moving back home with joy the whole day in the sun, many people saw the damage to the skin.
He continued to work hard for the skin to recover. But if you want a very simple, just 1 means the skin can compensate this loss. Want to know how? Let’s get to know.
Lagabeh
– 1 tablespoon flour
– 1 tablespoon milk powder
– Half a table spoon of honey
– Half a tablespoon of lemon juice
– Two tablespoons of milk likyuida
Methods and byabaharabidhih

 – First, a clean Bowl flour, milk powder, honey and lemon juice and mix very well together to create dense blend.
– Very good mouth wash or brush the mixture on the skin by applying the finger.
– Every 5 minutes while the mask a little dry skin mask in order to come to the likyuida milk does not dry up. Thus, 0 minutes.
– 0 minutes after the finger to gently massage the skin for 5 minutes. If the mask is too dry, then massage with a little milk likyuida.
– Then wash the skin with water very well. For the first time use, good results. 1 times this week this summer, the sun burns the skin using a mask can get rid of easily.

Methods and byabaharabidhih
– First, a clean Bowl flour, milk powder, honey and lemon juice and mix very well together to create dense blend.
– Very good mouth wash or brush the mixture on the skin by applying the finger.
– Every 5 minutes while the mask a little dry skin mask in order to come to the likyuida milk does not dry up. Thus, 0 minutes.
– 0 minutes after the finger to gently massage the skin for 5 minutes. If the mask is too dry, then massage with a little milk likyuida.
– Then wash the skin with water very well. For the first time use, good results. 1 times this week this summer, the sun burns the skin using a mask can get rid of easily.
Share:

এক রাতেই উজ্জ্বল ত্বক পাওয়ার ঘরোয়া উপায়! না জানলে জেনে নিন!!


সারা দিনের ব্যস্ততার কারণে আমরা ত্বকের সঠিক যত্ন নিতে পারি না। এ ক্ষেত্রে রাতে ঘুমানোর আগে প্রাকৃতিক উপাদান দিয়ে তৈরি ফেসপ্যাক ব্যবহার করতে পারেন।
দেখবেন, মাত্র এক রাতেই আপনার ত্বক হয়ে উঠবে উজ্জ্বল ও মসৃণ ঘরোয়া কোন উপায়ে ত্বক উজ্জ্বল glowing skin করবেন, তার একটি তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে বোল্ডস্কাই ওয়েবসাইটের লাইফস্টাইল বিভাগে। আপনি চাইলে এই পরামর্শগুলো একবার দেখে নিতে পারেন।
হলুদের গুঁড়া :
এক টেবিল চামচ হলুদের গুঁড়ার সঙ্গে সামান্য গোলাপজল মিশিয়ে প্যাক তৈরি করুন। রাতে ঘুমানোর আগে এই প্যাক মুখে লাগিয়ে ১৫ মিনিট অপেক্ষা করুন। এবার গোলাপজল দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন।
আলুর রস :
অর্ধেকটা আলু ভালো করে ব্লেন্ড করে এর সঙ্গে এক টেবিল চামচ গোলাপজল মিশিয়ে মুখে লাগান। ১০ মিনিট অপেক্ষা করুন। এবার আলুর রস দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন।
লেবুর রস :
লেবুর রস তুলায় নিয়ে সরাসরি মুখে লাগান। ১০ মিনিট পর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এটি ত্বকে প্রাকৃতিক ব্লিচের কাজ করে।
টক দই :
দুই টেবিল চামচ ঠান্ডা টক দইয়ের সঙ্গে এক টেবিল চামচ ঠান্ডা দুধ মিশিয়ে মুখে লাগান। শুকানো পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। এবার ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন।
চন্দনের গুঁড়া :
এক টেবিল চামচ চন্দনের গুঁড়ার সঙ্গে সামান্য পানি মিশিয়ে মুখে লাগান। ২০ মিনিট অপেক্ষা করুন। এবার ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
Share:

স্বপ্ন ও বাস্তবতা


স্বপ্ন আর বাস্তবতা সত্যিই আজব এক জিনিস।
স্বপ্ন মানুষকে বাঁচতে শেখায় আর। বাস্তবতা মানুষকে কাঁদতে সাহায্য করে।
কি অদ্ভুত জীবন আমাদের। তবুও আমরা এই স্বপ্ন দেখি, নতুন করে বাচার আশায়।
সত্যিই জীবন বড় কঠিন, আর ভাগ্য বড়ই নিঠুর।
মানুষ যখন ভূল বুঝে সময়ও তখন দোষ খুঁজে বেড়ায়।
এটাই কি পৃথিবীর নিয়ম, নাকি নিয়তির নিষ্ঠুর আচরণ?
তখন বোঝা যায় জীবনটা বাস্তবতার কাছে কত অসহায়।
পৃথিবীতে সবচেয়ে বেইমান হল সময়। যা একবার চলে গেলে, আর ফিরে আসে না।
পৃথিবীতে সবচেয়ে স্বার্থপর হল সুখ। যা হঠাৎ করে ভেসে আসা মেঘের
মতো হ্রদয়ে একটু উকি দিয়ে, আবার হাড়িয়ে যায় অজানার পথে।
পৃথিবীতে সবচেয়ে নিষ্ঠুর হল ভালোবাসা। যা শুধু মানুষকে একা থাকতে সাহায্য করে।
পৃথিবীতে সবচেয়ে আপন হল দুঃখ। যা একবার এলে আর যেতে চায় না। জীবনকে আক্রে ধরে আজীবন ধরে।
Share:

যোগাযোগ ফর্ম

নাম

ইমেল *

বার্তা *