দেখতে চান সেই নেত্রীকে

আমার দেখা সব থেকে বড় মনের মানুষ বাংলাদেশের প্রাইমিনিস্টার শেখ হাসিনা।

শনিবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

ঘরে বসে ইনকাম এর সবচেয় উত্তম মাধ্যম গুগল এডসেন্স

এডসেন্স কি ?

এডসেন্স গুগল এর একটি প্রতিষ্ঠান,গুগল এডসেন্স অনলাইন ভিত্তিক বিশ্বের সবচেয়ে বড় বিজ্ঞাপন দাতা সংস্থা। সহজ ভাষায় এডসেন্স হচ্ছে ব্লগ বা অয়েব সাইট থেকে টাকা ইনকাম করার জন্য সব চেয়ে ভাল মাধ্যম। আপনার যদি একটি ভাল মানের ব্লগ বা অয়েব সাইট থাকে তাহলে আপনি খুব সহজেই শত শত ডলার ইনকাম করতে পারবেন এডসেন্স এর মাধ্যমে।

এডসেন্স কেন ?

আপনার অয়েব সাইট থেকে টাকা ইনকাম করতে সাহায্য করাই এডসেন্স এর কাম্য। বতর্মান সময়ে প্রায় সকল ধরনের জি্নিষপপত্র অনলাইনেই পাওয়া সম্ভব,তাই অনেকেই তাদের পন্য বিক্রির জন্য অনলাইন ভিত্তিক এড দিয়ে থাকে,আর যেহেতু অনলাইন বিজ্ঞাপন প্রদর্শনের উত্তম মাধ্যম হচ্ছে এডসেন্স,তাই সবাইনির্দিষ্ট পরিমান অর্থের বিনিময়ে এডসেন্স কেই বেছে নেয়।সেই সকল এড আপনার অয়েব সাইট এ প্রদর্শনের মাধ্যমে আপনি ডলার ইনকাম করতেপারবেন, যদি আপনার একটি ভালো মানের ব্লগ বা অয়েব সাইট থাকে,সেই সাইটে যদি এডসেন্স এর এড ব্যবহার করেন আর সেই এড এ যদি কেউ ক্লিক করে তাহলে এডসেন্স সেই ক্লিক এর জন্য আপনাকে টাকা প্রদান করবে।

এডসেন্স কিভাবে পাবেন ?


এডসেন্স একাউন্ট পেতে হলে আপনাকে তদের সকল শর্ত মানতে হবে। প্রথমেই আপনার একটি মানসম্মত ব্লগ বা অয়েব সাইট থাকতে হবে। যদি থাকে তাহলে http://www.google.com/adsense এই সাইট এ গিয়ে সাইন আপ এ ক্লিক করুন এবার যে ফর্ম টি আসবে তাতে সঠিক তথ্য প্রদান করুন। যদি সব কিছু ঠিক থাকে তাহলে এডসেন্স এক থেকে দুই দিন এর মধ্যে আপনাকে জানাবে যে আপনি এডসেন্স এর যোগ্য কিনা।যদি এডসেন্স থেকে আপনার সাইট টি এপ্রুভ করা হয় তাহলে আর দেরি না করে এডসেন্স থেকে এড কোড নিয়ে আপনার সাইট এ কোড গুলি বসিয়ে দিন আর শুরু করে দিন ডলার ইনকাম।

আপনি কি পারবেন এডসেন্স থেকে ইনকাম করতে?

হ্যাঁ আপনিও পারবেন এডসেন্স থেকে ইনকাম করতে,কিন্তু তার জন্য আপনাকে সামান্য পরিশ্রম করতে হবে। ক‌য়েকটি গুন আপনার মধ্যে থাকতেই হবে যেমনঃ আপনাকে কিছুটা ইংরেজি জানতে হবে,ইন্টারনেট সম্বন্ধে ধারনা থা্কতে হবে,,ইনকাম করার জন্য ধৈয‍‌ ধারন করার ক্ষমতা থাকতে হবে। আপনার অয়েব সাইটে ভাল মানের ভিজিটর থাকতে হবে, আর সাইটে প্রচুর ভিজিটর আনার জন্য আপনাকে প্রতিদিন কমপক্ষে এক থেকে দুইটি পোষ্ট করতে হবে। পোষ্টগুলি অবশ্যই আপনার নিজের লেখা হতে হবে,তাহলেই আপনার সাইটে ভিজিটর বারবে ,আর যত ভিজিটর আসবে তত ক্লিক এর সংখ্যা বারবে তখন ইনকামও বারবে। চেষ্টা করে দেখুন আপনিও পারবেন অনলাইন থেকে ঘরেবসে ইনকাম করতে।আপনার মতোই হাজারো বাঙালি ঘরে বসে ইনোকাম করছে তাহলে আপনি পারবেন না কেন? আসাকরি ছোটবেলার কথাটা ভুলে যাবেন না কখনোই "এক বার না পারিলে দেখ শত বার"।

কোথায় এডসেন্স ব্যবহার করা যায়?

এডসেন্স ব্যবহার করে টাকা ইনকাম করতে চাইলে আপনাকে একটি প্রাইমারি ডোমেইন থাকতে হবে,যেমনঃwww.abcd.com, তবে যারা প্রথম দিকে টাকা খরচ করে com ডোমেইন কিনতে চান না তদের জন্যও ব্যবস্থা আছে, আপনি প্রথম দিকে http://www.blogger.com সাইট থেকে একটি ব্লগ বানিয়েও টাকা ইনকাম করতে পারবেন।আপনার ব্লগে বা সাইটের সার্চ বক্স এর মধ্যেও এড বসাতে পারবেন।ইউটিউব এ এড বসিয়েউ ইনকাম করা যায়।তবে ব্লগারে এড ব্যবহার করাই সবচেয়ে ভাল।

কিভাবে এডসেন্স থেকে টাকা প্রদান করা হয় ?

এডসেন্স থেকে টাকা পাওয়ার মাধ্যম হচ্ছে চেক, এডসেন্স চেক এর মাধ্যমে টাকা প্রদান করে থাকে,আপনার ইনকাম যখন ১০ ডলার অতিক্রম করবে তখন এডসেন্স আপনার এড্রেস ভেরিফাই করার জন্য একটা চিঠি পাঠাবে আপনার দেয়া ঠিকানায়, যদি এড্রেস টি ভেরিফাইড হয়ে থাকে তাহলে আপনার ইনকাম ১০০ ডলার অতিক্রম করলেই এডসেন্স আপনাকে চেক পাঠিয়ে দিবে।

এডসেন্স ব্যবহার করে কত টাকা ইনকাম করা সম্ভব?

অনেকের মনে প্রশ্ন জাগতে পারে এডসেন্স থেকে কত টাকা ইনকাম করা সম্ভব?অনেকেই এডসেন্স কে সোনার হরিণ বলে মনে করেন। এডসেন্স এর ইনকাম এর অনুপাত দারাবে আপনার কঠোর পরিশ্রম এর উপর,আপনি যত পরিশ্রম করবেন তত বেশি ইনকাম করতে পারবেন।প্রতিদিন যদি আপনার সাইটে ১০০০ ভিজিটর আসে তাহলে ৪-৬ ডলার এর মত আয় করতে পারবেন,তবে ভাল কিওয়ার্ড থাকলে আর বেশি আয় করতে পারবেন।এডসেন্স প্রতি ক্লিক এর জন্য .১ সেন্ট থেকে শুরু করে ২০০ ডলার পর্যন্ত দিয়ে থাকে।চলুন দেখে নেয়া যাক কিছু অয়েব সাইট এর ইনকাম...............
Ranking by earningsWebsiteAdSense Earnings $Views per month
#1Mashable600,00025million
#2Digital Point500,000
#3Plenty Of Fish400,000
#4Digg250,00030million
#5TechCrunch240,000
#6Tweetmeme225,000
#7Perez Hilton200,00030million
#8Weblogs190,00025million
#9Shoe Money140,000
#10Click India85,0005.5million
এই অয়েব সাইট গুলি প্রতি মাসে লাখ লাখ আমেরিকান ডলার আয় করছে শুধু মাত্র এডসেন্স এর এড ব্যবহার করে,আসা করি কিছুটা হলেও ধারনা হয়েছে আপনি কত টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
Share:

বৃহস্পতিবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

জাকির হোসেন রাজু ও আরিফিন শুভর হ্যাটট্রিক! বিস্তারিত দেখুন..........


দেশীয় চলচ্চিত্রের গুণী পরিচালক হিসেবে সমাদৃত হয়েছেন জাকির হোসেন রাজু। জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্ত এই পরিচালক গল্পনির্ভর চলচ্চিত্র নির্মাণের জন্য প্রশংসিত হয়েছেন। আবার অন্যদিকে চিত্রনায়ক হিসেবে সাড়া জাগিয়েছেন আরিফিন শুভ। এই নির্মাতা ও নায়ক জুটি এবার একসঙ্গে তাঁদের তৃতীয় চলচ্চিত্রের কাজ শুরু করতে যাচ্ছেন। এর মাধ্যমে রাজু-শুভ জুটির হ্যাটট্রিক হতে যাচ্ছে।

আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় বিএফডিসির আট নম্বর শুটিং ফ্লোরে জাকির হোসেন রাজুর নতুন ছবি ‘ভালো থেকো’-এর শুভ মহরত অনুষ্ঠিত হবে। এই ছবিতে অভিনয় করবেন চিত্রনায়ক আরিফিন শুভ ও চিত্রনায়িকা তানহা তাসনিয়া।

গত ১২ আগস্ট মুক্তি পেয়েছিল জাকির হোসের রাজু পরিচালিত ‘নিয়তি’ ছবিটি। এই ছবিতে অভিনয় করেন আরিফিন শুভ ও জলি। এ ছাড়া শেষ পর্যায়ে রয়েছে প্রেমী ও প্রেমী ছবির কাজ। জাকির হোসেন রাজুর পরিচালনায় এই ছবিতে অভিনয় করেছেন আরিফিন শুভ ও নুসরাত ফারিয়া। আজ ‘ভালো থেকো’ ছবির মহরতের মধ্য দিয়ে পরিচালক রাজুর পরিচালনায় তৃতীয় ছবির কাজ শুরু করতে যাচ্ছেন শুভ।

এ প্রসঙ্গে কথা হয় পরিচালক জাকির হোসের রাজুর সঙ্গে। এনটিভি অনলাইনকে তিনি বলেন, ‘আরিফিন শুভ এমন একজন অভিনেতা যে ছবির গল্প পড়ে চরিত্র অনুযায়ী নিজেকে তৈরি করে, পরিচালকের চাওয়াটা বুঝে ক্যামেরার সামনে যায়। কাজ করার যে আগ্রহ তার মাঝে আমি দেখেছি সেটি অনেক নায়কের মাঝেই নেই। শুভর লুক ভালো, শারীরিকভাবেও সে আকর্ষণীয় আর নাচেও পারদর্শী। সব কিছু মিলিয়ে শুভকে নায়ক মনে হয়। বাংলাদেশের চলচ্চিত্রে এখন শিল্পী সংকট চলছে। একজন নায়ক শাকিব খান অনেক দিন ধরে একাই কাজ করে যাচ্ছেন, তাঁর পর চলচ্চিত্রকে কিছু দেবে এমন নায়ক কেউ নেই। আমি মনে করি শুভ সেই জায়গাতে যাওয়ার যোগ্যতা রাখে। সব ধরনের দর্শকদের কাছে শুভর একটা গ্রহণযোগ্যতা তৈরি হয়েছে। আমি মনে করি এ ধরনের শিল্পীকে নিয়ে সিনিয়র পরিচালকরা ছবি নির্মাণ করলে শিল্পীরা কিছু শিখতে পারবে।’

নায়ক আরিফিন শুভ এনটিভি অনলাইনকে বলেন, “রাজু স্যার একজন শিক্ষক, একজন বন্ধু ও একজন পরিচালক।  সব কিছুর ঊর্ধ্বে তিনি একজন ভালো মানুষ। উনার সাথে কাজ করা আগ্রহ আমার অনেক আগে থেকেই। উনার সাথে আমি প্রথম কাজ করি ‘নিয়তি’ ছবিতে। তখন আমি সবাইকে বলেছিলাম এটা আমার নিয়তি। আল্লাহ আমাকে ভালোবেসে এই ছবির সঙ্গে যুক্ত করেছেন। এরপর ‘প্রেমী ও প্রেমী’ ছবিতে যুক্ত হলাম। সেটি শেষ করতে না করতেই আবার ‘ভাল থেকো’ ছবিতে কাজ করছি। আজ সন্ধ্যায় ছবির মহরত। চলতি মাসেই শুটিং শুরু হবে। আমার অনেক ভালো লাগছে জাকির হোসেন রাজু স্যারের সাথে কাজ করতে পারছি। আমার চলচ্চিত্র ক্যারিয়ার টেনে নেওয়ার মতো অনেক কিছু পেয়েছি স্যারের সাথে কাজ করতে পেরে। আশা করি পরবর্তী ছবিগুলোতে দর্শকরা প্রমাণ পাবেন।”
Share:

এই প্রথম বাজারে এক টেরাবাইট মেমোরি নিয়ে আসলো বিখ্যাত মেমোরিকার্ড তৈরির প্রতিষ্ঠান স্যানডিস্ক দেখে নিন এখনই


আজ থেকে মাত্র ১৭ বছর আগে মেমোরি কার্ড যুগের সূচনা। আপনি কী জানেন কত মেমোরি নিয়ে শুরু হয়েছিল মেমোরি কার্ডের সূচনা? মাত্র ১৬ মেগাবাইট নিয়ে শুরু হয়েছিল মেমোরি কার্ড যুগের। আর বিখ্যাত মেমোরি কার্ড নির্মাতা সানডিস্ক শুরু করেছিল মাত্র ৬৪ মেগাবাইট দিয়ে।
মেমোরি কার্ড তো দূরে থাক এখনকার যুগের বেসিক ফোনের ইন্টারনাল মেমোরিও এখন আর মেগাবাইটে হিসাব হয়না। সেখানেও হিসাবের একক হচ্ছে গিগাবাইট। সুতরাং বুঝতেই পারছেন মেমোরি কার্ড এখন মেগাবাইট যুগে নেই, ছিল গিগাবাইট যুগে। এখন নিশ্চয়ই আশ্চর্য হচ্ছেন ছিল কেন বলা হচ্ছে? কারণ ১৬ বছর আগে এই সানডিস্ক কোম্পানিই তাদের মেমোরি কার্ড যুগের শুরু করেছিল ৬৪ মেগাবাইটের কার্ড দিয়ে। তারাই আবার নতুন যুগের সূচনা করলো টেরাবাইট দিয়ে!

যদিও ১ টেরাবাইট কার্ড এখনো প্রোটোটাইপ পর্যায়ে আছে। মানে সানডিস্ক এখনো এটা বাজারে ছাড়ার ঘোষণা দেয়নি বা দাম সম্পর্কে কোনো ধারণা দেয়নি। তবে তারা এর খসড়া প্রকাশ করেছে। ছবিতে দেখা যাচ্ছে তাদের মেমোরি কার্ডের গায়ে লেখা ওয়ান টিবি ( ১ টেরাবাইট)।

কিন্তু হঠাৎ এতো বড় আকারের মেমোরি কার্ডের প্রয়োজন হলো কেন? সানডিস্ক বলছে ইদানিংকালে ফোরকে এবং এইটকে ফুটেজের চাহিদা বেড়েছে একই সঙ্গে ৩৬০ ডিগ্রি ভিডিও ফুটেজও জনপ্রিয় হচ্ছে। ফলে এই হাই রেজুলেশন কনটেন্ট ধরে রাখার জন্যে প্রয়োজন বিশাল মেমোরি।

দিনকে দিন নতুন নতুন ফরম্যাট এবং ভিডিওতে আসছে অনেক উৎকর্ষতা। ফলে ভিডিওর রেজুলেশনের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে তার সাইজ। আগে একটি মুভি’র জন্যে মেগাবাইটে হিসাব করা হতো। এখন ব্লুরে প্রিন্ট বা ফুল এইচডি প্রিন্টের জন্যে হিসাব কষতে হচ্ছে গিগাবাইটে। ফলে ভালো রেজুলেশনের বেশ কিছু মুভি রাখলেই ফুরিয়ে যাচ্ছে মেমোরি কার্ড বা মোবাইলের মেমোরি। তাই গত দুবছর আগে সানডিস্ক লাঞ্চ করেছিল ৫১২ গিগাবাইটের মেমোরি কার্ড। আর তার পরেও যখন দেখা গেল এটা যথেষ্ট নয়, তখন বাধ্য হয়েই নামতে হলে টেরাবাইটে!

সব কিছু ঠিক থাকলে অল্প কিছু দিনের ভেতর মেমোরি কার্ড ‘টেরাবাইট’ যুগে পা রাখবে বিখ্যাত মেমোরি কার্ড নির্মাতা প্রতিষ্ঠান সানডিস্কের হাত ধরে। সুতরাং বোঝাই যাচ্ছে ভিডিও রেজুলেশনের উৎকর্ষতার চ্যালেঞ্জ মেমোরি কার্ড নির্মাতারা ভালো ভাবেই নিয়েছেন। তারাও হাত গুটিয়ে বসে নেই।
আমার এই টিউনটি দেখার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ।
আমি যেন আরও নতুন নতুন টিউন আপনাদে উপহার দিতে পারি এ জন্য আমার জন্য দোয়া করবেন ।
আর আপনার হাতে একটু  থাকলে আমার সাইট থেকে একটু ঘুরে আসতে পারেন আমি আপনার জন্য ওয়েট করব ।
Share:

ঘরে বসে রান্না শিখুন

<>বিফ ঝুরি কাবাব<>
উপকরণ :
€বিফ হাড় ছাড়া ৫০০ গ্রাম চিকন চিকন করে কেটে নিতে হবে।
€তেল পরিমাণ মতো,
€তেজপাতা ২টি,
€গরম মসলা গুঁড়া ১ টেবিল চামচ,
€পেঁয়াজ চিকন করে কাটা ১ কাপ,
€কাঁচামরিচ কুচি ১ চা-চামচ,
€ধনেপাতা কুচি ১ টেবিল চামচ।
€আদা ও রসুন বাটা ১ চা-চামচ করে,
€লবণ স্বাদ অনুযায়ী।
€গোলমরিচের গুঁড়া ১ চা-চামচ,
€লাল মরিচের গুঁড়া ২ চা-চামচ
€এবং সিরকা আধা কাপ।

প্রস্তুত প্রণালি : প্রথমে লম্বা করে কাটা গরুর মাংস বা বিফ ধুয়ে নিয়ে তাতে একে একে সব বাটা মসলা, গরম মসলা, লবণ, সিরকা, গোলমরিচ ও মরিচ গুঁড়া ভালোভাবে মাখিয়ে প্রায় ২-৩ ঘণ্টা রেখে দিতে হবে।
এখন একটি ফ্রাইপ্যানে পরিমাণমতো তেল গরম করে তাতে পেঁয়াজ কুচি দিয়ে একটু ভেজে আগে থেকে সিরকা ও মসলায় মাখানো গরুর মাংস দিয়ে ভালোভাবে ভাজতে হবে, যাতে ঝুরি ঝুরি হয়ে যায়। এই ঝুরি কাবাব হয়ে এলে তাতে ধনেপাতা কুচি, কাঁচামরিচ কুচি ও গরম মসলা গুঁড়া দিয়ে নামিয়ে গরম গরম পরিবেশন করুন ভাত বা রুটির সঙ্গে।
Share:

তালের কৌণ পিঠা বানাতে কি কি লাগবে একবার দেখে নিন অনেক সময় কাজে দিতে পারে !

তালের কৌণ পিঠা
=================
তালের কৌণ পিঠা বানাতে কি কি লাগবে একবার দেখে নিইঃ
আতপ চালের গুঁড়া দেড় কাপ
সুজি হাফ কাপ
ঘন তালের ক্বাথ ১ কাপ
বেকিং পাউডার ১ চা চামচ
ইস্ট ১ চা চামচ + হাফ কাপ কুসুম গরম ঘন দুধে গুলে দিতে হবে,
১ চিমটি লবন
নারিকেল কোরানো ১ কাপ বা ইচ্ছা মত
ডিম ১ টি
চিনি ১ কাপ ( মিষ্টি কম বেশি করা যাবে )
কাঁঠাল পাতা বা এলুমিনিয়া ফয়েল ( পানের খিলির মত ভাঁজ করে নিতে হবে )
থুতপিক প্রয়োজন মত

যেভাবে করতে হবেঃ
১ ।প্রথমে একটি বড় বাটিতে চালের গুঁড়া সুজি , বেকিং পাউডার ,লবন , চিনি মিক্স করে নিন । তারপর গুলে রাখা ইষ্ট ও ডিম দিন , তালের ক্বাথ দিয়ে ভাল করে হুইস্ক দিয়ে মিশান যেন কোন দানা না থাকে ।খেয়াল রাখবেন বেশি পাতলা হয়ে না যায় খামির ।নারিকেল দিবেন পিঠা বানানোর সময় খামিরের সাথে মিক্স করে নিতে হবে । এখন খামিটা একটা গরম জায়গায় রেখে দিন ৫-৬ ঘণ্টা । খামির ফুলে উঠবে । এখন কাঁঠাল পাতার কৌণ বানিয়ে নিন। , আর যদি কাঁঠাল পাতা না পান , তাদের জন্য এই টিপস , এলুমিনিয়া ফয়েল কেটে নিন চারকোনা করে এবং পানের খিলির মত করে কৌন শেইপ করে নিন ৮ -১০ টি ।এবার চুলাই পানি দিয়ে ইস্টিমার ডেকচি বসান ,ইস্টিমারের ডেকচি টা এমন হতে হবে যেনও তাতে ৩-৪ টি চায়ের কাপ বসানো যায় ।
এখন খামেরের সাথে নারিকেল কুরান মিশায় নিন ।চা চামচ দিয়ে কৌনে তালের খামির ভরে নিন , উপরে কিছু নারিকেল ছিটায় দিন , একদম উচু করে খামির ভরবেন না , কারন ইস্টিমে দেয়ার পর পিঠা ফুলে উঠবে ।এখন একটি কাপে ২ টি করে কৌণ রাখুন । এভাবে সব করে নিয়ে , ইস্টিমের ডেকচিতে কাপ গুলো রাখুন এবং ঢাকনা দিন ৫ মিনিট ইস্টিমে হতে দিন । ঢাকনা তুলে দেখুন , পিঠা হয়েছে কিনা , যখন দেখবেন পিঠা ফুলে ও একটু ফেটে ফেটে যাবে তখন বুঝতে হবে পিঠা হয়ে গেছে । এবার নামিয়ে নিন । আবার একই কাপে কৌণ ভরে দিন । এভাবে সব করে নিন । গরম কিংবা ঠাণ্ডা পরিবেশন করুন তালের কৌণ পিঠা ।
Share:

নায়িকা পরিমনির জীবন বৃত্তান্ত ও চলতি সেসনের ফিল্ম তালিকা।

বাংলা সিনেমার জনপ্রিয় নায়িকা পরীমনি ঢালিউড পাড়ায় বেশ পরিচিত এবং সমালোচিত নাম। তিনিই সেই নায়িকা যে সিনেমা মুক্তির আগেই ২৫ সিনেমার কাজ হাতে পাওয়ার রেকর্ড করেছেন। বাংলা চলচিত্রের কিভাবে তার পদার্পণ, কিভাবে এত সিনেমায় অভিনয় করার সুযোগ পেল, আজকে আপনাদের জন্য লিখব জনপ্রিয় নায়িকা পরীমনির ব্যক্তি জীবন ও চলচিত্র জীবন।
জন্ম ও শৈশবঃ
জনপ্রিয় অভিনেত্রী পরীমনি ২৪ অক্টোবর, ১৯৯২ ইং তারিখে নড়াইল জেলায় জন্ম গ্রহণ করেন। মা বাবা হীন পরীমনি শৈশব কাটে তার নানুর বাড়িতে। নানা নানুর আদরেই বড় হয়েছেন পরীমনি। বর্তমানে তিনি ঢাকা বসবাস করেন।
Image result for porimoni
পড়াশুনা ও স্বপ্নঃ
পরীমনি বরিশাল সরকারী মহিলা কলেজ থেকে এইস এস সি পাস করেছেন। ছোটবেলা থেকেই তার ইচ্ছে ছিল নায়িকা হওয়ার,তবে পুলিশ অফিসার বাবার মেয়ে পুলিশ অফিসার হওয়ার স্বপ্নও ছিল। শেষ পর্যন্ত ছেলেবেলার ইচ্ছেটাই সত্য হয়ে গেল।
চলচিত্রে আগমন ও সাফল্যঃ
শাহ আলম মন্ডল এর মাধ্যমে ২০১১ সালে চলচিত্র পাড়ায় পা রাখেন ঢালিউড অভিনেত্রী পরীমনি। শাহ আলম মন্ডলের “ভালবাসা সীমাহীন” সিনেমার মাধ্যমে তার চলচিত্র যাত্রা শুরু হয় । এই বছর তার প্রথম ছবি “ভালবাসা সীমাহীন” মুক্তি পায়। এই সিনেমায় পরীমনির সাথে নায়ক হিসাবে ছিলেন জায়েদ খান এবং মিলন। ছবি আশাস্বরুপ ব্যবসা করতে পারেন নি। তবে এরপর পরই মুক্তি পায় তার দ্বিতীয় ছবি “পাগলা দিওয়ানা”। এই সিনেমা ব্যাপক ব্যবসা সফল হয়। এই বছরের ব্যবসা সফল সিনেমার নামের তালিকায় “পাগলা দিওয়ানা” সিনেমা নাম লিখায়। এই সিনেমায় পরীমনির বিপরীতে অভিনয় করেছেন শাহরিয়াজ। শাহরিয়াজের পাগলামি মাতিয়ে রাখে সারা সিনেমা। এরপর আর কোন সিনেমা মুক্তি পায়নি ঢালিউডের হার্টথ্রব নায়িকা পরীমনির। এখন বেশ কয়েকটি নতুন সিনেমা মুক্তির অপেক্ষায় আছে। এরমাঝে একটি সিনেমা এইবার রোজার ঈদে মুক্তি পাবে। এস এ হক অলিক পরিচালিত “আরো ভালবাসব তোমায়” সিনেমা এবারের ঈদে বেশ সংখ্যক সিনেমা হলে মুক্তি পাবে। এই সিনেমায় পরীমনির বিপরীতে আছেন ঢালিউড কিং শাকিব খান।
এছাড়া আরো কিছু সিনেমা সেন্সর ছাড়পত্র নিয়ে মুক্তির অপেক্ষায় আছে। কিছু সিনেমার শুটিংএর কাজ করেছেন।
পরীমনির সব তথ্য একসাথে একনজরেঃ
পূর্ণনামঃ পরীমনি
অন্যনামঃ পরী, স্মৃতি
জন্মস্থানঃ নড়াইল,বরিশাল
জন্ম তারিখঃ ২৪ অক্টোবর, ১৯৯২
বাসস্থানঃ ঢাকা
পেশাঃ অভিনেত্রী এবং মডেল
কর্মক্ষেত্রঃ বিএফডিসি
Image result for porimoni
পরীমনি অভিনিত সিনেমার তালিকাঃ
ক্রমিক সিনেমার নাম সহশিল্পী পরিচালক মুক্তিসাল
০১ ভালবাসা সীমাহীন জায়েদ খান,মিলন শাহ আলম মন্ডল ২০১৪
০২ পাগলা দিওয়ানা শাহ রিয়াজ ওয়াজেদ আলী সুমন ২০১৪
০৩ আরো ভালবাসব তোমায় শাকিব খান এস এ হক অলিক নির্মাণাধীন
০৪ রানা প্লাজা সাইমন নজরুল ইসলাম খান নির্মাণাধীন
০৫ ধুমকেতু শাকিব খান শফিক হাসান নির্মাণাধীন
০৬ ইনোসেন্ট লাভ জেফ অপূর্ব রানা নির্মাণাধীন
০৭ মহুয়া সুন্দরী সুমিত রওশন আরা নিপা নির্মাণাধীন
০৮ লাভার নাম্বার ওয়ান বাপ্পি ফারুক ওমর নির্মাণাধীন
০৯ পুড়ে যায় মন সাইমন অপূর্ব রানা নির্মাণাধীন
১০ নগর মাস্তান জায়েদ খান,শাহরিয়াজ রকিবুল আলম রকিব নির্মাণাধীন
১১ আমার প্রেম আমার প্রিয়া আরজু শামীমুল ইসলাম শামীম নির্মাণাধীন
১২ নদীর বুকে চাঁদ সাইমন সাখাওয়াত হোসেন নির্মাণাধীন
১৩ দুনিয়া কাঁপানো প্রেম বাপ্পি নজরুল ইসলাম খান নির্মাণাধীন
১৪ দরদিয়া আরেফিন শুভ ওয়াজেদ আলী সুমন নির্মাণাধীন
Share:

বুধবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

Complete SEO Guide for Beginner's The 10 Basics of Blogging Search Engine Optimization



We starting now had enough discourse about BlogSpot or WordPress and for one reason I couldn't care less for BlogSpot much is because the containment of improving it for the web crawler. There are various BlogSpot SEO guides that you will find on The Internet, and a substantial segment of them are related to design changing and all, however in WordPress, modules make it less complex to propel your online diary. 


Regardless, I'm not here to disappoint my BlogSpot mates. Or maybe, I will share some cool BlogSpot SEO tips which will help you to hint at change situating. Blog-Spot being a free Blogging stage, it's by and large a favored stage to start Blogging and take in the stray pieces. 

In case you or a sidekick need directed manual for making a Blog, You can suggest underneath association with him/her: How to make a Free blog on BlogSpot. 

Google Blogger is free and easy to use web appropriated contraption. Various bloggers at first use Blogger and a short time later Migrate to WordPress grumbling about the nonattendance of power designs, post SEO generosity, modules, etc., We have starting now discussed this in our past post with the little effort we can make Blogger posts SEO welcoming and a convincing free medium for online business. So here I have assembled some website change (SEO) tips for Blogspot locales engineered in no solicitation. 

BlogSpot SEO: Useful Tips and Tricks 

When we examine SEO, first thing which you need to recollect is: We can control close-by and off site SEO. On Page SEO is secured by you which consolidates article quality, how well it's streamlined for Keyword and meta regard for that article. No need, to feel angered or lost with above SEO stating, as underneath said associate will help you to take in every principal and make your Blogger blog more web searcher kind. 

Catchphrase research for Beginners 
OnPage change for every Blogger 

Format Blogger post URL SEO Friendly  

Permalink accept an exceptional part in web look apparatus situating of your post. There are couple of standards which everyone should take after for Blogspot permalinks: 

Keep the amount of characters in post title to 50 
Oust Stop Words from permalink ( An, a, the) 

While forming a web journal section, you have the other option to modify the permalink. Simply use it to change your permalink and remove the stop words. A savvy believed is just to use Keywords in your permalink. (Make an effort not to make it look spam-my). While making the web journal section, you get the decision in your right board to keep it customized permalink or manual permalink. Basically select manual permalink and modify it according to your yearning. Check this screenshot for case: 



Less than 2% the Keyword Density  

Keyword Density is a basic point of view for better situating. Too less will provoke less situating and stuffing your Keyword will incite over headway. I regularly keep up an extent of 2%/post. Be that as it may, you can pick Keyword Density for your Blogpost SEO, record to one which works for you. Convey articles in significance to post title and consolidate fundamental watchwords in the post. Never stuff watchwords to control web crawlers. However, after complete forming, you can analyze the whole post to find sensible territories where the catchphrases can be safely implanted without occupying peruses. 

Blogspot authentic Level and related posts 

Name adds to the Keyword Density of the post. Marks should be stretched out as opposed to setting them into the single restricted category.I will elucidate this point by a case. Consider a situation when you are posting about Google Chrome and putting them into name Windows programming's or program. Here you will miss Keyword like Chrome project, Google chrome, thus on which would by one means or another or another add to the Keyword Density of the whole post. Names also impact related posts contraptions in Blogger.And if there are such an assortment of posts named with equivalent names, it would impact the approach of articles in related posts. 

Format Blogger post Title 

When we talk about BlogSpot SEO, post title expect an imperative part. Blogger post title is commonly trailed via point of arrival title. Watch the photo showed as takes after. 


Here the post title should be "city of (long-partition ) Love! ". Regardless, the title is consolidated into the point of arrival title " Still in Berlin ", and this would hurt the SEO neighborliness of the article title. Here is the way by which to settle this. Go to Blogger modify HTML > find code blogger template  

title><data:blog.pagetitle/></title>

and replace it with

<b:if cond= 'data:blog.pageType == &quot;index&quot;'>
<title><data:blog.title/></title>
<b:else/>
<title><data:blog.pageName/></title>
</b:if>

In the blink of an eye the individual pages will have post title itself. 

How to Optimize Images for Better Search Engine Rankings 

We have viably shared an organized article on Image change for SEO and reason of improvement your photo on BlogSpot is by including alt tag and title marks in every photo. In WordPress, this could be viably refined by using modules however as a piece of BlogSpot, this ought to be done physically. You should insert them physically in the wake of exchanging each photo.

Here is any Video Production understood helper on Image Optimization for SEO

How to Add Optimized Meta Tags to Blogger 

Meta names are made HTML marks used by means of web crawlers to recognize the title, depiction, and diverse purposes of enthusiasm of a URL. They don't have much effect on chase as they were some time as of late, yet would slightly affect centered catchphrases. 

Examined: BlogSpot SEO moved look for slant 

Give extraordinary title, description, and footer content 

The title, footer, and depiction expect a vital part in site change of every web diary. In case you are concentrating on, a few watchwords guarantee that you fused those catchphrases in the already specified zones. 

Nofollow external links

Nofollow is a HTML credit showed on hyperlinks to piece web crawler favored stance of external associations in a website. In Blogger, you can pick HTML section of the post window and incorporate rel="nofollow" attribute not long after URL to keep web searchers from crawling a particular association. In like manner read: How to add nofollow join credit to any association. 

How To Add/Embed Comment Box Below Blogger Posts

The Comment fragment should be no-taken after and coordinated to keep up a key separation from spam comments. Endeavor to fuse the post watchwords when you are offering an explanation to peruser comments. This would moreover mean the total catchphrase thickness of the post. Since Google have facilitated Google notwithstanding comment structure with BlogSpot, I exceptionally endorse you to enable it. This will promise that you get higher web organizing participation and offer for your post. 

Blogspot is Google's baby blogging stage, and in case you do it right in all likelihood, you will do exceptional regarding action. Ceaselessly get your essential right. 

If you like this article, remember to tweet and blunder. Further, you may get a kick out of the opportunity to scrutinize Following articles for Blogspot web diaries: 

Custom domain name for Blogspot blog 

I believe this assistant will give you a significantly enhanced thought in regards to BlogSpot SEO, however my proposal would be the time when you think you are set up with Blogging and had enough experience on BlogSpot, move to WordPress.

 Here is an incredible assistant for WordPress, which will help you to start.
Share:

কম্পিউটার চালু না হওয়ার কারন ও তার সমাধান এখনই জেনে নিন !!!


কম্পিউটারের খুবই কমন একটি সমস্যা ও তার সমাধান নিয়ে। আশা করি আজকের টিপসগুলো আপনাদের কাজে লাগবে।
কম্পিউটার চালু না হওয়াটা আমাদের সবার জন্যেই মোটামুটি দৈনন্দিন একটা সমস্যা।
বিশেষ করে নতুন ব্যাবহারকারীদের জন্যে এটি একটি কমন ব্যাপার এবং এই ক্ষেত্রে
তাদের একমাত্র সমাধান কোনো একটি দোকানে পিসিটি নিয়ে যাওয়া এবং কিছু
টাকা খরচ করা। কিন্তু এই ব্যাপারে আমাদের কিছুটা ধারণা থাকলেই কিন্তু আমরা এই
বাড়তি খরচটা বাঁচাতে পারি। তাহলে আসুন শুরু করি-

# যদি এমনটি হয় যে কম্পিউটার ঠিকমতো চালু হচ্ছে, অপারেটিং সিস্টেমও লোড হচ্ছে কিন্তু তারপর হঠাৎ করে পিসি বন্ধ হয়ে রিস্টার্ট করছে। তাহলে এটি সম্ভবত প্রসেসরের কুলিং ফ্যান বা হিটসিংক ও প্রসেসরের কানেকশনের দুর্বলতার কারণে হচ্ছে। চেক করে দেখুন ফ্যান ঠিকমতো ঘুরছে কি-না বা ফ্যানসহ সবকিছু ঠিকমতো টাইট আছে কিনা। আর হঠাৎ করে বন্ধ না হলে মানে একটু সময় নিয়ে সংকেত দিয়ে বন্ধ হওয়া মানে ভাইরাসের আক্রমণের শিকার আপনি।


# পিসির পাওয়ার সুইচ অন করার পর সিস্টেমের ইন্টারনাল স্পিকার কয়টা আওয়াজ করলো খেয়াল করুন।
যদি বীপ সংখ্যা এক হয় তার মানে কম্পিউটার ডিসপ্লে আউটপুট পাচ্ছে না অথবা কীবোর্ড মাদারবোর্ডের
সাথে ঠিকমতো সংযুক্ত না হলেও এমনটা হতে পারে।

# যদি একটি বড় বীপের পর দুটি ছোটো বীপ হয় তারমানে র্যাম পাচ্ছে না আপনার মাদারবোর্ড। র্যাম পরিবর্তন বা স্লট পরিবর্তন করে দেখুন।
# যদি একটি বড় বীপের পর তিনটি ছোট বীপ হয় তাহলে বুঝবেন নিশ্চিতভাবেই ডিসপ্লে বা গ্রাফিক্স আউটপুটের সমস্যা।

# আর যদি একটা বড় বীপ তারপর চারটা ছোট বীপ হয় তারমানে আপনার মাদারবোর্ড বা গুরুত্বপূর্ণ কোন হার্ডওয়ার নষ্ট হয়ে গিয়েছে বা ঠিকমতো কাজ করছে না। তবে উপরোক্ত কাজের জন্যে পিসিতে ইন্টারনাল স্পীকার থাকতে হবে। অনেক
মাদারবোর্ডে ইন্টারনাল স্পীকার বিল্ট-ইন থাকে। অন্যগুলাতে আলাদা লাগাবে হয়।

# এবার মনিটরের দিকে লক্ষ করুন, এটি কি স্লীপ মোডে আছে? যদি তা না হয় অর্থাৎ মনিটরের লেড লাইট জ্বলে থাকে এবং মনিটরে কিছু না কিছু দেখা যায় তাহলে বুঝতে হবে আপনার মনিটর, মাদারবোর্ড ও গ্রাফিক্স কার্ড ঠিক আছে। সমস্যাটা অন্য কোথাও।

# যদি কোনোভাবেই পিসিতে পাওয়ার ন পায় তাহলে কেসিং খুলে পাওয়ার সাপ্লাইটি চেক করুন, সমস্যাটি কোথায় তা খুঁজে বের করার চেষ্টা করুন।
# দেখা গেলো যে মাদারবোর্ডের পাওয়ার লেড জ্বলছে কিন্তু কেসিংয়ের পাওয়ার বাটন চাপলেও পিসি চালু হচ্ছে না তখন বুঝতে হবে কেসিংয়ের পাওয়ার সাপ্লাইয়ে কোনো সমস্যা হবার কারণে এটি পর্যাপ্ত ভোল্টেজ আউটপুট দিতে পারছে না। এক্ষেত্রে সম্ভব হলে অন্য পাওয়ার সাপ্লাই লাগিয়ে চেষ্টা করে দেখুন।
# এর পরেও যদি পিসিটি চালু না হয় তবে অভিজ্ঞ কাজ জানা ব্যবহারকারীরা সম্ভব হলে মাদারবোর্ডের ম্যানুয়াল দেখে
মাদারবোর্ডের পাওয়ার বাটন পিন দুইটি বের করে তা কোনোভাবে কন্টাক্ট করে দেখতে পারেন কাজ হয় কিনা।
# পাওয়ার সংক্রান্ত সম্ভাব্য সবগুলো সমস্যা নিয়েই আলোচনা করা হলো। কিন্তু এখনও যদি কম্পিউটার চালু না হয় তাহলে বুঝতে হবে সমস্যা র্যামের। র্যামের স্লট পরিবর্তন করে দেখুন বা অন্য র্যাম লাগিয়ে দেখুন।
# কম্পিউটার চালু হল কিন্তু উইন্ডোজ লোডিং-এর আগেই আটকে যাচ্ছে? তাহলে সমস্যা আপনার হার্ডডিস্কে। হার্ডডিস্কের
পাওয়ার ও ডাটা ক্যাবলের কানেকশন চেক করুন। সম্ভব হবে মাদারবোর্ডের যে কানেক্টরে ক্যাবলটি লাগানো তা পরিবর্তন
করে দেখুন।

# এছাড়াও কোনো না কোনো ক্যাবল লুজ বা নষ্ট হয়ে যাবার কারণেও কম্পিউটার চালু হওয়া বন্ধ হয়ে যেতে পারে। এই ব্যাপারটিও খেয়াল রাখবেন।

প্রধান এই সমস্যাগুলোর কারণেই কম্পিউটার
চালু হয় না। আশা করি পোস্টটি আপনাদের
সবার কাজে আসবে। পোস্টটি পড়ার জন্যে
  আপনাকে ধন্যবাদ।
Share:

অবিবাহিতা মেয়ে কিভাবে চিনবেন দেখে নিন এখনই !!


পরিবর্তন মানুষের স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। জন্মের পর কৈশোরে পদার্পন থেকে বিয়ের আগ পর্যন্ত একটামেয়ের শারীরিক গঠন যেরকম থাকে বিয়ের পরে সেটা আর সেরকম থাকে না।
শারীরিক প্রয়োজনেই পরিবর্তন হয়ে যায় সব। বিয়ের আগে অনেক পুরুষই কুমারী মেয়ে চেনা নিয়ে উদ্বেগে থাকেন। অনেকে আবার অক্ষতযোনী মেয়ে না পেলে তুলকালাম কাণ্ড বাঁধিয়ে ফেলেন।
তাদের অবগতির জন্য আমাদের আজকের আয়োজন।আগেই বলে রাখি কুমারী মেয়ে চেনার জন্য সাধারণত তেমন কোন লক্ষণ নেই। তবে মেয়েদের যোনী এবং স্তন দেখে মোটামুটি কমারী মেয়ে চেনা যায়। তবে অনেক মেয়ের বংশগতভাবেই স্তন বড় থাকে। এমনও ঘটনা দেখা গেছে যে, একটি মেয়ের স্তন বেশ বড়, কিন্তু কোন ছেলেকে চুম্বন করা তো দূরের কথা, কখনো হস্তমৈথুন এবং সেক্স পর্যন্ত করেনি। তার মানে কী এই দাড়াঁবে যে, মেয়েটি কুমারীত্ব হারিয়েছে? মোটেই নয়। আবার এমনও ঘটনা রয়েছে যে, কোন মেয়ে তার জীবনে প্রথম সেক্স করেছে, কিন্তু কোন রক্তপাত হয়নি। তার মানে কিন্তু এই নয় যে, আপনার আগে কোন পুরুষ তার কুমারীত্ব নিয়েছে। তবে আসলেই কুমারী মেয়ে চেনার তেমন কোন লক্ষণ নেই।
Share:

মঙ্গলবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

এনআইডি সংশোধনে যে বিষয় জানা দরকার । এখনই জেজে নিন ফ্রিতে .....................

প্রথমদিকে নাগরিকরা জাতীয় পরিচয়পত্রের (এনআইডি) গুরুত্ব সম্পর্কে খুব বেশি সচেতন ছিলেন না। কিন্তু দিন দিন নাগরিকদের কাছে এনআইডির গুরুত্ব বাড়ছে। এখন ব্যাংক হিসাব থেকে শুরু করে পাসপোর্ট, জমিজমা বিক্রি করাসহ নানা কাজে এর ব্যবহার হচ্ছে। আর এসব কাজ করতে গিয়ে দেখা যাচ্ছে অনেকের এনআইডিতেই বিভিন্ন তথ্য ভুল রয়েছে, যা সংশোধন করার প্রয়োজন পড়ছে।
এখন এনআইডির সংশোধন নিয়ে একেকজনের মনে একেক ধরনের প্রশ্ন আসে। এনআইডির কোনো তথ্য সংশোধনের জন্য কী করতে হবে এসব প্রশ্ন ও উত্তর নিচে দেওয়া হলো—
প্রশ্ন : কার্ডের তথ্য কীভাবে সংশোধন করা যায়?
উত্তর : এনআইডি রেজিস্ট্রেশন উইং/উপজেলা/থানা/জেলা নির্বাচন অফিসে ভুল তথ্য সংশোধনের জন্য আবেদন করতে হবে। সংশোধনের পক্ষে পর্যাপ্ত উপযুক্ত দলিলাদি আবেদনের সঙ্গে সংযুক্ত করতে হবে।
প্রশ্ন : কার্ডে কোনো সংশোধন করা হলে তার কি কোনো রেকর্ড রাখা হবে?
উত্তর : সকল সংশোধনের রেকর্ড সেন্ট্রাল ডাটাবেজে সংরক্ষিত থাকে।
প্রশ্ন : ভুলক্রমে পিতা/স্বামী/মাতাকে মৃত হিসেবে উল্লেখ করা হলে সংশোধনের জন্য কী কী সনদ দাখিল করতে হবে?
উত্তর : জীবিত পিতা/স্বামী/মাতাকে ভুলক্রমে মৃত হিসেবে উল্লেখ করার কারণে পরিচয়পত্র সংশোধন করতে হলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির পরিচয়পত্র দাখিল করতে হবে।
প্রশ্ন : ‘আমি অবিবাহিত। আমার কার্ডে পিতা না লিখে স্বামী লেখা হয়েছে’- এ ক্ষেত্রে কীভাবে সংশোধন করা যাবে?
উত্তর : সংশ্লিষ্ট উপজেলা/থানা/জেলা নির্বাচন কার্যালয়ে আপনি বিবাহিত নন মর্মে প্রমাণাদিসহ আবেদন করতে হবে।
প্রশ্ন : বিয়ের পর স্বামীর নাম সংযোজনের প্রক্রিয়া কী?
উত্তর : নিকাহনামা ও স্বামীর আইডি কার্ডের ফটোকপি সংযুক্ত করে এনআইডি রেজিস্ট্রেশন উইং/সংশ্লিষ্ট উপজেলা/থানা/জেলা নির্বাচন কার্যালয় বরাবর আবেদন করতে হবে।
প্রশ্ন : বিবাহবিচ্ছেদ হয়ে গেছে। এখন জাতীয় পরিচয়পত্র থেকে স্বামীর নাম কীভাবে বাদ দিতে হবে?
উত্তর : বিবাহবিচ্ছেদ সংক্রান্ত দলিল (তালাকনামা) সংযুক্ত করে এনআইডি রেজিস্ট্রেশন উইং/সংশ্লিষ্ট উপজেলা/থানা/জেলা নির্বাচন কার্যালয়ে আবেদন করতে হবে।
প্রশ্ন : বিবাহবিচ্ছেদের পর নতুন বিবাহ যাঁরা করেছেন, তাঁরা আগের স্বামীর নামের স্থলে বর্তমান স্বামীর নাম কীভাবে সংযুক্ত করবেন?
উত্তর : প্রথম বিবাহবিচ্ছেদের তালাকনামা ও পরবর্তী বিয়ের কাবিননামাসহ সংশোধন ফরম পূরণ করে আবেদন করতে হবে।
প্রশ্ন : জাতীয় পরিচয়পত্রে লেখা পেশা পরিবর্তন করতে হলে কী করতে হবে?
উত্তর : এনআইডি রেজিস্ট্রেশন উইং/উপজেলা/জেলা নির্বাচন কার্যালয়ে প্রামাণিক কাগজপত্র দাখিল করতে হবে। উল্লেখ্য, আইডি কার্ডে এ তথ্য মুদ্রণ করা হয় না।
প্রশ্ন : জাতীয় পরিচয়পত্রের ছবি অস্পষ্ট, ছবি পরিবর্তন করতে হলে কী করতে হবে?
উত্তর : এ ক্ষেত্রে নিজে সরাসরি উপস্থিত হয়ে জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগে আবেদন করতে হবে।
প্রশ্ন : নিজ/পিতা/স্বামী/মাতার নামের বানান সংশোধন করতে আবেদনের সঙ্গে কী কী দলিল জমা দিতে হবে?
উত্তর : এসএসসি/সমমান সনদ, জন্ম সনদ, পাসপোর্ট, নাগরিকত্ব সদন, চাকরির প্রমাণপত্র, নিকাহ্‌নামা, পিতা/স্বামী/মাতার জাতীয় পরিচয়পত্রের সত্যায়িত কপি জমা দিতে হয়।
প্রশ্ন : নিজের ডাক নাম বা অন্য নামে নিবন্ধিত হলে সংশোধনের জন্য আবেদনের সঙ্গে কী কী দলিল জমা দিতে হবে?
উত্তর : এসএসসি/সমমান সনদ, বিবাহিতদের ক্ষেত্রে স্ত্রী/স্বামীর জাতীয় পরিচয়পত্রের সত্যায়িত কপি, হাকিম আদালতে (ম্যাজিস্ট্রেট কোর্ট) সম্পাদিত এফিডেভিট ও জাতীয় পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি, ওয়ারিশ সনদ, ইউনিয়ন/পৌর বা সিটি করপোরেশন হতে আপনার নাম সংক্রান্ত প্রত্যয়নপত্র।
প্রশ্ন : পিতা/মাতাকে ‘মৃত’ উল্লেখ করতে চাইলে কী কী সনদ দাখিল করতে হয়?
উত্তর : পিতা/মাতা/স্বামী মৃত উল্লেখ করতে চাইলে তাদের মৃত্যুর সনদ দাখিল করতে হবে।
প্রশ্ন : ঠিকানা কীভাবে পরিবর্তন/ সংশোধন করা যায়?
উত্তর : শুধু আবাসস্থল পরিবর্তনের কারণেই ঠিকানা পরিবর্তনের জন্য বর্তমানে যে এলাকায় বসবাস করছেন সেই এলাকার উপজেলা/থানা নির্বাচন কার্যালয়ে ফরম নম্বর ১৩-এর মাধ্যমে
আবেদন করা যাবে। তবে একই ভোটার এলাকার মধ্যে পরিবর্তন বা ঠিকানার তথ্য বা বানানগত কোনো ভুল থাকলে সাধারণ সংশোধনের আবেদন ফরমে আবেদন করে সংশোধন করা যাবে।
প্রশ্ন : বৃদ্ধ ও অত্যন্ত দরিদ্রদের বয়স্কভাতা বা অন্য কোনো ভাতা খুব প্রয়োজন। কিন্তু নির্দিষ্ট বয়স না হওয়ার ফলে কোনো সরকারি সুবিধা পাচ্ছেন না। লোকে যে বলে, জাতীয় পরিচয়পত্রে বয়সটা বাড়ালে ওই সব ভাতা পাওয়া যাবে?
উত্তর : জাতীয় পরিচয়পত্রে প্রদত্ত বয়স প্রামাণিক দলিল ব্যতীত পরিবর্তন সম্ভব নয়। উল্লেখ্য, প্রামাণিক দলিল তদন্ত ও পরীক্ষা করে তদন্তসাপেক্ষে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়।
প্রশ্ন : একই পরিবারের বিভিন্ন সদস্যের কার্ডে পিতা/মাতার নাম বিভিন্নভাবে লেখা হয়েছে, কীভাবে তা সংশোধন করা যায়?
উত্তর : সবার কার্ডের কপি ও সম্পর্কের বিবরণ দিয়ে এনআইডি রেজিস্ট্রেশন উইং/উপজেলা/জেলা নির্বাচন কার্যালয়ে পর্যাপ্ত প্রামাণিক দলিলসহ আবেদন করতে হবে।
প্রশ্ন : পাস না করেও অজ্ঞতাবশত শিক্ষাগত যোগ্যতা এসএসসি বা তদূর্ধ্ব লিখেছেন, এখন বয়স বা অন্যান্য তথ্যাদি সংশোধনের উপায় কী?
উত্তর : হাকিম আদালতে (ম্যাজিস্ট্রেট কোর্ট) এসএসসি পাস করেননি, ভুলক্রমে লিখেছিলেন মর্মে হলফনামা করে এর কপিসহ সংশোধনের আবেদন করলে তা সংশোধন করা যাবে।
প্রশ্ন : জাতীয় পরিচয়পত্রে অন্য ব্যক্তির তথ্য চলে এসেছে। এ ভুল কীভাবে সংশোধন করা যাবে?
উত্তর : ভুল তথ্যের সংশোধনের পক্ষে পর্যাপ্ত দলিল উপস্থাপন করে এনআইডি রেজিস্ট্রেশন উইং/উপজেলা/জেলা নির্বাচন কার্যালয়ে আবেদন করতে হবে। এ ক্ষেত্রে বায়োমেট্রিক যাচাই করার পর সঠিক পাওয়া গেলে সংশোধনের প্রক্রিয়া করা হবে।
প্রশ্ন : রক্তের গ্রুপ অন্তর্ভুক্ত বা সংশোধনের জন্য কী করতে হয়?
উত্তর : রক্তের গ্রুপ অন্তর্ভুক্ত বা সংশোধন করতে রক্তের গ্রুপ নির্ণয়কৃত ডায়াগনস্টিক প্রতিবেদন দাখিল করতে হয়।
প্রশ্ন : বয়স/জন্ম তারিখ পরিবর্তন করার প্রক্রিয়া কী?
উত্তর : এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষার সনদের সত্যায়িত ফটোকপি আবেদনের সঙ্গে জমা দিতে হবে। এসএসসি বা সমমানের সনদপ্রাপ্ত না হয়ে থাকলে সঠিক বয়সের পক্ষে সব দলিল উপস্থাপনপূর্বক আবেদন করতে হবে। আবেদনের পর বিষয়টি তদন্তপূর্বক প্রয়োজনে ডাক্তারি পরীক্ষা সাপেক্ষে সঠিক নির্ধারণ করে প্রয়োজনীয় সংশোধন করা হবে।
প্রশ্ন : স্বাক্ষর পরিবর্তন কীভাবে করতে হবে?
উত্তর : নতুন স্বাক্ষরের নমুনাসহ গ্রহণযোগ্য প্রমাণপত্র সংযুক্ত করে আবেদন করতে হবে। তবে স্বাক্ষর একবারই পরিবর্তন করা যাবে।
প্রশ্ন : জন্ম তারিখ যথাযথভাবে লেখা হয়নি, প্রামাণিক কোনো দলিল নেই, তারপরও কীভাবে সংশোধন করা যাবে?
উত্তর : সংশ্লিষ্ট উপজেলা/জেলা নির্বাচন কার্যালয়ে আবেদন করতে হবে। তদন্তসাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
প্রশ্ন : একটি কার্ড কতবার সংশোধন করা যায়?
উত্তর : এক তথ্য শুধু একবার সংশোধন করা যাবে। তবে যুক্তিযুক্ত না হলে সংশোধন হবে না।
Share:

‘এক্সট্রা’ শিল্পীদের জন্য পরীর কোরবানি দেখে নিন বিস্তারিত!!!.....

কোরবানি নিয়ে ব্যস্ততা চলছে ঢালিউডের তারকাদের। এরই মধ্যে অনেকে দেশের বাড়িতে চলে গেছেন, পশু কোরবানি করে পরিচিত আত্মীয়দের নিয়ে আনন্দ করছেন। ব্যতিক্রম নায়িকা পরী মণি। গতকাল নিজে গরুর হাটে গিয়ে কোরবানির পশু কিনলেন। আজ ঈদের দিন সকাল ১০টায় গরু নিয়ে বিএফডিসিতে চলে এলেন। সেখানে যাঁরা ‘এক্সট্রা’ নামে পরিচিত, সেই সহকারী শিল্পীদের সঙ্গে নিয়ে কোরবানি তদারকি করেছেন, বিলিয়েছেন মাংস। পরী মণির এমন ঈদ উদযাপনে খুশি বিএফডিসির অবহেলিত সহকারী শিল্পীরা, যাঁরা চিরকাল ‘অতিরিক্ত’ নামেই পরিচিত।
১৯৭৮ সাল থেকে এফডিসিতে সহশিল্পী হিসেবে কাজ করেন মর্জিনা। মাংস নেওয়ার জন্য দাঁড়িয়ে আছেন খুশিমুখে। এনটিভি অনলাইনকে বললেন, ‘প্রায় ত্রিশ বছর আগে, অভিনেতা রাজীব সাহেব বেঁচে থাকতে কোনো এক সমিতি আমাদের জন্য গরু কোরবানি দিয়েছিল। এরপর আর কেউ আমাদের জন্য কোরবানি দেয়নি। গতকাল শুনলাম নায়িকা পরী মণি আমাদের জন্য কোরবানি দেবেন এফডিসিতে। শুনে প্রথমে বিশ্বাস করিনি। পরে খবর নিয়ে জানলাম সত্যি আমাদের জন্য কোরবানি দিচ্ছেন। অনেক আনন্দ পাচ্ছি। আল্লাহ তাঁকে অনেক বড় করুক।’
এফডিসিতে কোরবানি না হলে কোথা থেকে মাংস পেতেন জানতে চাইলে মর্জিনা বলেন, ‘আমরা এফডিসিতে কাজ করি, টাকা না থাকলেও মান-ইজ্জত আছে। কারো বাসায় গিয়ে মাংস চাইতে পারি না। আশপাশের মানুষ যারা থাকে, তাদের অধিকাংশই কোরবানি দিতে পারে না। তার পরও দিন শেষে দেখা যায় এক-দুই কেজি মাংস আশপাশে থেকে চলে আসে। আর যদি না আসে তা হলে ঢাকার কিছু জায়গা আছে যেখানে সন্ধ্যার দিকে টুকাইন্না (সারা দিন বিভিন্ন বাসা থেকে সংগ্রহ করা মাংস) মাংস বিক্রি হয় কম দামে। সেখান থেকে রাতে কিনে আনি।’
গরু কোরবানি দেন এফডিসি মসজিদের ইমাম মাওলানা ইসহাক। তিনি বলেন, ‘মসজিদ খালি ফেলে তো আর বাড়ি যেতে পারি না। এ কারণে এখানেই ঈদ করছি। সকালেই আমাকে একজন গিয়ে বলল, কোরবানি দেওয়া লাগবে। প্রথমে বুঝতে পারিনি, পরে এসে দেখলাম একজন নায়িকা দুঃস্থ শিল্পীদের জন্য এই কোরবানি দিচ্ছেন। আমার অনেক ভালো লাগল বাবা। ১৯৬৭ সাল থেকে এখানে কাজ করছি। মনে পড়ে না শেষ কবে এফডিসিতে কোরবানি দিয়েছি। ৩০-৩৫ বছর আগে কে যেন কোরবানি দিয়েছিল মনে নেই।’
নায়িকা পরী মণি বলেন, ‘আমি প্রতিবছরই কোরবানির ঈদ নানুবাড়িতে করি। সেখানে যাঁরা আমাকে বুকেপিঠে করে মানুষ করেছেন, তাঁরা আমার জন্য অপেক্ষা করেন। এখন যেহেতু চলচ্চিত্রের অবস্থা ভালো নয়, তাই অনেক শিল্পী-কলাকুশলীর কোরবানি দেওয়ার মতো অবস্থা নেই। তাই আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি, এবারের কোরবানির ঈদটা আমি এফডিসিতে করব। যাঁরা কোরবানি দিতে পারেননি, তাঁদের জন্যই এই কোরবানি দেওয়া।’
পরী আরো বলেন, ‘আমি কখনো কোরবানি দেখতে পারতাম না। ভয় করত। আজকেই জীবনের প্রথম কোরবানি দেখলাম। একদমই ভয় করেনি, মনে একধরনের আনন্দ কাজ করছে। এই ঈদটা আমার সার্থক হলো মনে হচ্ছে।’








Share:

অল্পের জন্য বেঁচে গেলেন সাকিব দেখে নিন কিভাবে হলিকপ্টর টি বিদ্ধস্ত হল !!!





কক্সবাজারের উখিয়ায় সমুদ্রসৈকতে পর্যটকবাহী একটি হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হয়েছে। এতে এর এক আরোহী নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরো চারজন। তবে ভাগ্যক্রমে বেঁচে গেছেন বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান। কারণ, দুর্ঘটনার কিছুক্ষণ আগে উখিয়ার একটি হোটেলে তাঁকে নামিয়ে দিয়েই ফিরছিল হেলিকপ্টারটি।
আজ শুক্রবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে দুর্ঘটনার কবলে পড়ে হেলিকপ্টারটি। এর আগে সকালে উখিয়ার রয়েল টিউলিপ হোটেলে সাকিব আল হাসানকে পৌঁছে দেয় ব্যক্তিমালিকানাধীন এই বাহনটি। একটি বিজ্ঞাপনের শুটিংয়ে অংশ নিতে কক্সবাজার আসেন সাকিব। তাঁকে নামিয়ে দিয়ে বিজ্ঞাপনী সংস্থার কর্মকর্তাদের নিয়ে ফেরার পথে রেজু খাল এলাকায় দুর্ঘটনার কবলে পড়ে হেলিকপ্টারটি।

এ ঘটনায় নিহত ব্যক্তির নাম শাহ আলম। তিনি ওই বিজ্ঞাপনী সংস্থার কর্মকর্তা বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে। এ ছাড়া হেলিকপ্টারটির পাইলট শফিকুল ইসলামসহ আহত চারজনকে কক্সবাজারে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়ার পর উন্নত চিকিৎসার জন্য দ্রুত ঢাকায় পাঠিয়ে দেওয়া হয়।

হেলিকপ্টারটি উদ্ধার কার্যক্রম চালাচ্ছে পুলিশ, বিজিবি ও দমকল বাহিনী।

কক্সবাজারের পুলিশ সুপার শ্যামল কুমার নাথ জানান, মেঘনা এভিয়েশনের হেলিকপ্টারটি আজ সকাল ৭টার দিকে ঢাকা থেকে ছেড়ে আসে। সকাল সাড়ে ৯টার দিকে কক্সবাজারের উখিয়ার রেজুখাল এলাকার সমুদ্রসৈকত পর্যন্ত পৌঁছলে দুর্ঘটনার কবলে পড়ে। হেলিকপ্টারটিতে একজন পাইলট ও চারজন আরোহী ছিল।

কক্সবাজার বিমানবন্দরের ম্যানেজার সাধন কুমার মহন্ত জানান, পর্যটকবাহী মেঘনা এভিয়েশনের হেলিকপ্টারটি ঢাকা থেকে ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানকে নিয়ে কক্সবাজারের উখিয়ার হোটেল রয়েল টিউলিপে গিয়েছিল। হোটেলে সাকিব আল হাসানকে নামিয়ে দিয়ে ফেরার পথে যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে রেজু খাল এলাকায় সমুদ্রসৈকতে বিধ্বস্ত হয়।
আমদের সাথে থাকার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ।
Share:

গর্ভপাত কী, কাদের ঝুঁকি বেশি?দেখে নিন এখনই......

অনেক নারীর ক্ষেত্রেই গর্ভপাত বা অ্যাবোরশন হওয়ার ঘটনা দেখা যায়। এনটিভির নিয়মিত আয়োজন স্বাস্থ্য প্রতিদিন অনুষ্ঠানের ২৫০২তম পর্বে এ বিষয়ে কথা বলেছেন ডা. শামিমা নার্গিস নীলা। বর্তমানে তিনি বাংলাদেশ স্পেশালাইজড হাসপাতালের গাইনি অবস বিভাগের পরামর্শক হিসেবে কর্মরত আছেন।

প্রশ্ন : অ্যাবোরশন আসলে কী? কারা এই ঝুঁকিতে বেশি থাকেন?

উত্তর : অ্যাবোরশনকে বাংলায় বলা হয় গর্ভপাত। দেখা যায় একটি মায়ের বাচ্চা আসার পরে, সেই গর্ভধারণটি নিয়মিত হয় না। রক্তপাত হয়ে গিয়ে বাচ্চাটি নষ্ট হয়ে যায়। একে আমরা অ্যাবোরশন বলি। এই অ্যাবোরশনের আবার কয়েকটি ভাগ আছে। যেমন প্রথমেই বলি, থ্রেটেন্ড অ্যাবোরশন, এটাতে দেখা যায় যে মায়েরা অভিযোগ করে তাদের পালভ্যাজাইনাল রক্তপাত হচ্ছে। তবে এই ক্ষেত্রে আমরা রোগীর ইতিহাস নিয়ে পরীক্ষা করি।

এসব পরীক্ষার মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ হলো আল্ট্রাসনোগ্রাফি। এটি করে আমরা ধারণা করি যে কী অবস্থায় আছে গর্ভাবস্থাটি। এই থ্রেটেন্ড অ্যাবোরশনের ক্ষেত্রে দেখা যায় রক্তপাত হয়, তারপরও দেখা যায় ফিটাসে বাচ্চার অংশ, বাচ্চার হৃদস্পন্দন সবই ঠিক আছে। তবে তারপরও তার একটু রক্তপাত হয়েছে। এগুলোকে আমরা বলি থ্রেটেন্ড অ্যাবোরশন। রোগীকে আমরা চিকিৎসা করি, বিশ্রাম নিতে বলি, হরমোনাল সাহায্য করি, ফলোআপ করি, দুই-তৃতীয়াংশ রোগী দেখা যায়, গর্ভাবস্থায় শেষ অবস্থা পর্যন্ত নিয়মিত করা যায়। এক-তৃতীয়াংশ ক্ষেত্রে দেখা যায়, গর্ভাবস্থা নষ্ট হয়ে যায়। এরপর রোগী রক্তপাত নিয়ে আসে। এটি আরেকটি অ্যাবোরশনের একটি প্রকার। একে আমরা বলি ইনকমপ্লিট অ্যাবোরশন।

এই ক্ষেত্রেও আল্ট্রাসনোগ্রাম করে আমাদের রোগ নির্ণয় করতে হয়। সে ক্ষেত্রে দেখা যায় যে বাচ্চাটি নষ্ট হয়ে গেছে। আমাদের করার কিছু থাকে না। তবে যেহেতু, ইনকমপ্লিট অ্যাবোরশন, বাচ্চার কিছু অংশ রয়ে গেছে, কিছু পড়ে গেছে। রয়ে যাওয়ার কারণে রোগীর রক্তক্ষরণ হচ্ছে। যতক্ষণ বাকিটুকু বের না হবে, ততক্ষণ রোগীর রক্তক্ষরণ হবে। রোগী খারাপ হয়ে যায়। সংক্রমণ হয়। পরে বাচ্চা আসতে সমস্যা হয়। এই দলটিকে অবশ্যই আমাদের চিকিৎসা করতে হবে। এদের আমরা হাসপাতালে রাখি, ডিএনসি করা হয়। তাদের ভেতর যতটুকু আছে, ততটুকু ফেলে দিই। এই ধরনের রোগীদের আমরা বলি কিছু বিরতি রেখে গর্ভধারণ করতে। এই সময় আমরা কিছু পরীক্ষা করি, যে রোগীর কেনো এমন হলো? এটা যদি ঠিক করার হয় সেটি ঠিক করি। পরে তাদের স্বাভাবিক গর্ভধারণ আসে।

প্রশ্ন : এই পরীক্ষা কখন করেন আপনারা?

উত্তর : ছয় সপ্তাহ পর আসতে বলি। কিছু পরীক্ষা করি। বিশেষ করে একটি পরীক্ষা রয়েছে টর্চ, এটা করলে অনেক কিছু ধরা পড়ে কেন গর্ভধারণ নষ্ট হয়েছে।

আরেকটি দল আছে যাকে আমরা বলি কমপ্লিট অ্যাবোরশন। এর  মানে ওর বাচ্চা নষ্ট হয়ে গেছে এবং পুরোপুরি বের হয়ে গেছে। এদের ক্ষেত্রে সার্জিক্যাল ইন্টারভেনশন লাগে না। ওদের ক্ষেত্রে মেডিকেশন দিই। ছয় সপ্তাহ পর আসতে বলি। তবে দেখা যায় অধিকাংশ ক্ষেত্রে কারণটি জানা যায় না। তবে তাদের রক্তস্বল্পতা থাকলে সেটি ঠিক করি। এরপর তারা আবার গর্ভধারণ করতে পারে।

দেশজুড়ে সকল বিভাগের অভিজ্ঞ ডাক্তারদের খোঁজ পেতে ও অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে ভিজিট করুন www.doctorola.com অথবা কল করুন 16484 নম্বরে। Doctorola.com বাংলাদেশের প্রথম অনলাইন ও কল সেন্টার ভিত্তিক ডাক্তার অ্যাপয়েন্টমেন্ট সার্ভিস।
Share:

সোমবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

জীবন বাস্তবতায় হাড়িয়ে যাওয়ার গল্প !! বিস্তারিত দেখে নিন এখনই..............

প্রজাপতির মতো বৃষ্টিতে ভিজতে ভিজতে তুমি যখন এসে বসলে আমার বিছানায়। তখন বুনো অন্ধকার ধীরে ধীরে লুকিয়ে পড়লো তোমার আগমনে। বাতাসে ছড়িয়ে পড়লো তোমার শুভ্রতা। ততক্ষনে আমার হৃদয়ের সমস্ত স্পন্ধন হাড়িয়ে গেল তোমায় দেখে। তোমার শরীর বেয়ে ঝির ঝির বৃষ্টি ঝড়ছে। আমি বললাম সেকে নাও তোমার শরীর।
প্রজাপতির মতন বৃষ্টিতে ভিজতে ভিজতে তুমি যখন এসে দাড়ালে আমার সামনে। তখন বুনো  অন্ধকার ধীরে ধীরে লুকিয়ে
পড়লো তোমার আগমনে। বাতাসে ছড়িয়ে পড়লো তোমার শুভ্রতা। ততক্ষনে আমার হৃদয়ের সমস্ত স্পন্ধন
হাড়িয়ে গেল তোমায় দেখে। তোমার শরীর বেয়ে ঝিরঝির বৃষ্টি ঝড়ছে।
আমি বললাম সেকেনাও তোমার শরীর। তুমি বললে না লাগবে না। আমি বললাম এখোনো পুষিয়ে রেখেছো সেই চাপা রাগগুলো? তুমি মুচকি হেসে বললে এখোনো মনে আছে ? আমি তোমার সেই প্রিয় গানের দুই কলি গেয়ে উঠলাম। তোমার মনে পড়লো হাড়ানো দিনের সেই ছেড়া-ফাটা দিন গুলো। যা তুমি কখোনো কল্পনাও করোনি। আমি বললাম থেকে যাও। তুমি বললে যে যাবার সে যায়, ফিরে আসে না।
প্রজাপতির মতো উড়তে উড়তে তমি চলে গেলে অন্য কোথাও। আমি অবাক চোখে তাকিয়ে রইলাম তোমার পথের পানে।
আবার কবে তুমি আসবে আমার আকাশে। এক পশলা বৃষ্টি হয়ে...


Share:

সোমবার মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে মুস্তাফিজ !! বিস্তারিত দেখুন..........

 দু-একদিনের মধ্যেই শুরু হচ্ছে মুস্তাফিজের পুনর্বাসন প্রক্রিয়া। কিন্তু ঘরের মাঠে আফগানিস্তান ও ইংল্যান্ডের বিপক্ষে দুটি সিরিজ মিস করবেন বলে কিছুটা আক্ষেপ ঝরে পড়েছে এই বাঁ-হাতি পেসারের কণ্ঠে।

আর কয়েকদিন বাদেই মাঠে গড়াচ্ছে আফগানিস্তানের বিপক্ষে সিরিজ। এর পরই আসছে ইংল্যান্ড। চোটের কারেণ ঘরের মাঠে এই দুটি সিরিজের দলে নেই মুস্তাফিজুর রহমান। সাসেক্সের হয়ে ইংল্যান্ডে খেলতে গিয়ে চোটে আক্রান্ত হন, পরে অস্ত্রোপচার করে দেশে ফিরেছেন কাটার-মাস্টার।

সোমবার মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে এ সম্পর্কে সংবাদ মাধ্যমকে মুস্তাফিজ বলেন, ‘এটা ঠিক আফগানিস্তান ও ইংল্যান্ডের বিপক্ষে এই দুটি সিরিজ খুবই মিস করব আমি। অবশ্য জাতীয় দলে যোগ হওয়ার পর থেকেই খেলার মধ্যেই ছিলাম। যখন জাতীয় দলে ছিলাম না, তখন এমন বেকার সময় কাটাতাম।’
ঘরের মাঠে এই দুটি সিরিজে দলে না থাকাটা নিশ্চই কিছুটা কষ্টের। এমন পশ্নের জাবাবে হালের এই বোলিং বিস্ময় বলেন, ‘কষ্ট আর কী? ভালো-খারাপ মিলিয়েই চলছে। তবে বাইরে থেকে সবাই অবশ্য খুব সাপোর্ট দিচ্ছে আমাকে।’

আর পুনর্বাসন প্রক্রিয়া সম্পর্কে মুস্তাফিজ বলেন, ‘পুনর্বাসন প্রক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত থাকার অভিজ্ঞতা আমার আগেরও আছে। এর আগে অনূর্ধ্ব-১৯ দলে থাকার সময় চোটে আক্রান্ত হয়ে র্দীর্ঘ সময় পুনর্বাসনে থাকতে হয়েছিল আমাকে। এর সঙ্গে অনেক আগে থেকেই পরিচিত।’
গত মাসে ইংল্যান্ডে কাঁধে অস্ত্রোপচারের পর এখন মুস্তাফিজ সুস্থ হয়ে ওঠার পথে। কয়েকদিনের মধ্যে পুনর্বাসন শুরু হচ্ছে তাঁরা। তাই পাঁচ-ছয় মাস মাঠের বাইরে থাকতে হতে পারে এই বাঁ-হাতি পেসারকে।
Share:

যোগাযোগ ফর্ম

নাম

ইমেল *

বার্তা *