দেখতে চান সেই নেত্রীকে

আমার দেখা সব থেকে বড় মনের মানুষ বাংলাদেশের প্রাইমিনিস্টার শেখ হাসিনা।

Life Story লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
Life Story লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

শুক্রবার, ২১ এপ্রিল, ২০১৭

গতকাল রাতের ঘটনা, পান্থপথ থেকে বাসায় ফেরার উদ্দেশ্যে সিএনজিতে উঠলাম।

Image may contain: 1 personগতকাল রাতের ঘটনা, পান্থপথ থেকে বাসায় ফেরার উদ্দেশ্যে সিএনজিতে উঠলাম। সিএনজিতে উঠেই দেখলাম উপরে ফ্যান ঘুরতেছে, ভাবলাম যাক ভালোই হল, আরামে যাওয়া যাবে! কিন্ত আস্তে আস্তে আরও অনেক কিছুই আবিষ্কার করতে থাকলাম, যেমন টিউবলাইট, ছাতা, কাগজ-কলম ইত্যাদি।
সিএনজি চালককে কারন জিজ্ঞেস করতেই এক এক করে সবকিছুই বলতে লাগল।
"মামা, ফ্যানটা আসলে ছোট বাচ্চা, বৃদ্ধ মানুষ এবং অসুস্থ রোগীর জন্য লাগিয়েছি, জ্যাম আর গরমে অনেকেই অসুস্থ হয়ে যায় কিছুদির পর আরও গরম পড়বে তখন বেশী প্রয়োজন হবে। আর বৃষ্টির মৌসুমতো তাই ছাতা রাখছি।"
এবার একটু কৌতুহলী হয়ে জিজ্ঞাসা করলাম তাহলে এই খাতা-কলম কেনো, বলল অনেক সময় যাত্রীরা মোবাইলে কথা বলার সময় কারও মোবাইল নাম্বার লেখার প্রয়োজন হয়, তখন কিছুই পাওয়া যায় না, তাই রাখছি।
উনি আরও বলল, "মোবাইল, ল্যাপটপ চার্জ দেয়ার ব্যবস্থাও রাখছি।" সত্যি তো, তাকিয়ে দেখি স্মার্ট ডিভাইজগুলো চার্জ দেয়ার একটা সিস্টেম করা আছে তবে ল্যাপটপ চার্জ দেয়ার সিস্টেম ছিল না।
সিএনজির ছাদে লাগানো sun-protected কভার দেখিয়ে বলল, এটা লাগিয়েছি যেন যাত্রীদের রোদের তাপ বেশী না লাগে।
আমি মজা করার জন্য বললাম, এত কিছু করলেন কিন্ত মিউজিক সিষ্টেম নেই কেন? বলল, "গান শোনার দরকার নাই তবে খবর দেখা বা শোনার ব্যবস্থা করতে পারলে ভাল হত, কি বলেন!" আমি তার চিন্তাশক্তি দেখে অবাক হয়ে তাকিয়ে আছি।

গলায় ঝুলানো আইডি কার্ডটা দেখিয়ে বলল, এটা নীলক্ষেত থেকে করেছি, এক'শ টাকা লাগছে। এটাতে আমার নিজের এবং বাসার অন্য সবার মোবাইল নাম্বার দেয়া আছে, যদি কখনও দুর্ঘটনায় পড়ি তাহলে যেন আমার বাসার মানুষ খবরটা পায়, এজন্য এটা করিয়েছি।
আরও জানালো যে, কোন যাত্রী চাইলেই তাকে বিকাশ, ইউক্যাশ কিংবা মোবাইল রিচার্জের মাধ্যমে সিএনজি বিল পরিশোধ করতে পারবে। আবার কারও কাছে টাকা না থাকলে পরে টাকা দেবার কথা বলে মোবাইল নাম্বার রেখে দেন।
"কেউ যদি টাকা মেরে দেয়?" প্রশ্নটা শুনে বলল, "দুবার এরকম হয়েছিল, পরে ফোন করে বলেছিলাম, ভাই টাকা না দিলে আমার কোন ক্ষতি নাই তবে দেশের অনেক ক্ষতি হবে। উত্তরে তারা জিজ্ঞেস করেছিল কেন? আমি বলেছিলাম, আপনি টাকা না দিলে আর কাউকে টাকা না দিয়ে এক পাও এগুতে দিবো না, দেশের অনেক মানুষ আপনার জন্য এই সুবিধা আর পাবে না। এটা বলার পর তারা টাকা দিয়ে দিছে (হাসি)। আর খাইলে কতইবা খাইত একশ, দুইশ বা পাঁচশ।"
উনার ভবিষ্যত পরিকল্পনাও বলল, টাইম দেখার জন্য একটা ঘড়ি আর দিক নির্দেশনার জন্য একটা কম্পাস লাগাবেন শীঘ্রই। সিএনজিটা অন্য মালিকের হলেও পুরো সেটআপ উনি নিজের বুদ্ধি এবং অর্থ খরচ করে করেছেন শুধুমাত্র দেশের মানুষকে সেবা দেয়ার উদ্দেশ্যে।
উনার এই উদ্যোগের প্রশংসা না করে এড়িয়ে যাওয়া কঠিন। সত্যিই একজন সিএনজি চালক দেখিয়ে দিচ্ছে, ইচ্ছা থাকলে যেকোন ভাবেই, যেকোন স্থান থেকেই দেশের আর দেশের মানুষের সেবা করা যায়।
এই লেখা টি Mahfuzar Rahman এর ফেসবুক পোস্ট থেকে নেয়া।
এই ধরনের উদ্যোগকে অবশ্যই উৎসাহিত করা উচিত। তাই যত খুশি শেয়ার করে সবাইকে অনুপ্রেরনা দিন।

Image may contain: outdoor
Image may contain: 1 person
Share:

শনিবার, ১০ ডিসেম্বর, ২০১৬

মেয়েরা ছেলেদের কি মনে করে

 Image result for মেয়েরা ছেলেদের কি মনে করে
মোবাইলের ব্যালেন্স শেষ দোকানে গেলাম লোড দিতে।
গিয়ে দেখি আমার আগে দুজন দাড়িয়ে আছে, এর ভিতর একজন মেয়েও আছে।
.
আমি--ভাই একটু জলদি করেন আমার তাড়া আছে।
.
দোকানদার--আপনার আগে ঔ আপা এসেছে উনাকে আগে দিতে হবে।
কি আর করা আমি উদাস মনে দাড়িয়ে আছি।
.
দোকানদার--আপা নাম্বার বলেন।
.
মেয়ে-- 017032 তারপর আমার দিকে আড় চোখে তাকিয়ে বললো
লোড লাগবেনা আমাকে বিশ টাকার কার্ড দিন, দিন কাল ভালো না কাউকে বিশ্বাস নাই।
.
বন্ধুরা বলেন কেমন লাগে? আমার কিজে ইচ্ছা হচ্ছিলো কি বলবো!!! 

দোকানদার কর্মচারীকে কার্ড দিতে বলে আমাকে বললো ভাই আপনার নাম্বারটা বলুন। 
মেয়েটা তখনো আমার দিকে তাকিয়ে মুচকি মুচকি হাসছে,
.
আমি--হ্যা ভাই লিখেন 0172432 না ভাই থাক আমাকে একটা ৫০ টাকার কার্ড দেন দিনকাল ভালো না
চারিদিকে সরল সোজা ছেলেদের ফাদে ফেলার জন্য আলকাতরার মতো ফর্সা মেয়েরা যেভাবে পিছু লাইগা রইছে.............।
.

.
মেয়েটা তখন মাথা নিচু করে চলে গেলো। আর ওদিকে দেখি দোকানদারের মুখে মুচকি হাসি। 

মেয়েরা ছেলেদের কি মনে করে ?
Share:

মঙ্গলবার, ২৯ নভেম্বর, ২০১৬

একটা লঞ্চ দূর্ঘটনায় একে অপর থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাবো

একবার একটা লঞ্চ দূর্ঘটনায় পড়লো। লঞ্চের এক দম্পত্তি একটা লাইফবোট পেল। কিন্তু স্বামীটা বুঝে ফেললো সেখানে একজনের বেশি উঠতে পারবে না। লোকটা তার স্ত্রীকে পিছনে ঠেলে দিয়ে নিজে লাফিয়ে উঠে পড়লো। ডুবন্ত লঞ্চে দাঁড়িয়ে থেকে মহিলা স্বামীর উদ্দেশ্যে একটাই মাত্র বাক্য চিৎকার করে বলেছিলো।
শিক্ষক এটুকু বলে থামলেন,
চারদিকে তাকিয়ে ছাত্রদের প্রতিক্রিয়া বুঝতে চাইলেন,
“তোমাদের কি মনে হয়? কি বলেছিলো মহিলা!”
-“তুমি একটা ইতর, আমি কি অন্ধই না ছিলাম!” অধিকাংশ ছাত্রই এ ধরনের জবাব দিলো।
শিক্ষক খেয়াল করলেন একটা ছেলে পুরোটা সময় ধরেই চুপ, তার মতামত জানতে চাইলে সে বললো, “স্যার, আমার বিশ্বাস, মহিলাটি বলেছিল, আমাদের বাচ্চাটার যত্ন নিও, ওকে দেখে রেখ।”
বিস্মিত হয়ে শিক্ষক জিজ্ঞাসা করলেন, “তুমি এই গল্প আগে শুনেছ, তাই না!”
ছেলেটি মাথা নেড়ে জবাব দিলো, “ আমার মাও অসুখে মারা যাওয়ার পূর্বমূহূর্তে বাবাকে একথাই বলেছিলো।”
শিক্ষক একমত হলেন, তুমিই ঠিক।
লঞ্চটা ডুবে গেলো এবং বাড়ি ফিরে লোকটা একাকী মেয়েকে যত্ন করে বড় করলো।
লোকটি মারা যাওয়ার বেশ কয়েক বছর পরে তাদের কন্যা বাবার একটি ডায়েরী পেল। সেখানে সে আবিষ্কার করলো, লঞ্চযাত্রায় যাওয়ার আগেই মায়ের দুরারোগ্য অসুখ ধরা পড়েছিলো, চরম মূহূর্তে তার বাবা তাই বাঁচার একমাত্র উপায়ের সদ্ব্যবহার করেছে।
ডায়েরীতে তার বাবা লিখেছে, “আমারও তোমার সাথে সাগরের তলে ডুবে যেতে ইচ্ছে হচ্ছিলো, কিন্তু শুধু মেয়ের কথা ভেবে তোমাকে একাই সাগর তলে চিরদিনের জন্য ছেড়ে আসতে হলো।”
গল্প শেষ হলো, ক্লাস একদম চুপ।
শিক্ষক বুঝলেন, ছাত্রেরা গল্পের শিক্ষাটা ধরতে পেরেছে। ভালো এবং মন্দ, পৃথিবীর সব কিছুর পেছনেই অনেক জটিলতা আছে যা সব সময় বোঝা যায় না।
আমাদের কখনোই শুধুমাত্র উপরের তল দেখেই যাচাই করা উচিত না, অন্যকে না বুঝেই বিচার করে ফেলাটা বেশ বোকামি।
যারা খাবারের বিলটা সবসময়ই নিজে দিতে চায়, তার মানে এই নয় যে তার টাকা উপচে পড়ছে, এর কারন সে টাকার চেয়ে বন্ধুত্বকে বড় করে দেখে।
যারা আগে ভাগেই কাজ করে ফেলে, এর মানে সে বোকা না, আসলে তার দায়িত্বজ্ঞান রয়েছে।
যারা ঝগড়া বা বাকবিতন্ডার পরে আগে মাফ চেয়ে নেয়, সেই ভুল ছিলো এমনটা নয়, বরঞ্চ সে চারপাশের মানুষকে মূল্যায়ন করে।
তোমাকে যে সাহায্য করতে চায় সে তোমার কাছে কোন কিছু আশা করে না, বরং একজন প্রকৃত বন্ধু মনে করে।
কেউ আপনাকে প্রায়ই টেক্সট করে তার মানে এটা নয় যে তার কোন কাজ নেই, আসলে আপনাকে হৃদয় দিয়ে ভালোবাসে।
একদিন আমরা একে অপর থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাবো, কিন্তু আমাদের আচরণ ও ভালোবাসাগুলো মানুষের হৃদয়ে থেকে যাবে। কেউ না কেউ স্মরণ করবে, “ এ হচ্ছে সেই মানুষ যার সাথে আমার জীবনের শ্রেষ্ঠ কিছু সময় কাটিয়েছি।”
Share:

রবিবার, ২৭ নভেম্বর, ২০১৬

ছদ্মরুপি মানুষ - Anuj Majumder

আমাদের সমাজে বসবাসরত মানুষের মধ্যে,ছদ্মরূপী অমানুষের একটা বড় অংশ রয়েছে। যারা রাস্তাঘাটে,চায়ের দোকানে নানা ধরনের অসত্য এবং বিভ্রান্তিজনক সমালোচনা করে। আর এই সমালোচনাই মানুষের মনে আতংকের সৃষ্টিকৌশল। এই সমালোচনার কারনেই একটা ভাল মানুষ সহজেই মানুষের কাছে হারাতে বসে তার অর্জন করা স্নেহ,ভালবাসা,শ্রদ্ধা। সত্যিকার অর্থে,ওরাই সমাজের জন্য অভিশাপ,ওরা মানুষের কোন ভাল কাজ-কর্মকে সু-দৃষ্টিতে দেখবে না বরং কুমন্তব্যে, ষড়যন্ত্রে লিপ্ত খাকবে। পৃথিবীতে ওদের জন্মই হয়তো নেতিবাচক কথা বলার জন্য।মনে রাখবেন একটা চির সত্যকথা,-------------------------------------------------------''আমার অবর্তমানে আপনার সামনে যে আমার সমালোচনা করবে- বিশ্বাস রাখতে পারেন, আপনার অবর্তমানে আমার সামনে ঐ অমানুষই আবার আপনার সমালোচনা করবে।--- আসুন ঐ সব মুখোশধারী শয়তান, সমালোচনাকারী,কুমন্ত্রণাদাতাদের প্রত্যাখ্যান করি।
-অনুজ মজুমদার

Share:

রবিবার, ২০ নভেম্বর, ২০১৬

কেন শৈশবকে হারালাম? - Anuj Majumder

✔কোন এক সময় একা স্কুলে যেতে ভয় পেতাম, আজ একা একাই সর্বত্র ঘুরে বেড়াই।কোন একদিন ক্লাসে প্রথম হওয়ার জন্য বই পড়তাম, আর আজ পেটের দায়ে ছুটে বেড়াই।আগে একটু আঘাতেই কেঁদে ফেলতাম,আজ শত দুঃখ-কষ্টের মাঝেও হাসি। আগে বন্ধুর জন্য প্রান দেওয়ার প্রতিজ্ঞা করতাম,আজ জীবন যুদ্ধে বন্ধুর কথা মনে নাই।আগে একটুতেই ঝগড়া আর মিলতাল হতো,আর আজ একটুতেই সম্পর্ক শেষ।বড় হওয়ার স্বপ্নে শৈশবকে কাটিয়ে দিলাম,আর আজ একটাই দুঃখ- কেন শৈশবকে হারালাম।
-Anuj Majumder
Share:

শুক্রবার, ১৮ নভেম্বর, ২০১৬

হিংসা আর বিদ্বেষ কি?

যখন তুমি দেখবে ফুল তুমি ভালোবাসো না, গান তুমি শুনতে চাও না, নদীর প্রবাহে তুমি নদীর নৃত্য খুঁজে পাও না, নারীর কোমল সৌন্দর্য্য তুমি পূজা করো না-- তখন তুমি বুঝবে, জীবনের যাত্রাপথে তুমি মানুষ থেকে পশু হয়ে গেছো। -কেউ যদি তা হয়, তাতে ক্ষতি কি ? তোমার আত্মা একদিন বলবে-- আমি আহত, একটু থামো, বিশ্রাম করো ; তুমি তা শুনতে পাবে না।  তোমার ছেলে বলবে-- বাবা, আমার আজ বড় কষ্ট; তুমি তা শুনতে পাবে না।  তোমার স্ত্রী নিঃশব্দে, অস্ফুটে বলবে-- আজ আমি আহত, আজ আমায় একটু আদর করো ; তুমি তা শুনতে পাবে না। ধরিত্রী একদিন আর্তস্বরে কাঁদবে, আর বলবে-- আমি  রক্তাক্ত, আমাকে একটু শান্তি দে ; তুমি তা-ও শুনতে পাবে না। -কারন-- তুমি একজন হিংস্র পশু হয়ে গেছো ; তুমি কোমল অনুভূতি বুঝতে পারো না ; তুমি আর্ত হৃদয়ের ক্রন্দন শুনতে পাও না। এর ফলে তুমি নিজেকে কষ্ট দেবে, তোমার ছেলেকে কষ্ট দেবে, তোমার স্ত্রীকে কষ্ট দেবে, মাতা ধরিত্রীকে কষ্ট দেবে।  তুমি তোমার নিজের যন্ত্রণার কারন হবে, তুমি তোমার চারপাশের মানুষের যন্ত্রণার কারন হবে। -যারা-- বাবা-মা, শিক্ষক, ধর্ম গুরু, সমাজ নেতা-- তারা সাবধান। তোমরা যদি ছোট ছোট ছেলেমেয়েদের এখন থেকে ঘৃণা, আর বিদ্বেষ শেখাও, তাহলে তোমরা তাদেরকে সেই পশুত্বের দিকে, রাতারাতি ঠেলে দেবে। তখন পৃথিবীর চেহারাটা দেখতে কেমন হবে ? তুমি যদি একটা বড় খাঁচার মধ্যে, কতকগুলো চিতা বাঘ, হায়না আর ভল্লুক রেখে দাও, তাহলে খাঁচার অবস্থা যা হবে, পৃথিবীর অবস্থাও ঠিক তাই হবে। -যে সমস্ত রাজনৈতিক, ধর্মীয়, বা সামাজিক নেতারা-- ছোট ছোট বাচ্চাদের প্ররোচিত করে, তাদেরকে দিন দিন হিংস্র পশু করে তুলছে, তাদের হয়তো কোন ধারণাই নেই, যে-- তারা মানবজাতির কি ভয়ানক সর্ব্বনাশ করছে। -ধরো-- এই পৃথিবীটা, কোন একটা মাত্র-- দেশ, বা রাজনৈতিক দল, বা ধর্মীয় দলের কব্জায় চলে এলো।  কিন্তু তারপর ? মানুষ কি সুখী হবে ? যারা এটা চেয়েছিলো সেই তাবড় তাবড় নেতারা কি সুখী হবে ? কি করে হবে ? পৃথিবী তো তখন চিতা বাঘ, হায়না আর ভল্লুকে ভরে গেছে।  কাজেই মানুষ তখনও পরস্পরের-- রক্ত আর মাংসে, তাদের ব্রেকফাস্ট, লাঞ্চ আর ডিনার করবে। -তোমরা সকলে শান্ত ভাবে ভাবো-- হিংসা আর বিদ্বেষ কি ভয়ঙ্কর জিনিস ! একে অপরকে বুঝুন, সকলের-- নিজত্বকে শ্রদ্ধা করুন। অন্যের চিন্তা আর বিশ্বাসকে শ্রদ্ধা না করলে, সহাবস্থান সম্ভব নয়। এই পৃথিবীতে অনেক জায়গা। সকলের-- ভালো ভাবে খেয়ে, পরে, মেখেও-- অনেক জায়গা। কাউকে বঞ্চিত করার দরকার নেই। 

Share:

সোমবার, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

এই দুনিয়াতে হঠাত পাওয়া ভালোবাসা মোটেই সুখকর নয়। বিস্তারিত দেখতে এখানে ক্লিক করুন.....

Image result for হঠাত পাওয়া ভালোবাসা মোটেই সুখকর নয়। আপনি হয়তো সিঙ্গেল আছেন। হঠাত করে একদিন দেখলেন
আপনি হয়তো সিঙ্গেল আছেন। হঠাত করে একদিন দেখলেন কেউ একজন এসে আপনাকে প্রেমের প্রস্তাব দিলো।
আপনি তো খুশিতে প্রায় মাতোয়ারা। ছিলেন আপনি একা। মনে মনে ভাবলেন না চাইতেই জল। ভালোই হলো। জীবনে প্রেম ছিলো না। আহ!! আমার মত সুখী আর কেউই না।
ভালোবাসা এসেছে আমার কাছে। উফস!! কি যে ভালোই লাগছে।
আপনি তখন খুশিতে প্রায় আত্মমগ্ন। ভাবলেন প্রেম যখন এসেছে জীবনে, এটাকে শত চেষ্টা করে ধরেই রাখবো।
আসলে কিন্তু তা না। যে আপনার জীবনে এসেছে, সে কিন্তু ক্ষণস্থায়ী। কোনো এক জীবন কে সে খুন করে আপনার জীবনে এসেছে। কিম্বা কারু কাছে সে খুন হয়ে আপনার কাছে এসেছে।
আপনি এটা বুঝতেই পারবেন না। কারন আপনি তখন প্রেমে খুব মগ্ন।
আর আপনাকে এতোই ভালোবাসবে, আর এতোই কেয়ার নেবে যে আপনার মনে কোনো সন্দেহই আসবে না।
সকালে বিকালে দুপুরে রাতে ফোন করে আপনার খোঁজ নেবে। আপনাকে খুশি করার জন্য অনেক কিছুই বলবে। সকালে হয়তো ওর ফোনেই আপনার ঘুম ভাঙবে।
একদিন হয়তো আপনি ওর সাথে ফোনে কথা বলেননি। সেটার জন্য কান্না করে ও আপনাকে জানাবে।
আপনি তখন ভাবছেন যে আপনার জন্য, বা একদিন কথা না বলার জন্য যে কান্না করতে পারে, সে নিশ্চই আপনাকে ছেড়ে কোথাও যাবে না।
আপনি ভুল ভাবছেন। কিছুদিন পরেই দেখবেন আগের মতো আর কেয়ার বা ভালোবাসা পাচ্ছেন না। এর কারন কি?
কোনো এক জীবনকে ও ছেঁকা দিয়ে বা কারু কাছ থেকে ছেঁকা খেয়ে ওই মানুষটি আপনার কাছে এসেছে।
.
আগের প্রেম ভুলতেই ও কিন্তু আপনার সাথে প্রেমে জড়িয়েছে।
যত দিন গড়াবে তত আপনি বুঝতে পারবেন যে আপনার ভালোবাসা আস্তে আস্তে দূরে সরতে চলেছে।
এটারও কারন আছে। কি কারন?
আগের প্রেম আবার ফিরে এসেছে ওই মানুষটির কাছে। তাই আস্তে আস্তে আপনার কাছ থেকে দূরে সরছে। আর সত্যি কথা বলতে কি প্রথম ভালোবাসা মানুষ একদম ভুলতে পারে না। কোনো কারনে যদি প্রথম ভালোবাসা ফিরে আসে তাহলে দ্বিতীয় ভালোবাসাকে তুচ্ছ বলে মনে করে মানুষ।
তাই হঠাত পাওয়া সুখ এবং হঠাত আসা ভালোবাসা হঠাত করেই একদিন চলে যায়। খুবই ক্ষণস্থায়ী। দিয়ে যায় কিছু মধুর স্মৃতি আর কিছু কষ্টের অনুভুতি।
আর যে এটা আগে থেকেই বুঝতে পারে, সে অপর ব্যাক্তি ব্রেক আপ করার আগে নিজেই সরে আসে। সরে আসতেই বাধ্য। না হলে কিছুদিন পরে অপর ব্যাক্তি নিজেই ব্রেক আপ করতে চাইবে। আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন আর আগের মতো আপনাকে কেয়ার নিচ্ছে না, বা আগের মতো ভালোবাসা পাচ্ছেন না। আপনার আবেগ অনুভুতি আর আগের মতো গুরুত্ব দিচ্ছে না ওই মানুষটি। তো রিলেশন কন্টিনিউ রাখার কি দরকার?
নিজেই সরে আসুন। সেটাই সম্মানের।
অরিজিনাল ভালোবাসা থাকলে ও নিজেই আপনার কাছে আসবে। আসতেই হবে। কি ঠিক বললাম না ভুল বললাম?...



আরও নতুন কিছু জানতে আমাদের সাথে থাকুন............
Share:

বৃহস্পতিবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

নায়িকা পরিমনির জীবন বৃত্তান্ত ও চলতি সেসনের ফিল্ম তালিকা।

বাংলা সিনেমার জনপ্রিয় নায়িকা পরীমনি ঢালিউড পাড়ায় বেশ পরিচিত এবং সমালোচিত নাম। তিনিই সেই নায়িকা যে সিনেমা মুক্তির আগেই ২৫ সিনেমার কাজ হাতে পাওয়ার রেকর্ড করেছেন। বাংলা চলচিত্রের কিভাবে তার পদার্পণ, কিভাবে এত সিনেমায় অভিনয় করার সুযোগ পেল, আজকে আপনাদের জন্য লিখব জনপ্রিয় নায়িকা পরীমনির ব্যক্তি জীবন ও চলচিত্র জীবন।
জন্ম ও শৈশবঃ
জনপ্রিয় অভিনেত্রী পরীমনি ২৪ অক্টোবর, ১৯৯২ ইং তারিখে নড়াইল জেলায় জন্ম গ্রহণ করেন। মা বাবা হীন পরীমনি শৈশব কাটে তার নানুর বাড়িতে। নানা নানুর আদরেই বড় হয়েছেন পরীমনি। বর্তমানে তিনি ঢাকা বসবাস করেন।
Image result for porimoni
পড়াশুনা ও স্বপ্নঃ
পরীমনি বরিশাল সরকারী মহিলা কলেজ থেকে এইস এস সি পাস করেছেন। ছোটবেলা থেকেই তার ইচ্ছে ছিল নায়িকা হওয়ার,তবে পুলিশ অফিসার বাবার মেয়ে পুলিশ অফিসার হওয়ার স্বপ্নও ছিল। শেষ পর্যন্ত ছেলেবেলার ইচ্ছেটাই সত্য হয়ে গেল।
চলচিত্রে আগমন ও সাফল্যঃ
শাহ আলম মন্ডল এর মাধ্যমে ২০১১ সালে চলচিত্র পাড়ায় পা রাখেন ঢালিউড অভিনেত্রী পরীমনি। শাহ আলম মন্ডলের “ভালবাসা সীমাহীন” সিনেমার মাধ্যমে তার চলচিত্র যাত্রা শুরু হয় । এই বছর তার প্রথম ছবি “ভালবাসা সীমাহীন” মুক্তি পায়। এই সিনেমায় পরীমনির সাথে নায়ক হিসাবে ছিলেন জায়েদ খান এবং মিলন। ছবি আশাস্বরুপ ব্যবসা করতে পারেন নি। তবে এরপর পরই মুক্তি পায় তার দ্বিতীয় ছবি “পাগলা দিওয়ানা”। এই সিনেমা ব্যাপক ব্যবসা সফল হয়। এই বছরের ব্যবসা সফল সিনেমার নামের তালিকায় “পাগলা দিওয়ানা” সিনেমা নাম লিখায়। এই সিনেমায় পরীমনির বিপরীতে অভিনয় করেছেন শাহরিয়াজ। শাহরিয়াজের পাগলামি মাতিয়ে রাখে সারা সিনেমা। এরপর আর কোন সিনেমা মুক্তি পায়নি ঢালিউডের হার্টথ্রব নায়িকা পরীমনির। এখন বেশ কয়েকটি নতুন সিনেমা মুক্তির অপেক্ষায় আছে। এরমাঝে একটি সিনেমা এইবার রোজার ঈদে মুক্তি পাবে। এস এ হক অলিক পরিচালিত “আরো ভালবাসব তোমায়” সিনেমা এবারের ঈদে বেশ সংখ্যক সিনেমা হলে মুক্তি পাবে। এই সিনেমায় পরীমনির বিপরীতে আছেন ঢালিউড কিং শাকিব খান।
এছাড়া আরো কিছু সিনেমা সেন্সর ছাড়পত্র নিয়ে মুক্তির অপেক্ষায় আছে। কিছু সিনেমার শুটিংএর কাজ করেছেন।
পরীমনির সব তথ্য একসাথে একনজরেঃ
পূর্ণনামঃ পরীমনি
অন্যনামঃ পরী, স্মৃতি
জন্মস্থানঃ নড়াইল,বরিশাল
জন্ম তারিখঃ ২৪ অক্টোবর, ১৯৯২
বাসস্থানঃ ঢাকা
পেশাঃ অভিনেত্রী এবং মডেল
কর্মক্ষেত্রঃ বিএফডিসি
Image result for porimoni
পরীমনি অভিনিত সিনেমার তালিকাঃ
ক্রমিক সিনেমার নাম সহশিল্পী পরিচালক মুক্তিসাল
০১ ভালবাসা সীমাহীন জায়েদ খান,মিলন শাহ আলম মন্ডল ২০১৪
০২ পাগলা দিওয়ানা শাহ রিয়াজ ওয়াজেদ আলী সুমন ২০১৪
০৩ আরো ভালবাসব তোমায় শাকিব খান এস এ হক অলিক নির্মাণাধীন
০৪ রানা প্লাজা সাইমন নজরুল ইসলাম খান নির্মাণাধীন
০৫ ধুমকেতু শাকিব খান শফিক হাসান নির্মাণাধীন
০৬ ইনোসেন্ট লাভ জেফ অপূর্ব রানা নির্মাণাধীন
০৭ মহুয়া সুন্দরী সুমিত রওশন আরা নিপা নির্মাণাধীন
০৮ লাভার নাম্বার ওয়ান বাপ্পি ফারুক ওমর নির্মাণাধীন
০৯ পুড়ে যায় মন সাইমন অপূর্ব রানা নির্মাণাধীন
১০ নগর মাস্তান জায়েদ খান,শাহরিয়াজ রকিবুল আলম রকিব নির্মাণাধীন
১১ আমার প্রেম আমার প্রিয়া আরজু শামীমুল ইসলাম শামীম নির্মাণাধীন
১২ নদীর বুকে চাঁদ সাইমন সাখাওয়াত হোসেন নির্মাণাধীন
১৩ দুনিয়া কাঁপানো প্রেম বাপ্পি নজরুল ইসলাম খান নির্মাণাধীন
১৪ দরদিয়া আরেফিন শুভ ওয়াজেদ আলী সুমন নির্মাণাধীন
Share:

সোমবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

জীবন বাস্তবতায় হাড়িয়ে যাওয়ার গল্প !! বিস্তারিত দেখে নিন এখনই..............

প্রজাপতির মতো বৃষ্টিতে ভিজতে ভিজতে তুমি যখন এসে বসলে আমার বিছানায়। তখন বুনো অন্ধকার ধীরে ধীরে লুকিয়ে পড়লো তোমার আগমনে। বাতাসে ছড়িয়ে পড়লো তোমার শুভ্রতা। ততক্ষনে আমার হৃদয়ের সমস্ত স্পন্ধন হাড়িয়ে গেল তোমায় দেখে। তোমার শরীর বেয়ে ঝির ঝির বৃষ্টি ঝড়ছে। আমি বললাম সেকে নাও তোমার শরীর।
প্রজাপতির মতন বৃষ্টিতে ভিজতে ভিজতে তুমি যখন এসে দাড়ালে আমার সামনে। তখন বুনো  অন্ধকার ধীরে ধীরে লুকিয়ে
পড়লো তোমার আগমনে। বাতাসে ছড়িয়ে পড়লো তোমার শুভ্রতা। ততক্ষনে আমার হৃদয়ের সমস্ত স্পন্ধন
হাড়িয়ে গেল তোমায় দেখে। তোমার শরীর বেয়ে ঝিরঝির বৃষ্টি ঝড়ছে।
আমি বললাম সেকেনাও তোমার শরীর। তুমি বললে না লাগবে না। আমি বললাম এখোনো পুষিয়ে রেখেছো সেই চাপা রাগগুলো? তুমি মুচকি হেসে বললে এখোনো মনে আছে ? আমি তোমার সেই প্রিয় গানের দুই কলি গেয়ে উঠলাম। তোমার মনে পড়লো হাড়ানো দিনের সেই ছেড়া-ফাটা দিন গুলো। যা তুমি কখোনো কল্পনাও করোনি। আমি বললাম থেকে যাও। তুমি বললে যে যাবার সে যায়, ফিরে আসে না।
প্রজাপতির মতো উড়তে উড়তে তমি চলে গেলে অন্য কোথাও। আমি অবাক চোখে তাকিয়ে রইলাম তোমার পথের পানে।
আবার কবে তুমি আসবে আমার আকাশে। এক পশলা বৃষ্টি হয়ে...


Share:

ইদের ছুটিতে অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে পা রাখলেন মিম !!!


জনপ্রিয় মডেল-অভিনেত্রী বিদ্যা সিনহা মিম ঈদের ছুটিতে সপরিবার অস্ট্রেলিয়ায় ঘুরতে গিয়েছিলেন গত ৩০ আগস্ট। আগামী ২২ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার অস্ট্রেলিয়ার সফর শেষ করে ঢাকায় ফিরবেন তিনি। পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে অস্ট্রেলিয়ার বিভিন্ন জায়গায় ঘুরে বেড়িয়েছেন মিম।
Share:

আমাদের সেই চির চেনা মুখ পরিচিতো পরিমনি দেখে নিন তার অবাক জীবন কাহিনী !!!

খনো ভাবিনি সিনেমায় অভিনয় করব। নাটকে কাজ করছিলাম। তা নিয়েই সন্তুষ্ট ছিলাম। নাটকে কাজ করতে গিয়ে চম্পা (এক সময়ের জনপ্রিয় নায়িকা চম্পা) ম্যাডামের সঙ্গে পরিচয়। শুটিংয়ের ফাঁকে প্রায়ই তিনি আমাকে নায়িকা হওয়ার কথা বলতেন। অনেক উৎসাহ ও অনুপ্রেরণা দিতেন। প্রতিনিয়ত তাঁর বলা কথাগুলো আমাকে নায়িকা হওয়ার স্বপ্ন দেখায়। আমিও আত্মবিশ্বাসী হয়ে উঠি।’ কথাগুলো এ সময়ের আলোচিত চিত্রনায়িকা পরীমণির।
গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় বিএফডিসির জহির রায়হান কালার ল্যাব মিলনায়তনে আয়োজিত ‘আরো ভালোবাসবো তোমায়’র মহরত অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন পরীমণি। এস এ হক অলীকের নতুন এই ছবিতে শাকিব খানের সঙ্গে জুটি বেঁধেছেন তিনি। এ নিয়ে দ্বিতীয়বারের মতো শাকিবের সঙ্গে ছবিতে জুটি হলেন পরীমণি।
ঢাকাই চলচ্চিত্রে এখনো পরীমণির অভিষেক ঘটেনি। মুক্তি পায়নি তাঁর কোনো ছবি। কিন্তু বিস্ময়কর হলেও সত্যি যে, তিনি এরই মধ্যে অভিনয় করে ফেলেছেন ১৩টি ছবিতে। চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন ১৭টির বেশি ছবিতে, সংখ্যাটি জানিয়েছেন পরীমণি নিজেই।
পরীমণি বললেন, ‘এখনো কোনো ছবি মুক্তি না পেলেও বিষয়টি নিয়ে আমি মোটেও বিচলিত নই। আমার কাজ হচ্ছে অভিনয় করা। আমি তা মন দিয়েই করে যাচ্ছি। আমি মনে করি, ছবিতে যখন কাজ করছি কোনো না কোনো একদিন সেগুলো আলোর মুখ দেখবেই। কাজ করতে করতে আমি চলচ্চিত্রের প্রেমে পড়ে গেছি। এখন আর চাইলেও এ মাধ্যম থেকে বের হতে পারব না। কেউ যদি আমাকে চলচ্চিত্রজগৎ​ থেকে বের করেও দিতে চান, তাও আমি এ জগৎ​কেই আঁকড়ে ধরে থাকতে চাই। মানুষের ভালোবাসা নিয়ে এগিয়ে যেতে চাই অনেক দূর।’
পরীমণি অভিনীত দুটি ছবি মুক্তির অপেক্ষায় আছে। ছবি দুটি হচ্ছে ওয়াজেদ সুমনের ‘পাগলা দিওয়ানা’ এবং শাহ আলম মণ্ডলের ‘ভালোবাসা সীমাহীন’। এরই মধ্যে ‘পাগলা দিওয়ানা’ ছবিটি সেন্সর ছাড়পত্র পেয়েছে। ৩ এপ্রিল ছবিটি মুক্তির তারিখও চূড়ান্ত হয়েছে। পরীমণি বললেন, ‘কিছু ছবির কাজ একেবারেই শেষ। এখন সেগুলো একে একে জমা পড়বে সেন্সরে। অন্যদিকে বাকি ছবিগুলোর কাজ একে একে শেষ করছি।’
Share:

শীতের রাতে গোপাল ভাঁড়ের সাথে রাজার কি কথা হয়ে ছিল দেখে নিন এখনই!!!

একদিন রাজা ও গোপাল  বসে আছেন তখন রাজা বললেন, শীতের রাতে কেউ কি সারা রাত এই পুকুরে গলাজলে ডুবে থাকতে পারবে? যদি কেউ পারে, আমি তাকে অনেক টাকাপয়সা, ধনরত্ন পুরস্কার দেব।
এক ছিল গরিব দুঃখী মানুষ। সে বলল, আমি পারব।
সে মাঘ মাসের তীব্র শীতে সারা রাত পুকুরের জলে গলা ডুবিয়ে দাঁড়িয়ে রইল। ভোরের বেলা সে উঠল জল থেকে।
রাজার কাছে গিয়ে সে বলল, আমি সারা রাত পুকুরের জলে ছিলাম। আপনার সান্ত্রী-সেপাই সাক্ষী। এবার আমার পুরস্কার দিন।
রাজা বললেন, সেকি, তুমি কেমন করে এটা পারলে!
গরিব লোকটা বলল, আমি জলে সারা রাত দাঁড়িয়ে রইলাম। দূরে, অনেক দূরে এক গৃহস্থ বাড়িতে আলো জ্বলছে। আমি সেই দিকে তাকিয়ে রইলাম। সারা রাত কেটে গেল।
মন্ত্রী বলল, পাওয়া গেছে। এই যে দূরের প্রদীপের আলোর দিকে ও তাকিয়ে ছিল, ওই প্রদীপ থেকে তাপ এসে তার গায়ে লেগেছে। তাই তার পক্ষে সম্ভব হয়েছে এই শীতেও ওই পুকুরে গলা পর্যন্ত ডুবিয়ে রেখে দাঁড়িয়ে থাকা।
রাজা বললেন, তাই তো! তাহলে তো তুমি আর পুরস্কার পাও না। যাও। বিদায় হও।
গরিব লোকটা কাঁদতে কাঁদতে বিদায় নিল। সে গেল গোপাল ভাঁড়ের কাছে। অনুযোগ জানাল তাঁর কাছে। সব শুনলেন গোপাল ভাঁড়।
তার পর গোপাল ভাঁড় বললেন, ঠিক আছে, তুমি ন্যায়বিচার পাবে।
গোপাল ভাঁড় নিমন্ত্রণ করলেন রাজাকে, দুপুরে খাওয়াবেন। রাজা এলেন গোপাল ভাঁড়ের বাড়ি। গোপাল ভাঁড় বললেন :
আসুন আসুন। আর সামান্যই আছে রান্নার বাকি। কী রাঁধছি দেখবেন, চলুন।
গোপাল ভাঁড় রাজাকে নিয়ে গেলেন বাড়ির পেছনে। সেখানে একটা তালগাছের ওপর একটা হাঁড়ি বাঁধা আর নিচে একটা আগুন জ্বালানো।
গোপাল ভাঁড় বললেন, ওই যে হাঁড়ি, ওটাতে জল, চাল, ডাল, নুন সব দেওয়া আছে। এই তো খিচুড়ি হয়ে এলো বলে। শিগগিরই আপনাদের গরম গরম খিচুড়ি খাওয়াচ্ছি।
রাজা বললেন, তোমার বাড়িতে নিমন্ত্রণ খাব বলে সকাল থেকে তেমন কিছু খাইনি। খিদেয় পেট চোঁ চোঁ করছে। এখন এই রসিকতা ভালো লাগে!
রসিকতা কেন, রান্না হয়ে এলো বলে।
রাজা বললেন, তোমার ওই খিচুড়ি জীবনেও হবে না, আমার আর খাওয়াও হবে না। চলো মন্ত্রী, ফিরে যাই।
গোপাল বললেন, মহারাজ, কেন খিচুড়ি হবে না। দূরে গৃহস্থবাড়িতে জ্বালানো প্রদীপের আলো যদি পুকুরের জলে ডুবে থাকা গরিব প্রজার গায়ে তাপ দিতে পারে, এই প্রদীপ তো হাঁড়ির অনেক কাছে। নিশ্চয়ই খিচুড়ি হবে।
রাজা তার ভুল বুঝতে পারলেন। বললেন, আচ্ছা পাঠিয়ে দিও তোমার ওই গরিব প্রজাকে। ওর প্রতি আসলেই অন্যায় করা হয়েছে। ওকে দুগুণ পুরস্কার দেব।
সে তো আপনি দেবেনই। আমি জানতাম। আসুন, ঘরে আসুন। দুপুরের খাওয়া প্রস্তুত।
তার পর রাজা সত্যি সত্যি গরিব লোকটাকে অনেক পুরস্কার দিয়েছিলেন।
(সংগৃহীত)
Share:

শনিবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

On 13 June 1971, an article in the UK's Sunday Times exposed the brutality of Pakistan's suppression of the Bangladeshi uprising.


Abdul Bari had run out of luck. Like thousands of other people in East Bengal, he had made the mistake - the fatal mistake - of running within sight of a Pakistani patrol. He was 24 years old, a slight man surrounded by soldiers. He was trembling because he was about to be shot.
So starts one of the most influential pieces of South Asian journalism of the past half century.
Written by Anthony Mascarenhas, a Pakistani reporter, and printed in the UK's Sunday Times, it exposed for the first time the scale of the Pakistan army's brutal campaign to suppress its breakaway eastern province in 1971.
Nobody knows exactly how many people were killed, but certainly a huge number of people lost their lives. Independent researchers think that between 300,000 and 500,000 died. The Bangladesh government puts the figure at three million.
The strategy failed, and Bangladeshis are now celebrating the 40th anniversary of the birth of their country. Meanwhile, the first trial of those accused of committing war crimes has recently begun in Dhaka.

There is little doubt that Mascarenhas' reportage played its part in ending the war. It helped turn world opinion against Pakistan and encouraged India to play a decisive role.
Prime Minister Indira Gandhi told the then editor of the Sunday Times, Harold Evans, that the article had shocked her so deeply it had set her "on a campaign of personal diplomacy in the European capitals and Moscow to prepare the ground for India's armed intervention," he recalled.
Not that this was ever Mascarenhas' intention. He was, Evans wrote in his memoirs, "just a very good reporter doing an honest job".
He was also very brave. Pakistan, at the time, was run by the military, and he knew that he would have to get himself and his family out of the country before the story could be published - not an easy task in those days.
"His mother always told him to stand up and speak the truth and be counted," Mascarenhas's widow, Yvonne, recalled (he died in 1986). "He used to tell me, put a mountain before me and I'll climb it. He was never daunted."
Share:

বৃহস্পতিবার, ৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

প্রেমে পড়ে গেলেন নাকি


-এই যে মিষ্টার শুনুন?(মেয়েটি)
-জ্বি আমাকে বলছেন।(আমি)
-আশেপাশে তো আর কেউ নেই আপনি
ছাড়া।
-ও হ্যা তাইতো কি বলবেন বলুন।
-আমাকে চিনেন আপনি?
-একেবারেই না।
-তাহলে প্রেমপত্র দেওয়ার সাহস হয়
কিভাবে
আপনার?
-আজিব আমি কেন আপনার মত একটা
ইয়েকে
প্রেমপত্র দিতে যাব।
-এই ছেলে ইয়ে মানে কি হ্যা?
-ইয়ে মানে বদমেজাজি ছাড়া আর কি।
-কি আমি বদমেজাজি।
-তাই তো মনে হচ্ছে গায়ে পড়ে ঝগড়া
করতে
এসেছেন।
-কি আমি ঝগড়া করতে এসেছি,ঝগড়ার কি
দেখছ তুমি
এবার দেখবে।
-মানে?
-তোমার নাম মানিক ?
-হ্যা।আপনি তুমি করে বলছেন কেন?
-তার কৈফিয়ত তোমায় দিব কেন?তাছাড়া
চিঠির শেষে
M অক্ষর লেখা।
-আজিব ব্যাপার M অক্ষরে আর কারও নাম
হয় না নাকি।
-হয় কিন্তু এটা তোমার কাজ আমি জানি।
-এত সহজে বুঝলেন কেমনে আমিই লিখেছি
চিঠিটা।
প্রেমে পড়ে গেলেন নাকি।
-আজিব।তোমার মত একটা ছ্যাচড়া ক্ষ্যাৎ
ছেলের
প্রেমে পড়ব আমি ভাবলে কি করে। সব সময়
মোটা
ফ্রেমের চশমা পরে থাক আয়নায় দেখেছ
কখনও
নিজেকে।
-আমি আয়না দেখিনা আপনাদের মত, হি
হি হি হি।
-এই আপনাদের মত বলতে কি বুঝাতে চাইছ।
-কিছুনা।আমি আসি এখানে অন্তত ঝগড়া
করার কোন
ইচ্ছে আমার নেই তাও আপনার সাথে।
-এভাবে তো চলে যেতে দিব না।(ওড়না
কোমরে
পেচিয়ে)
-মানে?
-প্রেম পত্র কেন পাঠিয়েছ বল?
-আমি অন্যায় করেছি আমাকে মাফ করে
দেন।
-আমি নোটিশ করব তোমার বাসায়।
-প্লিজ এই কাজটা অন্তত করবেন না।
আমাকে আপনি যা
শাস্তি দিবেন মাথা পেতে নিব কিন্তু
বাসায় জানাবেন না।
(কেঁদে কেঁদে বলল মানিক)
-এত ভয় যখন প্রেম পত্র লিখেছিলে কেন?
-আমি ভুল করেছি।
-এই ভুল দ্বিতীয়বার হবে?
-আর কখনো না।
-ভাল ছেলে।এবার যাও।
-হুম।ধন্যবাদ।
মেয়েটি মুচকি হাসছে, মানিকের
কান্নারত মুখটি দেখে।
একটা ইমোশনাল ছেলে।এভাবে কেউ একটা
মেয়ের কাছে হার মানে।মেয়েটি অল্পেতে
বোকা বানিয়ে দিল।
মানিক নামের এই ছেলেটি ব্যস্ত শহরেরর
কোন
এক এলাকায় থাকে।প্রায় তিন বছর একটা
মেয়েকে
সে দেখে আসছে বিভিন্ন রুপে।কখনও একা
একা
বসে থাকে,কখনও নুপুর পায়ে এদিক থেকে
ওদিকে হাটে,কখনও আকাশ দেখে,কখনও
চুলগুলো ছেড়ে কফির মাগ হাতে বসে
থাকে,কখনও মিষ্টি করে হেসে বিকেলের
পাখিগুলোকে বিদায় জানায়।এক অপরুপ
মায়ায় মানাক
আটকে গেছে।সারাদিনে দেখা বলতে
বিকেলের
যে সময়টুকু।মানিক মেয়েটিকে দেখার জন্য
বিকেলে এই সময়টুকু ঘুড়ি উড়ায়।কিন্তু চোখ
থাকে
মেয়েটির দিকে।পাশাপাশি ফ্লাটে
থাকে তবুও
মেয়েটির নাম জানা হয়নি।
কেমন যেন একটা অদৃশ্য মায়া আছে এই
মেয়েটির
চোখে মুখে।ছাদে ঘুড়ি উড়ানোর সময়
দুজনের
চোখে চোখ পড়লে চোখ সরিয়ে নেয়।
মেয়েটি মাঝে মাঝে মুচকি হাসে।এই
হাসিটাই
মানিক পাগল করে তুলেছে।প্রতিরাত
ে ডায়েরী নিয়ে বসে একটা কবিতা
লিখতে।খুব
ইচ্ছে শেষ বিকেলের এই মেয়েটিকে একটি
কবিতা লিখে দেওয়ার।কিন্তু কবিতা পেটে
আসলেও
মাথায় আসে না।একরকম ভাললাগা থেকে
আজ ভালবাসার
সৃষ্টি।একটু অন্যরকমভাবে মানিক
মেয়েটিকে
জানাতে চায় তার মনের কথা।কিন্তু ভয় হয়
যদি উল্টা
পাল্টা কিছু করে।
এইতো কয়েকদিন আগে,
মানিক ঘুড়ি উড়াচ্ছে সাথে তার ছোট ভাই
ছিল।হঠাৎ ঘুড়িটি
কিভাবে যেন নিচে পড়ে যায়,তাও ঐ
মেয়েটির
ছাদে।তখন ছোট ভাই ঘুড়ি চাইতে গেলে
বিনা
দোষে কড়া কথা শুনিয়ে দেয়।
তবে মেয়েটিকে দেখে একেবারে নরম মনে
হয়।
অনেক ভেবে চিন্তা করে চার লাইন কবিতা
গতকাল
লিখে কাগজটা ছুড়ে মেরেছিল মেয়েটির
ছাদে।
কাগজে লিখা ছিল,,
.
শেষ বিকেলের মেয়ে,
যদি চাও পাখি হব,
হব গোধুলির আলো,
এই বুকেতে নীড় খুঁজে বাসবে একটু ভালো।।
.
নিচে ছোট্ট করে M লিখা।
কাগজটা ছুড়ে মেরে আড়ালে লুকিয়ে
দেখছিল
মানিক।
কিছুক্ষন পর মেয়েটি এসে কাগজটি খুলে
পড়ল,আশেপাশে তাকিয়ে মুচকি হেসে
আবার নিচে
নেমে গেল।মানিক আর উঠেনি ছাদে তখন।
মনে মনে ভেবেছিল হয়ত মেয়েটিও
ভালবেসে
ফেলেছে তাকে।
কিন্তু,
বিপরীতটাই হল আজ।
মেয়েটি তাহলে একটুও ভালবাসে না।যদি
সত্যি সত্যি
আম্মুকে জানিয়ে দেয় তাহলে আর বাসায়
থাকতে
হবে না।বলে দিতেও পারে যে সাংঘাতিক
মেয়ে।
তবুও একটা কষ্ট জেগে উঠেছে এতদিন
মেয়েটির যে হাসিগুলো মানিককে পাগল
করে
রেখেছে সেগুলো কি মিথ্যে।
আচ্ছা চোখে চশমা পরলে কি ক্ষ্যাত হয়ে
যায়।
মেয়েটি সত্যিই বলেছে হয়ত।
রাতে মন খারাপ নিয়ে ঘুমিয়ে পড়ল
মানিক।
এরপর থেকে একটি বিকেলেও মানিক ঘুড়ি
নিয়ে
ছাদে উঠেনি।খুব দেখতে ইচ্ছে করে
মেয়েটিকে,কিন্তু সে তো তাকে পছন্দই
করেনা
তাহলে কেন যাবে সে।
.
এভাবে সাতদিন চলে গেল।মানিক এখন
চুপচাপ থাকে।
বিকেল হলে সেই চঞ্চল মন আর কারো
আশায় পথ
চেয়ে থাকে না।
সকালে মানিক ভার্সিটির উদ্দেশ্যে
বাসা থেকে বের
হয়েছে।পিছন থেকে কেউ একজন বলে
উঠল....
-এই ছেলে শোন?(মেয়েটি)
মানিক পিছনে ফিরে মেয়েটিকে
দেখে,আবার হাঁটা
ধরল।
-কি হল কথা কানে যায় না?(রাগী সুরে)
-মানিক দাড়িয়ে গেল।
-শুনতে পাচ্ছ না তোমাকে ডাকছি।
-আমাকে।কেন?
-প্রয়োজন আছে তাই।
-আমার তো কোন প্রয়োজন নেই।
-চুপ।এত কথা বল কেন?
-আজিব আমার সময় নেই আসি।
-এই ছেলে তোমাকে দাড়াতে বলেছি না।
-আমি আপনার বাধ্য নই।
-হ্যা তুমি আমার বাধ্য।
-দেখেন এবার কিন্তু সত্যিই দেরি হয়ে
যাচ্ছে।
-হোক দেরি।প্রেমপত্র দেওয়ার সময় খেয়াল
ছিলনা এই কথাটা।
-মানে?আমি তো ক্ষমা চেয়ে নিয়েছি।
আবার ঐ
বিষয়গুলো কেন?
-কারন আমার লাগবে।
-কি লাগবে।
-কিছুনা।তুমি বিকেল হলে ছাদে আস না
কেন?
-সেটা আপনাকে বলতে যাব কেন?
-তা বলবে কেন ভীতুর ডিম একটা।
-হুম।আসি।
-এই আসি মানে কোথায় যাবে?
-আমার ক্লাস আছে।
-আজ কোন ক্লাস হবে না। আমাকে নিয়ে
সারাদিন
ঘুরতে হবে।
-আজিব কে হন আপনি আমার?
-আমি তোমার শেষ বিকেলের মেয়ে।
-(মানিক মাথা নিচু করল কথাটি শুনে)
-এত যখন ভয় পাও তাহলে প্রেমে পড়তে
বলেছিল কে আর আমাকেও প্রেমে পড়তে
বাধ্য
করলে কেন?
-মানে?
-মানে এত সুন্দর করে প্রেম প্রস্তাব দিলে
কেন?প্রতিদিন ছাদে যাও আমাকে
দেখতে।
বোকার মত ফ্যালফ্যাল করে চেয়ে থাক
কেন?তুমি
জান তোমার চাহনির প্রেমে পড়ে গেছি।
-কি বলছেন এসব(একটু আমতা আমতা করে)
-হ্যা বুদ্ধু আমি তোমার প্রেমে পড়ে গেছি।
ভেবেছিলাম সেদিনই আমাকে জড়িয়ে ধরে
বলবে
ভালবাসি।কিন্তু ভীতুর মত পালিয়ে গেলে।
আর
আমাকে একদিন অনেক কষ্ট দিলে।
-আমি আবার কখন আপনাকে কষ্ট দিলাম?
-কষ্ট দাওনি তবে একদিন কেন আসনি
তোমার
শেষবিকেলের মেয়ের কাছে।তুমি জান না
তোমাকে না দেখে আমি থাকতে পারি
না।প্রতিদিন
অপেক্ষায় থাকি কখন বিকেল হবে,কখন তুমি
ঘুড়ি
নিয়ে ছাদে আসবে,তোমার চোখে চোখ
পড়বে।কেন দিলে এত কষ্ট।
-তুমিই তো বললে আমি দেখতে পঁচা।(কেঁদে
কেঁদে আপনি থেকে তুমি হয়ে গেল)
-আমি বললাম তুমি বিশ্বাস করবে।তুমি এত
বোকা
কেন?সত্যি তুমি অনেক কিউট।
-তাহলে সেদিন বলেছিলে কেন?
-আমি তো মজা করেছিলাম।
-মজা না।(মেয়েটিকেহাত ধরে টেনে বুকে
জড়িয়ে নিল)
-এই ছাড় ছাড় কেউ দেখলে কি ভাববে।
-কেদোখে দেখুক কিছু ভাববেনা
শেষবিকেলের মেয়ে।
-আমার কিন্তু একটা নাম আছে।
-তাই..
-হুম।ইস্পিতা।
-না ইস্পিতা না তুমি আমার শেষ
বিকেলের মেয়ে।
-হতে পারি যদি কথা দাও?
-কি কথা দিতে হবে?
-সারাজীবন আমাকে আগলে রাখতে হবে।
-হুম।
-তাহরে এবার প্রপোজ কর আগের বার
যেমনভাবে করেছিলে।
-ওভাবে পারব না।
-তাহলে তোমার আম্মু মানে শাশুড়ি
আম্মাকে বলে
দিব।
-যাও বলে দাও ভয় পাই নাকি।
-সত্যি সত্যি কিন্তু।
-হুম।আর বলো তুমি বউমা হচ্ছ উনার।
-ধ্যাত দুষ্টু।বলনা গো দুই লাইন কবিতায়
ভালবাসি।
-একটা স্বপ্ন দিবে আমায়,যা অনন্তকাল
বাচতে
শিখায়,একটা আশা দিবে আমায়,যা
অপেক্ষার প্রহরে
নিঃস্বার্থ প্রেম চায়,একটু ভালবাসবে
আমায়,যা
তোমাকে ভাবতে শেখায়।হবে কি আমার
শেষ
বিকেলের মেয়েটি?
-হুম হব তো।হাতটি ধর।
-হুম।
-চলো।
-কোথায়?
-বাহ বলেছিলাম না সারাদিন ঘুরতে হবে
আমায় নিয়ে।
-আমি পারব না।
-কি বললে তুমি?
-না কিছুনা চলো।
-এই শুনো।
-কি?
-প্রেম হল তাতে কি তুমি কিন্তু রোজ
বিকেলে
ছাদে আসবে ঘুড়ি নিয়ে।
-কেন?
-আমি বলছি তাই।
-হুম।যদি না আসি।
-তাহলে ব্রেক-আপ।(হি হি হি)
-তাহলে তো আসতে হবে।
-হুম।
-পাগলী।
-হুম শুধু তোমারই।।।
Share:

জীবনের মানে কি

আমি জেনেছি জীবনের মানে কি?
জীবন মানে বিশ্বাস, জীবন মানে মনুসত্ব। জীবন মানে ত্যাগ, জীবন মানে একটু খানি সুখ আর কয়েক ফোটা চোখের জল। জীবন মানে নিজের দুঃখটাকে লুকিয়ে রেখে সুখগুলো সবার মাঝে ভাগ করে দেওয়া। জীবন মানে সুখের হাতছানি আর দুঃখের লিলা ভূমি। জীবন মানে হাজার কস্টের মাঝে থেকেও, মুখে একটু হাসি ফোটানো।  জীবন মানে এক চিলতে হাসির আড়ালে হাজার কস্টকে লুকিয়ে রাখা। জীবন মানে হাড়ানো ব্যাথা নিয়ে নতুন আশায় বেচে থাকা......
Share:

যোগাযোগ ফর্ম

নাম

ইমেল *

বার্তা *