দেখতে চান সেই নেত্রীকে

আমার দেখা সব থেকে বড় মনের মানুষ বাংলাদেশের প্রাইমিনিস্টার শেখ হাসিনা।

বুধবার, ২৮ ডিসেম্বর, ২০১৬

JSC/JDC Result সবার আগে বিশেষ পদ্ধতিতে রেজাল্ট পেতে ক্লিক করুন

সবার আগে বিশেষ পদ্ধতিতে রেজাল্ট পেতে ক্লিক করুন -
PSC/EBT Result -

If You Have Any Problem To See Your Result! - [Click Here]

মোবাইলে SMS এর মাধমে ফলাফল: ২৯, ডিসেম্বর প্রকাশিত হচ্ছে জেএসসি/জেডিসি পরীক্ষার ফলাফল - ২০১৬
SMS Method of JSC Result:
JSC<Space>First 3 Letters of Your Board<Space>Roll Number<Space>Passing Year and send SMS 16222

Example: JSC DHA 123456 2016 and send SMS 16222

SMS Method of JDC Result:
JDC<Space>First 3 Letters of Your Board<Space>Roll Number<Space>Passing Year and send SMS 16222

Example: JDC MAD 123456 2016 and send SMS 16222
JSC - Junior School, Junior School Certificate (JSC) 2016 Exam Result, JSC, Result 2016, JSC, JSC Exam 2016, www.educationboardresults.gov.bd, exam result 2016, JSC Junior School exam result 2016 Exam result publish date final result date 2016 JSC exam result 2016, JSC School exam result 2016 Exam result publish date final result date 2016 JSC exam result 2016, JSC School exam result 2016 Exam result publish date final result date 2016 JSC exam result 2016, JSC School exam result 2016 Exam result publish date final result date 2016 JSC exam result 2016, Junior School Certificate exam result 2016 Exam result publish date final result date 2016 JSC exam Result.
JDC - Junior Dakhil Certificate (JDC) exam result 2016 Exam result publish date final result date 2016 JDC exam result 2016, exam result 2016 Exam result publish date final result date 2016 JDC exam result 2016, JDC Madrasah exam result 2016 Exam result publish date final result date 2016 JDC exam result 2016, JDC Madrasah exam result 2016 Exam result publish date final result date 2016 JSC exam result 2016, JDC Madrasah exam result 2016 Exam result publish date final result date 2016 JDC exam result 2016, JDC Madrasah exam result 2016 Exam result publish date final result date 2016 JDC exam result 2016, Junior Dakhil Certificate Exam Madrasah exam Result.
Share:

শনিবার, ১৭ ডিসেম্বর, ২০১৬

How to free Verified Your FaceBook Fan Page In 1Hour 100% Working.



(এই কাজগুলা করার সময় সর্বদা Vpn/ip
connected থাকতে হবে)
১. প্রথমে ফোনের জন্য প্লে স্টোর থেকে Hola
vpn ডাউনলোড দুন। পিসির জন্য যেকোন
ভালো vpn বা Hola ও ব্যবহার করতে পারেন।
২. একটি ফেইসবুক আইডি দরকার। যেটা সম্পূর্ণ
USA এর নাম এবং ঠিকানা দিয়ে করতে হবে।
Hola VPN অথবা যেকোন ভালো Vpn
Connected রেখে আইডি বানাতে হবে। USA
এর যেকোন নাম এবং ঠিকানা ব্যবহার করতে
পারেন।
৩. আইডি খোলার পর পেজ বানাতে হবে। পেজ
বানানোর জন্য Create a page এ যাবেন।
Local Business category তে যেকোন নামে
পেজ করবেন এবং অব্যশই পেজের Address
হিসাবে USA এর ঠিকানা ব্যবহার করবেন। ভুল
ঠিকানা না দিয়ে সঠিক ঠিকানা দিতে হবে,
প্রয়োজনে গুগল থেকে ঠিকানা নিতে পারেন।
৪. পেজ করার পর পেজের Profile & cover সেট
করে কয়েকটা পোষ্ট করে রাখবেন ইংরেজি
টাইপের।
৫. আইডিতে মাঝে মাঝে লগইন করবের এবং
অব্যশই Vpn/ip connected রেখে।
৬. ভুলেও USA Vpn/ip ছাড়া লগইন করবেন না
৭. পেজ করার ১ সপ্তাহের মধ্যে পেজের
setting এ গিয়ে Verified Your Page নামে
অপশন পাবেন যদি আপনি উপরের সব নিয়ম
মেনে করে থাকেন।

৮. গ্রে এর জন্য ২ ধরণের পথঃ
* যেই দেশের ঠিকানা পেজে ব্যবহার
করেছেন সেই দেশের ফোন নম্বর (Business
Number হতে হবে) আর নম্বরটি পেজের Info
তে সেট করে রাখবেন।
* Documents (কি ধরণের Documents লাগবে
না Verified with documents এ ক্লিক করলে
দেখতে পারবেন) সেইগুলার মধ্যে যেকোন
একটা বানিয়ে নিবেন। অব্যশই সেই দেশের
কাগজ লাগবে। কাগজ Edit করে নিতে পারেন।
এখন Edited করা কাগজ গ্রহণ হবে কি না সিওর
বলতে পারছি না।
৯. এখন যদি আপনার ফোন নম্বর থাকে তাহলে
ফোন নম্বরটি প্রথম ঘরে দিবেন। Screenshot এ
যেভাবে দেওয়া আছে। দ্বিতীয় ঘর খালি
রেখে দিন। তারপর দেশ select করে Call now
এ ক্লিক করুন।

১০. আপনার নম্বর সঠিক Business নম্বর হলে
কলে আসবে এবং আপনাকে কোড বলে দিবে।
সঠিকভাবে কোড বসিয়ে দিলে আপনার পেজ
verified হয়ে যাবে।

১১. Documents হিসাবে Verified with
documents এ গিয়ে Documents attachment
করে দিন। আপনার পেজ রিভিওতে যাবে আর
রিভিওতে গেলে পেজ verified নিশ্চিত
★ কখনো Vpn/ip ছাড়া আইডি লগইন করবেন
না।
★ অব্যশই সবকিছু USA এর নাম ঠিকানায় হতে
হবে।
★ verified হবার পর ভুলেই নাম,ঠিকানা,Cate
gory বদলাতে যাবেন না।
(কোথায় নম্বর পাবেন,কিভাবে পাবেন, কাগজ
কিভাবে বানাবেন, কোথায় পাবেন সেইগুলা
আমি বলতে পারবো না। পরিচিত দেশের
বাহিরে থাকলে তার নম্বর ব্যবহার করতে
পারেন।)
★ US এর যেকোন দেশের নম্বর দিয়ে হবে তবে
business নম্বর।
Share:

আবারো রবি ফ্রি নেট চালান UC Handler Browser দিয়ে ( ডাউনলোড এবং ব্রাউসিং)

আসসালামু আলাইকুম বন্ধু গণ আশা করি আপনারা আল্লাহ্‌র রহমতে ভালই আছেন। আবারো আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি নতুন একটি টিউন নিয়ে।আশা করছি আপনাদের ভাল লাগবে   
কোন ভুল হলে ছোট ভাই হিসাবে ক্ষমা করবেন  আমার টিউন শুরু করছি
গত কাল রাত ৮ টায় post করার কথা ছিল  কিন্তুসময় পাই নি
কথা না বাড়িয়ে কাজে চলে যায়,খেলা দেখতে হবে।
কোন  Setting লাগবে না  ফোনের ডিফল্ট Access point দিয়েই হবে
টাকা বা এম্বি রাখলে কাটবে।
তাই ২ টাকা দিয়ে *8444*4# এ ডায়েল করে ৭ এম্বি নিয়া নিন যাদের নেট এক্টিভ নেই। যাদের নেট Acative করা আছে তাদের পেক টি কিনতে হবে না ।
আরকিছু দেয়া লাগবে না।এখন এখান থেকে আমার দেয়া হেন্ডেলার Uc mini মোডিফাই ভার্সন টি ডাউনলোড করে নিন।
Download  Now (Uc mini মোডিফাই ভার্সন)
  • [N.B Download link এ গিয়ে Free download এ ক্লিক করবেন তারপর ৩০ সেকেন্ড অপেক্ষা করে captcha coad টা দিয়ে creat  Download link এ ক্লিক করবেন পরের পেজে অ্যাপ এর একটি লিং পাবেন  ওটাই ক্লিক করলেই ডাউনলোড শুরু হয়ে যাবে]



এর পরে নিছে দেয়া স্ক্রিনশট এর মত করে Uc
হেন্ডেলার টি সেটিং করে নিন
1
proxytype : Real host
Proxy server : http://robi.fonepass.mobi/view/redirect.html?
আর কিছু দেয়ার দরকার নেই এবার ok দিয়ে ভিতরে যান।এর পরে আপনি যেকোনো সাইটে ফ্রি
ভিজিট করতে পারবেন যদি error আসে তাহলে মেনু
টে ডুকে speed mode অন করে নিন নিচের চিএ এর মত করে
2
তার পর যেকোনো সাইটে ডুকে
যেকোনো কিছু
ডাউনলোড দিন আশা করি fail or retry দেখাবে।
ফেইল হলে যা করবেন ডাউনলোড দেয়া ফাইল টিতে
কিছু ক্ষন চেপে ধরে রাখুন।
.
এর পরে Details এ যান দেখবেন ফাইল টির সকল Details এসেছে
আপনি শুধু ডাউনলোড লিংক টি কপি করুন নিচের চিএ এর মত
4
এর পর ভিজিট করুন
  WWW.HIDEIP.CO
সাইটটি তে এবং কপি করা লিংকটি paste করুন একটি
ফাকা বক্স পাবেন অই খানে।এর পরে go to site এ
ক্লিক করুন দেখবেন ডাউনলোড option এসেছে।
5
.
এখন কষ্ট করে ফাইল টির নাম আবার লিখে
ডাউনলোড লিস্টে ফেলে দিন।তাহলেই শুরু হয়ে যাবে
ডাউনলোড…
6
7
যদি কোন ফাইল অরজিনাল নামে আসে তাহলে অই
ফাইলটি ডাউনলোড হবে না। ১০০% এর মধ্যে ৩%
অরিজিনাল আসে।
কিছু কিছু ফাইল ডাউনলোড শুরু
হতে দেরি হতে পারে তাই connecting লেখা ওঠে
থাকতে পারে অইসব ফাইল ডাউনলোড শুরু না হওয়া
পরযন্ত ১৫ সেকেন্ড পর পর পুস রেজুম করেন ১মিনিট এর
মধ্যে শুরু হয়ে যাবে।
যদি এর পরেও ডাউনলোড ফেইল আসে তাহলে সেট টি বন্ধ করে আবার চালু করুন।
মানুষ মাএ ভুল করে তাই কোন ভুল হলে ক্ষমার চোখে দেখবেন

মনে রাখবেন,, আপনি হয়ত পোষ্টটি জানতে পারেন অথবা এই পোস্ট আগেও হতেও পারে > কিন্তু একজন হলেও আছে যে পোষ্টটি সম্পর্কে জানেনা।তার জন্যই এই পোস্ট – সব চেয়ে বড় কথা এই টিপস টি এখনো কাজ করছে ,আর হা,,পোষ্টটি ভাল লাগলে অবশ্যয় কমেন্ট করবেন,আর যদি ভাল না লাগে কমেন্ট বক্স থেকে দূরে থাকুন।কমেন্ট করলেও খারাপ কমেন্ট করবেন না।
ভালো থাকবেন
আল্লাহ হাফেয
Share:

শনিবার, ১০ ডিসেম্বর, ২০১৬

মেয়েরা ছেলেদের কি মনে করে

 Image result for মেয়েরা ছেলেদের কি মনে করে
মোবাইলের ব্যালেন্স শেষ দোকানে গেলাম লোড দিতে।
গিয়ে দেখি আমার আগে দুজন দাড়িয়ে আছে, এর ভিতর একজন মেয়েও আছে।
.
আমি--ভাই একটু জলদি করেন আমার তাড়া আছে।
.
দোকানদার--আপনার আগে ঔ আপা এসেছে উনাকে আগে দিতে হবে।
কি আর করা আমি উদাস মনে দাড়িয়ে আছি।
.
দোকানদার--আপা নাম্বার বলেন।
.
মেয়ে-- 017032 তারপর আমার দিকে আড় চোখে তাকিয়ে বললো
লোড লাগবেনা আমাকে বিশ টাকার কার্ড দিন, দিন কাল ভালো না কাউকে বিশ্বাস নাই।
.
বন্ধুরা বলেন কেমন লাগে? আমার কিজে ইচ্ছা হচ্ছিলো কি বলবো!!! 

দোকানদার কর্মচারীকে কার্ড দিতে বলে আমাকে বললো ভাই আপনার নাম্বারটা বলুন। 
মেয়েটা তখনো আমার দিকে তাকিয়ে মুচকি মুচকি হাসছে,
.
আমি--হ্যা ভাই লিখেন 0172432 না ভাই থাক আমাকে একটা ৫০ টাকার কার্ড দেন দিনকাল ভালো না
চারিদিকে সরল সোজা ছেলেদের ফাদে ফেলার জন্য আলকাতরার মতো ফর্সা মেয়েরা যেভাবে পিছু লাইগা রইছে.............।
.

.
মেয়েটা তখন মাথা নিচু করে চলে গেলো। আর ওদিকে দেখি দোকানদারের মুখে মুচকি হাসি। 

মেয়েরা ছেলেদের কি মনে করে ?
Share:

বুধবার, ৭ ডিসেম্বর, ২০১৬

পরে যাই, চোখের জল মুছে উঠে দাড়াই, আবার ছুঁটে চলি -অনুজ মজুমদার

 আজ এক বন্ধুর হাতের রান্না খেলাম। মাংশতে এত ঝাল দিয়েছে যে, আমার চোখ দিয়ে জল বের হচ্ছিলো।বন্ধুকে বললাম, 'এত ঝাল খাও কেন?' বন্ধুর জবাব টা ছিলো এই রকম, "ছোট বেলায় খুব অভাব ছিলো, প্রায়ই শুধু মরিচ দিয়ে ভাত খেতাম আর সেই থেকে অভ্যাস হয়ে গেছে।" কথাগুলো শোনার পর বন্ধুর দিকে তাকাতে না তাকাতেই আমার কিছুু স্মৃতি আমায় অশ্রুপাত করালো। ভাবতে থাকলাম, আমরা বর্তমান জেনারেশনের বেশির ভাগই সব পেয়েছির দলে। তাই কেউ কেউ চাহিবা মাত্র সব পেয়ে জীবনটাকে বিভিন্ন রং এর সাথে গুলিয়ে ফেলছি। আমাদের কাছে জীবন মানে একটা সেলফি, চেকইন, ডিজে পার্টি, হ্যাং আউট, বারবিকিউ, কিংবা ভার্চুয়াল কিছু অনূভুতি। আমরা কি জানি, বাস্তবটা কতটা কঠিন? হয়তো কেউ কেউ জানি, আর হ্যাঁ, সবাই কেনোই বা জানবো। আসলে একটা স্ট্যাটাস কিংবা দুইটা সেলফি দিয়ে সবকিছু আপডেট রাখা যায় না। বাস্তব জীবনটাকে আপডেট দেওয়ার জন্য প্রতিনিয়তই আমি ছুটছি। ছুটতে গিয়ে হোঁচট খাই, ব্যথা পাই, চোখেও জল আসে। চোখের জল মুছে উঠে দাঁড়াই- আবার ছুটি। নইলে জীবনতো আমাকে খরচের খাতায় ফেলে দিবে আর আমিতো হারিয়ে যাবো বেহিসাবের আবর্জনায়।
Share:

শনিবার, ৩ ডিসেম্বর, ২০১৬

লুকানো প্রতিভাকে বিকষিত করো...

আমাদের প্রত্যেকের মধ্যেই আকাশের মতো বড় সম্ভাবনা রয়েছে। তুমি জিজ্ঞেস করবে-- তাই যদি সত্যি, তাহলে সকলে রবি ঠাকুর, সুভাষ বসু বা বিবেকানন্দ হয় না কেন ?
-
তোমার অনেক টাকা রয়েছে ; কিন্তু সেগুলো তুমি কেবল ব্যাঙ্কে ফেলে রাখলে। তাহলে-- তোমার টাকা থেকেও, তোমার কোন কাজে লাগলো না। কিন্তু তুমি যদি সেই টাকা দিয়ে ভালো জায়গায় পড়াশুনা করতে যাও ; বা সেই টাকায় তুমি যদি বাচ্চাদের জন্য একটা স্কুল বানিয়ে দাও। তাহলে সেই টাকা তোমাকে-- অনেকটা উচ্চতায় নিয়ে যাবে। কোন কিছু থাকলেই তার মূল্য হয়ে যায় না। সেই জিনিসের মূল্য তখনই হয়-- যখন তুমি সেই জিনিসটাকে কোন গঠনমূলক-- কাজে লাগাবে।
-
তোমার মধ্যে আকাশের মতো সম্ভাবনা আছে ; কিন্তু তুমি যদি সেই সম্ভাবনা কাজে না লাগাও-- তাহলে সেই সম্ভাবনার কোন মূল্য নেই। এখন প্রশ্ন-- কি করে তুমি তোমার অন্তর্নিহিত বিশাল সম্ভাবনাকে কাজে লাগাবে ?
-
তোমার অন্তর্নিহিত সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে হলে, আগে জানতে হবে-- তোমার মধ্যে কি সম্ভাবনা আছে ? তা-- তুমি কি করে জানবে ? তার জন্য তোমাকে শান্ত, স্থির আর নিরপেক্ষ ভাবে ভাবতে হবে, যে--
১. তুমি কোন কাজটা করলে, খুব আনন্দ পাও
২. কোন কাজটাতে তোমার কোন ট্রেনিং নেই-- তবুও তুমি এমনি এমনি-- নিজে নিজেই দারুন সুন্দর করো
৩. কোন কাজটা করতে করতে তুমি খাওয়া দাওয়া ঘুমানো ইত্যাদি ভুলে যাও
৪. কোন কাজটা করলে তোমার এতো খুশী হয় যে তুমি স্বত:স্ফূর্ত ভাবে আনন্দে গান গাইতে থাকো
ইত্যাদি।
ধরো তুমি পারো ভীষণ সুন্দর মাটির পুতুল বানাতে-- তুমি পুতুল বানানোর সুযোগ পেলে খাওয়া দাওয়া সব ভুলে যাও। তাহলে তোমাকে জানতে হবে-- তোমার অন্তর্নিহিত শক্তি হলো এই মাটির পুতুল গড়া। তুমি জন্মেছো-- মাটির পুতুল গড়তে।
-
এখন ধরো-- তুমি ভাবলে, মাটির পুতুল তো কুমোরদের কাজ ; এই কাজে করে, কে আর বড় লোক হয়েছে ? তো তুমি দেখলে সকলে MBA পাস করে-- বড় বড় চাকরী পাচ্ছে ; তো তুমিও MBA পাস করে চাকরী করতে শুরু করলে। তাহলে কি হবে ? তুমি যেহেতু কেবল রোজগার করার জন্যই MBA পাস করেছো, আর চাকরী করছো-- তুমি খুব শীঘ্রই তোমার কর্ম জীবনে হাঁপিয়ে উঠবে। ঘুমে থেকে উঠে তোমার অফিসে যেতে ইচ্ছে করবে না। তুমি হয়তো জীবনে খুব তাড়াতাড়ি অবসাদ গ্রস্ত হয়ে পড়বে। তোমার কাছে কর্ম এবং জীবন দুটোই-- দুঃসহ যন্ত্রণা হয়ে উঠবে। তুমি তোমার কর্ম জীবনে ভালো কিছু করতে পারবে না।
-
ব্যাপারটা কি দাঁড়ালো ? তুমি যে পেশা পছন্দ করেছো ; সে তুমি লোভের কারনে পছন্দ করেছো। সে পেশা তুমি ভালোবেসে পছন্দ করো নি। তোমার লোভ-- তোমার আত্মার উপর, জোর করে একটা সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিয়েছে। ফলে-- তোমার আত্মা সারা জীবন দগ্ধে দগ্ধে মরবে। এর ফলে তুমি সারা জীবন যন্ত্রণা পাবে।
-
জীবনে যা কিছু করো-- তাকে ভালোবেসে করো। তাহলে জীবনে তুমি বড় সুখী হবে। আর যেহেতু তুমি সেই কাজটা ভালোবেসে করো ; সেহেতু-- তুমি সেই কাজটা দারুন সুন্দর করবে ; আর বেশী করে করবে। ফলে সেই কাজের মধ্য দিয়ে তুমি অনেক সন্মান পাবে। মানুষ যখন সন্মানিত বোধ করে-- তখন সে আরো ভালো কাজ করতে চায় ; আরও বেশী বাঁচতে চায় ; আরও বেশী নিজেকে, আর অন্যকে ভালোবাসতে চায়। সে নিজেকে সুন্দর দেখে ; পৃথিবীকেও সুন্দর দেখে। সে নিজের জীবনে আলো আনে ; আর সেই আলোর রশ্মি দিয়ে অন্যকেও আলোকিত করে। এইরূপ যার জীবন-- সে অবসাদগ্রস্ত হবে না ; বা হীনমন্যতায় ভুগবে না।
-
তুমি যদি বাবা বা মা হও ; তাহলে ছেলে মেয়েদের প্রতি নজর রাখো-- কোন কাজটা তারা স্বত:স্ফূর্ত ভাবে আনন্দের সাথে করে। তাদেরকে সেই কাজে আরও পারদর্শী হতে সাহায্য করো। ধরো-- তোমার ছেলে খেলনা গাড়ি গুলোকে শুধু খুলছে আর আবার নতুন করে গড়ছে। তাহলে তাকে আরও কঠিন ইঞ্জিনের কোন কিছু দাও -- তাকে সেটাও খুলতে আর গড়তে সাহায্য করো। ভবিষ্যতে সে হয়তো বড় কোন ইঞ্জিনিয়ার হবে। তার ভালো লাগে ইঞ্জিনিয়ারিং ; আর তুমি তাকে গুঁতিয়ে গুঁতিয়ে ডাক্তারি পড়ালে। তুমি তার কবর আগে থেকেই খুঁড়ে দিলে। বাচ্চাদেরকে প্রথম জীবনে অনেক কিছু করতে দাও ; আর নজর রাখো সেই অনেক জিনিসের মধ্যে কোনটা সে স্বত:স্ফূর্ত ভাবে ভালো করছে। সে খুব বড় কিছু একটা হবে-- যদি সে তার নেশাকে পেশা হিসাবে গ্রহণ করে। 

Share:

বৃহস্পতিবার, ১ ডিসেম্বর, ২০১৬

মুশফিকদের স্বস্তির জয়

Image result for মুশফিকদের স্বস্তির জয় 
টানা ছয় ম্যাচ হারের পর অবশেষে জয়ের দেখা পেয়েছেন মুশফিকরা। কাল রাজশাহী কিংসকে বরিশাল বুলস হারিয়েছে ১৭ রানে।
টানা হারের পর জয়টা স্বস্তি দিয়েছে। তবে আক্ষেপও আছে বরিশাল বুলস অধিনায়ক মুশফিকের, ‘স্বস্তি তো অবশ্যই। আমরা শেষ চারে যাওয়ার দল ছিলাম, নিজেদের প্রমাণ করার অনেক কিছু ছিল। কিছু খেলোয়াড় ভালোও খেলছিল। শুধু দল হিসেবে ভালো করতে পারিনি। আজ (কাল) সেটা করতে পেরেছি। আর একটা ম্যাচ আছে আমাদের। সেটি ভালোভাবে শেষ করাই লক্ষ্য আমাদের।’ 
মুশফিকদের জয়ে অবশ্য চিন্তা বেড়েছে রাজশাহীর। টানা দুই ম্যাচ হেরে প্লে-অফের হিসাবটা কঠিন হয়ে গেছে তাদের। যদিও ১১ ম্যাচে ১০ পয়েন্ট নিয়ে কাল পর্যন্ত পয়েন্ট তালিকায় চারেই আছে রাজশাহী। তবে তাদের ম্যাচ বাকি আছে আর একটি। আর ঘাড়ে নিশ্বাস ফেলা রংপুর রাইডার্সের এখনো ম্যাচ বাকি দুটি। 
ঢাকায় ফেরার পর প্রায় প্রতিদিনই লো-স্কোরিং ম্যাচ দেখেছে বিপিএল। কাল বরিশালের দেওয়া ১৬১ রান তাই বিশাল বাধা হয়ে গেছে রাজশাহীর। সামিত প্যাটেলের ৫১ বলে ৬২ রান যা একটু আশা জুগিয়েছে তাদের। অবশ্য ১২ বলে ৩৩ রানের সমীকরণটা কঠিন হলেও অসম্ভব ছিল না রাজশাহীর। প্যাটেল তখনো উইকেটে। কিন্তু পেসার রায়াদ এমরিতের করা ১৯তম ওভারেই সব আশা শেষ হয়ে যায় রাজশাহীর। ৪ বলের মধ্যেই ফিরে যান প্যাটেল ও ফরহাদ রেজা। এর আগে এমরিতের শিকার হয়েছেন সাব্বির রহমানও। রাজশাহীর ‘আইকন’ খেলোয়াড় পরশু কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানসের বিপক্ষে আউট হয়েছেন ৮ রানে, কালও তাই। সাব্বিরের অনুজ্জ্বল পারফরম্যান্সের প্রভাব যেন পড়েছে পুরো দলেই।
ফজলে মাহমুদ তাঁর ক্যারিয়ারের তৃতীয় টি-টোয়েন্টি খেললেন কাল। নিজের বিপিএল অভিষেকে আউট হয়েছেন শূন্য রানে। কাল রাজশাহীর বিপক্ষেও ফজলের শুরুটা হয়েছে নড়বড়ে। তবে দ্রুত জড়তা কাটিয়ে ব্যাটিংয়ে স্বচ্ছন্দ হয়েছেন বরিশালের এই টপ অর্ডার ব্যাটসম্যান। ডেভিড ম্যালানের সঙ্গে গড়েছেন দারুণ এক জুটি। ম্যালান-ফজলের সুবাদেই বরিশাল পেয়েছে চ্যালেঞ্জিং স্কোর। দুজনের দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে ৭১ বলে ১০০ রানই বরিশাল ইনিংসের উজ্জ্বলতম দিক। মেহেদী হাসান মিরাজের ষষ্ঠ ওভারে দুবার ক্যাচ তুলে দিয়েও বেঁচে গেছেন ফজলে। ৬ ও ১২ রানে ‘জীবন’ পাওয়া বরিশালের ব্যাটসম্যান করেছেন ৪৩ বলে ৪৩ রান। রাজশাহীর বোলারদের ওপর সবচেয়ে বেশি চড়াও হয়েছেন ম্যালান। ইংলিশ ওপেনার করেছেন ৩৩ বলে ৫৬ রান। তবে ম্যালান যেভাবে হেলেদুলে দৌড়ে রানআউট হয়েছেন, সেটি ছিল বেশ দৃষ্টিকটু। শেষ ওভারে বরিশাল তুলেছে ১৭ রান। শেষ পর্যন্ত তারা জিতেছে ১৭ রানেই।
কুমিল্লার মতোই এখন মুশফিকদের জয় মানে বরিশাল সমর্থকদের আফসোস। জিততে থাকা দলটা মাঝে খেই হারিয়ে না ফেললে টুর্নামেন্টে তাদের গল্পটা অন্য রকম হতেই পারত। 
সংক্ষিপ্ত স্কোর
বরিশাল বুলস: ২০ ওভারে ১৬১/৪ (মেন্ডিস ৬, ম্যালান ৫৬, ফজলে ৪৩, মুশফিক ৮, পেরেরা ২৯*, শাহরিয়ার ১৬*; সামি ১/১৬, মিরাজ ১/৩৪, ফরহাদ ১/৩২, স্যামি ০/২৮, ফ্র্যাঙ্কলিন ০/২১, নাজমুল ০/২১, প্যাটেল ০/৭)।
রাজশাহী কিংস: ২০ ওভারে ১৪৪/৭ (মুমিনুল ১৬, নুরুল ১২, সাব্বির ৮, প্যাটেল ৬২, রকিবুল ৯, ফ্র্যাঙ্কলিন ১৮, স্যামি ১১*, ফরহাদ ৪, মিরাজ ০*; তাইজুল ০/২৯, কামরুল ১/২৭, মনির ১/১৭, এমরিত ৩/২৭, এনামুল ১/৬, পেরেরা ১/৩৫)।
ফল: বরিশাল বুলস ১৭ রানে জয়ী।
ম্যান অব দ্য ম্যাচ: রায়াদ এমরিত।
Share:

বুধবার, ৩০ নভেম্বর, ২০১৬

কালীবাড়ী ট্রাজেডি- মোঃ হাসান তারেক

পিরোজপুর এর প্রাণ কেন্দ্র পুরাতন কাপুড়িয়া পট্টি কালীবাড়ী রোড পিরোজপুর সদর ২৭/১১/২০১৬ তারিখ রাত ১১.৩০ মিনিটে এক অগ্নিকান্ডে প্রায় ১১/১২ টা দোকান পুড়ে ছাই হয়ে যায়। যা সত্যি মর্মান্তিক। আসুন আমরা সবাই তাদের সাহায্যে এগিয়ে আসি। 
-মোঃ হাসান তারেক


Share:

মানবধর্ম আজ আমাদের চক্ষু আড়ালে - অনুজ মজুমদার

আমি হিন্দু, আমি মুসলিম, আমি বৌদ্ধ কিংবা খ্রীষ্টান এটাই এখন বর্তমান প্রেক্ষাপটে বড় ব্যাপার হয়ে দাড়িয়েছে। আমরা মানবজাতি ভুলে গেছি 'মানবধর্ম' বলেও একটা ব্যাপার আছে। সকল ধর্মেই যেটাকে সমান ভাবেই স্থান দেওয়া হয়েছে। কিন্তুু দুঃখের বেপার, বোঝাতে গেলেনতো ফেঁসে গেলেন! কে বোঝে কার ব্যাথা; কে খোঁজে কার কথা! খুব ছোটবেলায়(তৃতীয়-চতুর্থ শ্রেণী হবে হয়তো) ধর্মীয় পাঠ্যবইয়ে পড়েছিলাম ''স্রষ্টা ও সৃষ্টি" নামক একটা অধ্যায়। যদিও সকল ধর্মের ধর্মীয় পাঠ্যবইয়ের শুরুতেই চ্যাপ্টার টা থাকে। যেখানে স্রষ্টার সৃষ্টি সম্পর্কে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। বলা হয়েছে স্রষ্টার সৃষ্টিকে ভালোবাসার কথা। সত্যিইতো, স্রষ্টার সৃষ্টিকে যদি ভালোবাসতে না পারি, সৃষ্টিকর্তাকে কীরুপে ভালোবাসব? শুধু ভালোবাসি ভালোবাসি বলে লাফালাফি করার ব্যাপারখানা একটু লোক দেখানো হয়ে গেল না? সাবধান, 'ধর্ম' কিন্তুু লোক দেখানোর কোনো চিত্রকল্প নয়, এটা সাধনার ব্যাপার। রক্তারক্তির কোনো শিক্ষা এতে লিপিবদ্ধ নাই। ধর্ম সবচেয়ে পবিত্র, অতি উত্তম। আগেই বলেছিলাম প্রত্যেক ধর্মেই "মানবধর্ম" নামক একটা কথা আছে, আর এটাই ধর্মের মুলকথা। সমাজকে ভালোবাসতে, সকল ধর্মকে নিজ ধর্মের ন্যায় শ্রদ্ধা করতে, ক্ষুধার্তকে অন্ন দিতে, দুর্গতকে সাহায্য করতে, সত্য ও ন্যায়ের পথে চলতে সকল ধর্মেই বলা হয়েছে। যা আমাদের চক্ষু আড়ালে 'মানবধর্ম' নামে পরিচিত।
@অনুজ মজুমদার (বিঃদ্রঃ- আমার অতি ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র বিবেক দ্বারা যা বুঝি)
Share:

মঙ্গলবার, ২৯ নভেম্বর, ২০১৬

গ্রামিনফোণে আবারও ৫০০ এমবি মাত্র ৫ টাকায় নিয়ে নিন এখনই

৫০০ এমবি মাত্র ৫ টাকায়

৫০০ এমবি মাত্র ৫ টাকায়
766 রেটিংস
শর্তাবলী:
  • সকল প্রিপেইড ও পোস্টপেইড গ্রাহকের জন্য প্রযোজ্য
  • অফার চালু করতে ডায়াল *5000*150#
  • ৫টাকায়(ভ্যাট, সম্পূরক শুল্ক ও সারচার্জ অন্তর্ভুক্ত) 500MB ইন্টারনেট এর মেয়াদ ৭ দিন
  • ২০ জুলাই, ২০১৬ থেকে ইন্টারনেট ব্যবহার না করে থাকা গ্রহকদের জন্য প্রযোজ্য
  • গ্রাহকগণ অফারটি সর্বোচ্চ ৫ বার নিতে পারবেন (সর্বোচ্চ অপ্ট-ইন: ৫)
  • এই ইন্টারনেট অফারটি চলবে ০১ ডিসেম্বর, ২০১৬ পর্যন্ত
  • ইন্টারনেট ভলিউম শেষ হয়ে গেলে অতিরিক্ত ব্যবহারে .০১টাকা/10KB রেট প্রযোজ্য হবে (মেয়াদ থাকাকালীন সময়ে, সর্বোচ্চ ২০০ টাকা পর্যন্ত)
  • অব্যবহৃত ইন্টারনেট পরবর্তীতে ব্যবহার করা যাবে না
  • ইন্টারনেট ব্যালেন্স জানতে ডায়াল *121*1*4#
Share:

একটা লঞ্চ দূর্ঘটনায় একে অপর থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাবো

একবার একটা লঞ্চ দূর্ঘটনায় পড়লো। লঞ্চের এক দম্পত্তি একটা লাইফবোট পেল। কিন্তু স্বামীটা বুঝে ফেললো সেখানে একজনের বেশি উঠতে পারবে না। লোকটা তার স্ত্রীকে পিছনে ঠেলে দিয়ে নিজে লাফিয়ে উঠে পড়লো। ডুবন্ত লঞ্চে দাঁড়িয়ে থেকে মহিলা স্বামীর উদ্দেশ্যে একটাই মাত্র বাক্য চিৎকার করে বলেছিলো।
শিক্ষক এটুকু বলে থামলেন,
চারদিকে তাকিয়ে ছাত্রদের প্রতিক্রিয়া বুঝতে চাইলেন,
“তোমাদের কি মনে হয়? কি বলেছিলো মহিলা!”
-“তুমি একটা ইতর, আমি কি অন্ধই না ছিলাম!” অধিকাংশ ছাত্রই এ ধরনের জবাব দিলো।
শিক্ষক খেয়াল করলেন একটা ছেলে পুরোটা সময় ধরেই চুপ, তার মতামত জানতে চাইলে সে বললো, “স্যার, আমার বিশ্বাস, মহিলাটি বলেছিল, আমাদের বাচ্চাটার যত্ন নিও, ওকে দেখে রেখ।”
বিস্মিত হয়ে শিক্ষক জিজ্ঞাসা করলেন, “তুমি এই গল্প আগে শুনেছ, তাই না!”
ছেলেটি মাথা নেড়ে জবাব দিলো, “ আমার মাও অসুখে মারা যাওয়ার পূর্বমূহূর্তে বাবাকে একথাই বলেছিলো।”
শিক্ষক একমত হলেন, তুমিই ঠিক।
লঞ্চটা ডুবে গেলো এবং বাড়ি ফিরে লোকটা একাকী মেয়েকে যত্ন করে বড় করলো।
লোকটি মারা যাওয়ার বেশ কয়েক বছর পরে তাদের কন্যা বাবার একটি ডায়েরী পেল। সেখানে সে আবিষ্কার করলো, লঞ্চযাত্রায় যাওয়ার আগেই মায়ের দুরারোগ্য অসুখ ধরা পড়েছিলো, চরম মূহূর্তে তার বাবা তাই বাঁচার একমাত্র উপায়ের সদ্ব্যবহার করেছে।
ডায়েরীতে তার বাবা লিখেছে, “আমারও তোমার সাথে সাগরের তলে ডুবে যেতে ইচ্ছে হচ্ছিলো, কিন্তু শুধু মেয়ের কথা ভেবে তোমাকে একাই সাগর তলে চিরদিনের জন্য ছেড়ে আসতে হলো।”
গল্প শেষ হলো, ক্লাস একদম চুপ।
শিক্ষক বুঝলেন, ছাত্রেরা গল্পের শিক্ষাটা ধরতে পেরেছে। ভালো এবং মন্দ, পৃথিবীর সব কিছুর পেছনেই অনেক জটিলতা আছে যা সব সময় বোঝা যায় না।
আমাদের কখনোই শুধুমাত্র উপরের তল দেখেই যাচাই করা উচিত না, অন্যকে না বুঝেই বিচার করে ফেলাটা বেশ বোকামি।
যারা খাবারের বিলটা সবসময়ই নিজে দিতে চায়, তার মানে এই নয় যে তার টাকা উপচে পড়ছে, এর কারন সে টাকার চেয়ে বন্ধুত্বকে বড় করে দেখে।
যারা আগে ভাগেই কাজ করে ফেলে, এর মানে সে বোকা না, আসলে তার দায়িত্বজ্ঞান রয়েছে।
যারা ঝগড়া বা বাকবিতন্ডার পরে আগে মাফ চেয়ে নেয়, সেই ভুল ছিলো এমনটা নয়, বরঞ্চ সে চারপাশের মানুষকে মূল্যায়ন করে।
তোমাকে যে সাহায্য করতে চায় সে তোমার কাছে কোন কিছু আশা করে না, বরং একজন প্রকৃত বন্ধু মনে করে।
কেউ আপনাকে প্রায়ই টেক্সট করে তার মানে এটা নয় যে তার কোন কাজ নেই, আসলে আপনাকে হৃদয় দিয়ে ভালোবাসে।
একদিন আমরা একে অপর থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাবো, কিন্তু আমাদের আচরণ ও ভালোবাসাগুলো মানুষের হৃদয়ে থেকে যাবে। কেউ না কেউ স্মরণ করবে, “ এ হচ্ছে সেই মানুষ যার সাথে আমার জীবনের শ্রেষ্ঠ কিছু সময় কাটিয়েছি।”
Share:

রবিবার, ২৭ নভেম্বর, ২০১৬

ছদ্মরুপি মানুষ - Anuj Majumder

আমাদের সমাজে বসবাসরত মানুষের মধ্যে,ছদ্মরূপী অমানুষের একটা বড় অংশ রয়েছে। যারা রাস্তাঘাটে,চায়ের দোকানে নানা ধরনের অসত্য এবং বিভ্রান্তিজনক সমালোচনা করে। আর এই সমালোচনাই মানুষের মনে আতংকের সৃষ্টিকৌশল। এই সমালোচনার কারনেই একটা ভাল মানুষ সহজেই মানুষের কাছে হারাতে বসে তার অর্জন করা স্নেহ,ভালবাসা,শ্রদ্ধা। সত্যিকার অর্থে,ওরাই সমাজের জন্য অভিশাপ,ওরা মানুষের কোন ভাল কাজ-কর্মকে সু-দৃষ্টিতে দেখবে না বরং কুমন্তব্যে, ষড়যন্ত্রে লিপ্ত খাকবে। পৃথিবীতে ওদের জন্মই হয়তো নেতিবাচক কথা বলার জন্য।মনে রাখবেন একটা চির সত্যকথা,-------------------------------------------------------''আমার অবর্তমানে আপনার সামনে যে আমার সমালোচনা করবে- বিশ্বাস রাখতে পারেন, আপনার অবর্তমানে আমার সামনে ঐ অমানুষই আবার আপনার সমালোচনা করবে।--- আসুন ঐ সব মুখোশধারী শয়তান, সমালোচনাকারী,কুমন্ত্রণাদাতাদের প্রত্যাখ্যান করি।
-অনুজ মজুমদার

Share:

শুক্রবার, ২৫ নভেম্বর, ২০১৬

গাছের চূড়ায় রেস্তোরাঁ tree up restora


  রাজশাহীতে পদ্মার সেই হাওয়া এখনো বয়। একদিন রবীন্দ্রনাথের বোটে লেগেছিল। এখনো লাগে রাজশাহী জেলা প্রশাসকের বাংলোয়। জেলার বহু পদস্থ কর্মকর্তার বাসভবন রয়েছে তাই পদ্মার ধারেই। হাওয়া এসে তাঁদেরও প্রাণ জুড়িয়ে দিয়ে যায়। তবে এখন সবার আগে সেই প্রাণ–শীতল করা বাতাস এসে লাগছে একটি রেস্তোরাঁয়। কারণ রেস্তোরাঁটি শূন্যের ওপরে, একটি গাছের ডালে। ভক্তরা যেমন প্রসাদ পেতে হাত পেতে থাকে, তেমনি গাছের ডালটি দক্ষিণ দিকে বিস্তৃত হয়ে রয়েছে। যেন পদ্মার হাওয়ার জন্যই হাত পেতে রয়েছে। রাজশাহী নগরের শ্রীরামপুর এলাকায় একেবারে পদ্মার পাড়ের একটি পাকুড়গাছের ডালেই এখন চলছে একটি রেস্তোরাঁ।

 

 
গত বছরের ২৪ জুলাই আনুষ্ঠানিকভাবে এই রেস্তোরাঁর উদ্বোধন করা হয়। এর পরিকল্পনা ও বাস্তবায়ন করেন বিজিবির রাজশাহী সেক্টরের তৎকালীন অধিনায়ক কর্নেল সরকার মোহাম্মদ শামসুদ্দিন পিএসসি ও তাঁর স্টাফ অফিসার মেজর আব্দুল হান্নান খান। বিজিবির ৩৭ ব্যাটালিয়ন এখানে সীমান্তে অবকাশ নামে একটি পার্ক তৈরি করেছে। এর ভেতরেই এই রেস্তোরাঁটি চলছে।

 
এক বছরেই এই রেস্তোরাঁ বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। প্রতিদিন সকাল থেকেই এই পার্কে তরুণ-তরুণীদের আনাগোনা শুরু হয়। বিকেলের পর থেকে সব বয়সী মানুষের ভিড় বাড়তে থাকে। তবে গাছের ডালের এই রেস্তোরাঁয় বসার কিছু নিয়মকানুন রয়েছে। নিয়মকানুনের তালিকাটি সিঁড়ির কাছে টাঙিয়ে রাখা হয়েছে। কেউ এই রেস্তোরাঁয় ২৫ মিনিটের বেশি সময় বসে থাকতে পারবেন না। একই সঙ্গে দেওয়া রয়েছে রেস্তোরাঁর খাবারের মূল্যতালিকা।
এক বিকেলে রেস্তোরাঁয় দেখা মেলে রাজশাহী কলেজের শিক্ষার্থী রিপন মাহমুদের সঙ্গে। রিপন মাহমুদ বলেন, ‘কখনো মন খারাপ হলে এখানে এসে বসলে মন ভালো হয়ে যায়। পদ্মার নদী থেকে জলে ভেজা শীতল বাতাস এসে গায়ে লাগে। রেস্তোরাঁটিই যেন একটি প্রশস্ত দক্ষিণের জানালা।’
কথা হয় স্কুলশিক্ষিকা দুলারী খাতুনের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘বাচ্চাদের নিয়ে এই দিকে এলে তারা গাছের ডালের এই রেস্তোরাঁয় না উঠে ছাড়ে না। এমন একটা জায়গা তৈরি করে রেখেছে, বাচ্চারা দেখলেই ওঠার জন্য বায়না ধরে। ওদের জন্য তখন বাড়তি খাবারের বরাদ্দ দিতে হয়।’
সেখানে পাওয়া যায় নগরের কালুমিস্ত্রির মোড়ের বাসিন্দা আরাফাত রুবেল ও তাঁর স্ত্রী আলিয়া রূপিকে। ছেলে রাফসান আরাফাত ও মেয়ে ইবশার আরাফাতকে নিয়ে বেড়াতে এসেছেন এই দম্পতি। আলিয়া রূপি বলেন, ‘এখানে এসে দাঁড়ালেই পদ্মার শীতল হাওয়ায় প্রাণ জুড়িয়ে যায়। সারা দিনের ক্লান্তি মুছে যায়। কিন্তু ওপরে গাছের ডালের রেস্তোরাঁয় উঠে বসলেই অন্যরকম এক অনুভূতি জাগে। এখান থেকে অনেক দূর পর্যন্ত পদ্মা নদী দেখা যায়। নদীর ওপারে ভারতীয় সীমান্তের অস্পষ্ট গাছপালা চোখে পড়ে। এসব দেখতে দেখতে এক বাটি ফুসকা কখন হাওয়া হয়ে যায় টের পাওয়া যায় না।’

 
বিজিবির ৩৭ ব্যাটালিয়নের উপ-অধিনায়ক মেজর মাসুদুজ্জামান খান বলেন, ‘আসলে রাজশাহীর মানুষের বেড়ানোর তেমন কোনো জায়গা নেই। তাদের সুস্থ বিনোদনের পিপাসা মেটানোর জন্যই বিজিবি সীমান্তে অবকাশ ও সীমান্তে নোঙর নামে দুটি পার্কের ব্যবস্থা করেছে। এখানে যে পরিমাণ বিনিয়োগ করা হয়েছে, সে তুলনায় এখান থেকে খুব সামান্যই আয় হয়।’ তিনি বলেন, ‘গাছের ডালের রেস্তোরাঁ না বলে ট্রি হাউস বললেই ভালো হয়। সেখানে মানুষ গিয়ে বসে। নিচ থেকে তাদের খাবার সরবরাহ করা হয়।’

Share:

বৃহস্পতিবার, ২৪ নভেম্বর, ২০১৬

সরকারি উদ্যোগে দেশজুড়ে চলছে ফ্রিল্যান্সিং প্রশিক্ষন, আজই ফরম পুরন করুন অনলাইনে।


সরকারি উদ্যোগে সারাদেশে ফ্রিলান্সিং প্রশিক্ষণ
সরকারি উদ্যোগে সারাদেশে ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ক প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে এইচএসসি পাশ বেকার যুবক-যুবতীদের। এ প্রশিক্ষণ র্কাযক্রম একযোগে সারাদেশে শুরু হচ্ছে নভেম্বর মাস থেকেই। ৫০ দিনে ২০০ ঘন্টার ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ক ওই প্রশিক্ষণের সকল খরচও বহন করবে বাংলাদেশ সরকার। গত বুধবার থেকে ওই প্রশিক্ষণ র্কাযক্রমের রেজিস্ট্রেশন শুরু হয়েছে। কমপক্ষে এইচএসসি পাশ যেকোন যুবক-যুবতীরা রেজিস্ট্রেশনের মাধ্যমে অংশ নিতে পারবেন এ প্রশিক্ষণে।

সূত্রে জানা গেছে, ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ক এ প্রশিক্ষণের কোর্স সমূহ হচ্ছে গ্রাফিক ডিজাইন, ডিজিটাল মার্কেটিং ও ওয়েব ডিজাইন। প্রতিটি কোর্স দুইভাগে ভাগ করা হয়েছে। ১ম ১০০ ঘন্টা বেসিক, পরের ১০০ ঘন্টা অ্যাডভান্স ট্রেইনিং। এর সাথে আবার প্রতি ১০০ ঘন্টার সাথে যুক্ত থাকবে ২৫ ঘন্টার সফট স্কীল কোর্স (আউটসোর্সিং করার জন্য প্রয়োজনীয় দক্ষতা অর্জনের কোর্স)। একজন ব্যক্তি যে কোন একটি কোর্সের জন্যই আবেদন করতে পারবেন। আবেদনের পদ্ধতি হলো; (http://ledp.ictd.gov.bd) এই লিংকে গিয়ে রেজিস্ট্রেশন ফরম পূরণ করতে হবে। ফরমটি পূরন করার পরের স্টেপে প্রশ্ন পাবেন, সেই প্রশ্নগুলোর সঠিক উত্তর দিতে পারলে, আপনি রেজিস্ট্রেশনের ১ম ধাপ পূর্ণ করলেন। এরপর আপনি যে জেলা থেকে পূরন করেছেন, সেই এলাকাতে যারা দায়িত্বপ্রাপ্ত রয়েছেন, তারাই আপনাকে ১০দিনের মধ্যে ইন্টারভিউতে ডাকবেন। সেই ইন্টারভিউতে পাশ করলেই আপনি এ কোর্সটি করার জন্য যোগ্য হিসেবে বিবেচিত হবেন। বেকার যারা সাবলম্বি হতে চান তাদের জন্য এটি একটি সুবর্ণ সুযোগ। এর মাধ্যমে সম্পূর্ণ ফ্রিতে কর্মসংস্থানের সুযোগসহ ফ্রিল্যান্সিং প্রশিক্ষণ গ্রহন করতে পারেন।

লার্নিং এন্ড আর্নিং প্রজেক্ট এর আওতায় প্রফেশনাল ফ্রিল্যান্সিং/ আউটসোর্সিং ট্রেনিং এ ফ্রি কোর্স করার জন্য অনলাইনে সিলেটের যুবদের রেজিস্ট্রেশন করতে নিচের লিঙ্কে ক্লিক করার জন্য অনুরোধ করা যাচ্ছে।
http://ledp.ictd.gov.bd/registration
২ মাস (২০০ ঘণ্টা) ব্যাপী যে সব বিষয় এর উপর আপনি ফ্রী কোর্স করতে পারবেন তা হলো~ (যে কোন একটি কোর্স করতে পারবেন ফ্রী)
১. ওয়েব ডিজাইন এন্ড ডেভলপমেন্ট,
২. গ্রাফিক্স ডিজাইন,
৩. ডিজিটাল মার্কেটিং।
প্রতিটা কোর্স দুইভাগে ভাগ করা হয়েছে।
১ম ১০০ ঘন্টা BASIC Training,
পরের ১০০ ঘন্টা Specialization Training (specially for market place).
এর সাথে আবার প্রতি ১০০ ঘন্টার সাথে যুক্ত থাকবে ২৫ ঘন্টার Soft Skill Training (আউটসোর্সিং করার জন্য প্রয়োজনীয় দক্ষতা অর্জনের কোর্স)।
প্রত্যেকে যে কোন একটি কোর্সের জন্য আবেদন করতে পারবেন।
ফর্ম পূরণ এর ২/৩ দিনের মধ্যে সিলেট জেলায় লার্নিং এন্ড আর্নিং প্রজেক্ট এর আওতায় যারা দায়িত্ব প্রাপ্ত আছেন তারা আপনাদের ইন্টারভিউ নেয়ার জন্য আপনাদের সাথে যোগাযোগ করবেন । তাই ফর্ম পুরণ এর সময় সঠিক ভাবে সব তথ্য প্রদান করবেন ।
সেই ইন্টারভিউতে পাশ করলেই আপনি কোর্সটি করার জন্য যোগ্য হিসেবে বিবেচিত হবেন।
উল্লেখ্য , কমপক্ষে শিক্ষাগত যোগ্যতা HSC পাস হতে হবে এবং ছেলে-মেয়ে উভয় ফর্ম পূরণ করতে পারবেন।
Share:

Tech: Learn & Earn from NFL Stadium Wi-Fi Networks




Stats without analysis and context don't tell you much. It's interesting that the amount of data moved over the Super Bowl host stadium's Wi-Fi network nearly doubled from 3.2 terabytes in 2014 to 6.23 terabytes at SB 49 this past February. But why the huge rise in traffic?
There are the "captain obvious" megatrends such as increasingly powerful mobile devices, social media use is growing and fans are accessing more apps and online information resources. No real shockers there.
But add application analytics and the ability to track them over time (historical perspective), and stadium owners can see what fan uses make up the network traffic (See infographic). This help them optimize their Wi-Fi to handle traffic and to monetize a network often thought of as "plumbing."
"Teams want a share of the experience that comes with photo uploads and video sharing, along with opportunities for game day apps, video services and fantasy football usage," said John Brams, Director of Sports and Entertainment for Extreme Networks.  "But stadiums are not static environments. Clubs are looking at renovations and are constantly changing and evolving their venues."Using Wi-Fi to enhance and expand the fan experience and capabilities also boost engagement, drives marketing efforts and generates new revenue. So knowing that the percent of fans using stadium Wi-Fi networks has increased 10% to 12% annually, according to John Burke, Director and Venue Architect for  Extreme Networks,  is important. The fact that the amount of bandwidth used has soared 50% annually tells you a little bit more - but much more is needed.
Enter Analytics
Extreme's Purview analytics system takes a fairly unique approach to providing intelligence on application use over stadium Wi-Fi networks. It pulls traffic information from chipsets in its hardware devices. This doesn't impact traffic flow but it does TRANSLATE the data into an application-specific view that adds big value to network management systems. This helps stadium owners, and other non-sports customers, put a value on their network that in many cases has been seen as necessary but rarely beyond plumbing by those outside IT.
Specifically, Purview uses a tried-and-true approach called deep packet inspection (DPI) to, as the name implies look inside packets of user traffic to identify the application generating the payload whether it's enterprise apps such as SAP, Microsoft Exchange and Salesforce as well as those likely used by fans (Facebook, Twitter, YouTube, Google, P2P and others). With this specific info on apps and websites, IT and others parts of a NFL business get the sorely needed visibility needed to understand how their network are being used.
The use of analytics here extends to security. They can be used to spot use of buggy browser revs and access to websites that pose threats. The system can restrict use of the former and block access to the latter.
Extreme already has deals with eight NFL clubs for Wi-Fi networks dating back as far as four years, which is a long time when it comes to technology, let alone and football. Recent wins include the Green Bay Packers and Buffalo Bills; both will be using Purview analytics. The New England Patriots were the vendor's first NFL win.
Schools and Education
Extreme's Wi-Fi work with non-sports corporations and higher education pre-dates most of its NFL stadium wins. The company learned much from its experiences from the latter, knowledge it took forward to help with the needs of football clubs.
"With higher education, you have thousands of students bringing in wireless devices and connecting to Wi-Fi networks in a short period of time," explained Burke. "Basically every event in an NFL stadium is back to school for us." This helped drive Extreme to build products specifically for sports venues.
Much of the goal with analytics, Burke and Bram agree, is to get folks beyond IT units to view network infrastructure as much more than just necessary "plumbing" that others don't always see as enabling revenue generation or delivering a return on the cost of installing and advancing a Wi-Fi network.
Extreme's Purview advances that effort by showing users the number of applications, bandwidth consumption, the number of clients in use and the total number of flows.
Back to the Game
By helping NFL teams improve the fan-in-the-stand experience, analytics platforms help NFL teams expand their brand and build business. How you ask? It's pretty simple, social media as in Facebook and Instagram posts build buzz and marketing efforts. It's little surprise that half of all Wi-Fi use at the Super Bowl this past February was social media according to Extreme Networks which performed analytics for the gigantic event. (See infographic).
Stadium Wi-Fi networks can also enable NFL clubs to launch new apps and services for fans – such as game day apps – which improve the fan experience by providing info such as weather forecasts, driving directions, parking updates, seat location, shortest bathroom and concession lines and so on.
And it's no secret that these new offerings, carrying sponsors, generate revenue for the team at the same time, upping the return on your network.
Moving Forward
So what challenges does Extreme's Purview help stadium owners with throughout the year?
-Fan Device Use. Beyond social media, what are fans in the stands up to? Many are running multiple apps at once and they aren't all football related. Case in point; one finding is that during pennant races (where they exist), fans are also using their wireless devices to stream content for Major League Baseball sources such as MLB.com.
Fans accessing data and video frequently for their fantasy football team performance is a given that extend far beyond the end of the MLB season in the early days of next month.
- Not Just Football. Analytics show that the number two use of stadium Wi-Fi networks (behind social media) is smartphones and other devices running operating system/software updates.
- Not a One-and-Done. The days of fans bringing a single wireless device to NFL game are gone. Some already bring multiple smartphones, or a smartphone and a tablet, for example, to games. This phenomenon can accelerate the need to upgrade and/or expand current stadium networks.
- Catch-22. Game day apps and new video services generate additional revenue and help enhance the fan experience. They also, however, require more Wi-Fi network capacity (especially video). Managing this situation is more than a challenge and fuels the move to higher-density systems.
- Expansion Plans.  As business is booming, many teams are looking to expand their stadium footprint or have been breaking ground/cutting the ribbon on new venues altogether (San Francisco 49ers).  Just adding a few luxury suites or a fan lounge means expanded/enhanced Wi-Fi reach.
Historical data from an analytics platform is a core element of the solution. So too are annual (if not more regular) meetings between teams and their Wi-Fi system provider, venue mapping provider such as Yinzcam, and integrators to collectively forge plans to support these efforts.
-Weather or Not. Fans are less likely to use wireless devices in the rain, snow and cold (in outdoor facilities) typically as the season progresses in northern climes. They may choose however to use them from inside suites, clubs and even from concourses.
-Nice Neighbors? As the NFL moves to provide more capabilities to more Wi-Fi users, this group competes for capacity with football operations. All use the same radio frequency spectrum which means you can expect interference from sharing. Big TV production of game casts also requires capacity. This reality is a key driver for growing the Wi-Fi pie so to speak.
The Bottom Line
You can compete with networks, but you can win with analytics on their use. Wired and/or wireless networks have long been viewed by too many of those outside IT as little more necessary plumbing that needs to work. Application analytics change that by letting those with stadium Wi-Fi networks next-level the fan experience (see game day apps), better engage these game goers and generate revenue.
Not bad for plumbing.
Stay tuned!
Share:

গাজীপুরে মেধাবীদের আকর্ষণ রানী বিলাসমনি উচ্চ বিদ্যালয়


গাজীপুরে মেধাবীদের আকর্ষণ রানী বিলাসমনি উচ্চ বিদ্যালয়
ইতিহাস আর ঐতিহ্যের বর্ণিল দীপ্তিতে ভাস্বর এককালের ভাওয়াল পরগনাই বর্তমানে গাজীপুর জেলা। তত্কালীন ভাওয়াল পরগনার কেন্দ্রবিন্দু জয়দেবপুর এখন পরিচিত গাজীপুর জেলা সদর হিসেবে। আর এ জেলা সদর ২০১৩ সালে গাজীপুর মহানগরীতে উন্নীত হয়েছে। আর ভাওয়ালের মহিমা ললাটে ধারণ করে গাজীপুর জেলা সদরে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে শতবর্ষী ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রাণী বিলাসমণি সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয়।

তত্কালীন ভাওয়াল রাজা রাজেন্দ্র নারায়ণ রায় চৌধুরীর সহধর্মিণী বিদ্যানুরাগী রাণী বিলাসমণি দেবী নিজ উদ্যোগে ১৯০৫ সালের ৯ নভেম্বর বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠা করেন।

রাণী বিলাসমণির বাবার বাড়ি ছিল বরিশালের বানারীপাড়ায়। ১৯০১ সালে ভাওয়াল রাজা রাজেন্দ্র নারায়ণ রায়ের মৃত্যুর পর রাণী হিসেবে তিনি জমিদারীর কর্তৃত্ব নিজ হাতে তুলে নেন। এ অবস্থায় তিনি একক প্রচেষ্টায় ১৯০৫ সালে এ বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন। প্রতিষ্ঠাকালীন ছাত্র সংখ্যা ছিল ১৮৮জন এবং শিক্ষক ছিলেন ১২জন। বিদ্যালয়ে তখন প্রধান শিক্ষক ছিলেন বাবু বিনোদ বিহারী বসু। তিনি ১৯০৫ সালের ৯ নভেম্বর থেকে ১৯০৬ সালের ৩১ জুলাই পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেন। ওই সময় ভাওয়ালের রাজা রাজেন্দ্র নারায়ণ রায় চৌধুরী ও রাণী বিলাসমণি দেবীর ছেলে কুমার রমেন্দ্র নারায়ণ রায় চৌধুরীকে প্রধান করে বিদ্যালয়ের একটি পরিচালনা পরিষদ গঠন করা হয়। প্রতিষ্ঠার সময় যে দুটি ভবন নির্মাণ করে পাঠদান শুরু হয় বর্তমানে সে ভবন দুটি ধ্বংস না হলেও ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। তবে পরবর্তী সময়ে নির্মিত আরেকটি ভবন ধ্বংস হয়েছে।

প্রতিষ্ঠার পর থেকেই বিদ্যালয়টির সুনাম চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে। ১৯৮৪ সালের ১ জানুয়ারি বিদ্যালয়টি সরকারিকরণ করা হয়। বিদ্যালয়ের সামনে ছিল বিশাল আকৃতির একটি মাঠ। সরকারিকরণের পর এ মাঠের পশ্চিম ও দক্ষিণ পাশে তিনতলা বিশিষ্ট নতুন দুটি ভবন নির্মাণ করা হয়। বর্তমানে বিদ্যালয়ে দুই শিফট চালু রয়েছে। দুই শিফটে ছাত্র সংখ্যা ১৮৭৬জন। বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক একজন থাকলেও দুইজন সহকারী প্রধান শিক্ষকের পদ খালি রয়েছে দীর্ঘদিন ধরে। সহকারী শিক্ষক রয়েছেন মোট ৪৯ জন। বর্তমান প্রধান শিক্ষক মাসুদা খানম ২০১৫ সালের ৩ অক্টোবর বিদ্যালয়ে যোগদান করেছেন।

প্রথম থেকেই বিদ্যালয়টি ছাত্ররা ভালো ফলাফল অর্জন করে আসছে। সে ধারা এখনো অব্যাহত রয়েছে। ২০১১ ও ২০১৪ সালে বিদ্যালয় থেকে এসএসসি পরীক্ষায় শতভাগ শিক্ষার্থী পাস করেছে। ২০১৪ সালে বিদ্যালয় থেকে এ প্লাস পেয়েছে ২৩৫ জন।

বিদ্যালয়টিতে লেখাপড়া করে পরবর্তী সময়ে যারা স্বনামধন্য হয়ে স্বমহিমায় প্রতিষ্ঠা লাভ করেছেন তাদের সংখ্যাও অনেক। এদের মধ্যে রয়েছেন প্রাক্তন আইসিএস বেনী মাধব, ব্যারিস্টার সুবোধ দত্ত, রায় বাহাদুর সারদাচারণ ঘোষ, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. গিরিজা শংকর, ড. সুধেন্দু, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের জাস্টিস আব্দুল হাসিব, অবসরপ্রাপ্ত নৌ-বাহিনীর প্রধান রিয়ার এডমিরাল আমীর আহমদ মুস্তফা, প্রাক্তন আইন সচিব মো. আসাদুজ্জামান, বর্তমান মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক, প্রাক্তন প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট মো. রহমত আলী, প্রাক্তন মন্ত্রী ও ঢাকার সাবেক মেয়র সাদেক হোসেন খোকা, সাবেক প্রতিমন্ত্রী ও গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের বরখাস্ত মেয়র অধ্যাপক এমএ মান্নান, সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল কাজী মাহমুদ হাসান, শিলিগুড়ি উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. ক্ষেত্র মোহন দাস, প্রাক্তন প্রধান শিক্ষক নুরুল ইসলাম ভাওয়াল রত্ন, হূদরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. জয়নাল আবেদীন খান প্রমুখ। গত ২০০৫ সালে বিদ্যালয়টি শতবর্ষ পার করেছে।

বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মাসুদা খানম জানান, বিদ্যালয়ে শ্রেণিকক্ষের অভাব রয়েছে। আধুনিক সুবিধা সম্বলিত মিলনায়তনও নেই। বিদ্যালয়ের নিজস্ব খেলার মাঠ নেই। দুটি সহকারী প্রধান শিক্ষকের পদ খালি রয়েছে। দুইজনের জায়গায় একজন অফিস সহকারী এবং পাঁচজন চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীর মধ্যেও রয়েছেন মাত্র তিনজন।

বিদ্যালয়ের প্রাক্তন প্রধান শিক্ষক ও প্রাক্তন ছাত্র মো. নুরুল ইসলাম ভাওয়াল রত্ন জানান, বিদ্যালয়ের অতীত ঐতিহ্য কালের বিবর্তনে কিছুটা ম্লান হয়েছে। তবে এখনো বিদ্যালয়টিতে সেরা ছাত্ররা পড়ালেখার সুযোগ পাচ্ছে।
সুত্র- দৈনিক ইত্তেফাক
Share:

ফরিদপুরে মধ্যরাতে ‘সংঘর্ষ’, নিহত ২

Image result for মধ্যরাতে ‘সংঘর্ষ’, নিহত ২ফরিদপুরের মধুখালী উপজেলায় ‘সংঘর্ষে’ দুইজন নিহত হয়েছে। বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে রায়পুর ইউনিয়নের ছকরিকান্দি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
নিহতদের পরিচয় পাওয়া যায়নি। পুলিশ জানিয়েছে নিহতদের বয়স ৩০ থেকে ৩৫ বছরের মধ্যে। পুলিশের দাবি, নিহতরা ডাকাত দলের সদস্য ও ডাকাতদের দুইটি পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়।
মধুখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রুহুল আমিন জানান, রাতে টহল পুলিশের একটি দল ওই এলাকায় গোলাগুলির শব্দ শুনতে পায়। এরপর স্থানীয় বাসিন্দাদের সহযোগিতায় মহাসড়কের পাশ থেকে দুই জনকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় উদ্ধার করে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। পরে  কর্তব্যরত চিকিৎসক উভয়কে মৃত ঘোষনা করেন।
ওসি রুহুল আমিন জানান, ঘটনাস্থল থেকে একটি শুটার গান, একটি বিদেশী পিস্তল, কিছুসংখ্যক গুলি ও কয়েকটি রামদাসহ দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করা হয়। এ সময় আশেপাশের এলাকায় অভিযান চালিয়ে ছয়জনকে আটক করা হয়েছে।
Share:

বুধবার, ২৩ নভেম্বর, ২০১৬

বিবিসির প্রভাবশালী ১০০ নারীর তালিকায় সানি লিওন Sunny Leone


বিবিসির প্রকাশিত পৃথিবীর সবচেয়ে প্রভাবশালী ১০০ নারীর এ বছরের তালিকায় স্থান করে নিয়েছেন সাবেক পর্নোতারকা এবং বর্তমানে বলিউড অভিনেত্রী সানি লিওন। উদ্যোক্তা, প্রকৌশলী, খেলোয়াড়, ব্যবসায়িক ব্যক্তিত্ব, ফ্যাশন আইকন এবং চিত্রশিল্পীদের নিয়ে তৈরি করা হয়েছে এই তালিকা। এনডিটিভির খবরে জানা গেল, এই তালিকায় সানি লিওন ছাড়াও রয়েছেন আরো চারজন ভারতীয় নারী।
৩৫ বছর বয়স্ক সানি লিওনের প্রকৃত নাম করণজিৎ কৌর ভোরা। কানাডিয়ান-ইন্ডিয়ান বংশোদ্ভুত এই তারকা একসময় নীল ছবির জগতে পরিচয় গড়ে তোলেন। পরে এই ক্যারিয়ারকে বিদায় জানিয়ে ২০১২ সালে ভাট ক্যাম্পের ‘জিসম ২’ ছবির মাধ্যমে বলিউডে আত্মপ্রকাশ করেন। টেলিভিশন রিয়্যালিটি শো ‘বিগ বন’-এর ২০১১ সালের মৌসুম দিয়েই বলিউডে সম্ভাবনা সৃষ্টি হয়েছিল তাঁর।
এরই মধ্যে সানি লিওন অংশ নিয়েছেন জ্যাকপট, এক পহেলি লীলা, হেইট স্টোরি ২, সিং ইজ ব্লিং, কুচ কুচ লোচা হ্যায়, ওয়ান নাইট স্ট্যান্ডসহ আরো কিছু ছবিতে। অভিনয়শিল্পীর চেয়ে আইটেম গার্ল হিসেবেই সফল প্রতিষ্ঠা পেয়েছেন তিনি। সম্প্রতি বিগ বসের একটি পর্বে ‘বিশেষ বিচারক’ হিসেবেও অংশ নিয়েছেন তিনি।
এর আগে ২০১৫ সালে গুগলে ‘সবচেয়ে বেশি খোঁজা’ ভারতীয় তারকাদের তালিকায় সবাইকে পেছনে ফেলে শীর্ষে আসেন সানি লিওন। এ বছরে পেলেন বিবিসির বিশেষ স্বীকৃতি।
বেশ কয়েক মাস আগে একটি টেলিভিশন অনুষ্ঠানে সানি লিওনকে সরাসরি কিছু বিব্রতকর প্রশ্ন করা হয়। তবে এসব প্রশ্নের জবাব স্পষ্ট এবং সাহসীভাবে দেওয়ার কারণে প্রশংসিত হন তিনি। আমির খানের মতো তারকাও সানির প্রশংসা করে জানান, সানির সঙ্গে অভিনয় করতে মোটেও আপত্তি নেই তাঁর।
সানি লিওন ছাড়াও অন্য কিছু ক্যাটাগরিতে এই তালিকায় স্থান পেয়েছেন চারজন ভারতীয় নারী—গৌরি চিন্দরকার, নেহা সিং, মল্লিকা শ্রীনিবাসন এবং সালুমারাদা থিম্মাকালা।
আগামী বছরের শুরুতে শাহরুখ খানের বহুল আলোচিত ‘রইস’ ছবিতে একটি আইটেম গানে দেখা যাবে সানি লিওনকে। এ ছাড়া বরুণ ধাওয়ান-আলিয়া ভাটের সঙ্গে ‘বদ্রিনাথ কি দুলহানিয়া’ ছবিতেও দেখা যাবে এই তারকাকে
Share:

সোমবার, ২১ নভেম্বর, ২০১৬

BPL 2016 Points Table & Today Match Result

Image result for BPL 2016 

BPL 2016 Points Table & Today Match Result

TEAMS
M
W L Tie N/R Pts NRR
Khulna Titans
6
5 1 0 0 10 -0.237
Dhaka Dynamites
7
4 3 0 0 8 -0.983
Rangpur Riders
5
4 1 0 0 8 +0.808
Barisal Bulls
6
3 3 0 0 6 -0.371
Chittagong Vikings
6
2 4 0 0 4 -0.171
Rajshahi Kings
6
2 4 0 0 4 -0.327
Comilla Victorians
6
1 5 0 0 2 -0.684

BRB BPL T20 Team Name Short Form
Chittagong Vikings = CHV

Khulna Titans = KHT
Barisal Bulls = BB
Rangpur Riders = RR
Rajshahi Kings = RK
Comilla Victorians = CV

Share:

রবিবার, ২০ নভেম্বর, ২০১৬

কেন শৈশবকে হারালাম? - Anuj Majumder

✔কোন এক সময় একা স্কুলে যেতে ভয় পেতাম, আজ একা একাই সর্বত্র ঘুরে বেড়াই।কোন একদিন ক্লাসে প্রথম হওয়ার জন্য বই পড়তাম, আর আজ পেটের দায়ে ছুটে বেড়াই।আগে একটু আঘাতেই কেঁদে ফেলতাম,আজ শত দুঃখ-কষ্টের মাঝেও হাসি। আগে বন্ধুর জন্য প্রান দেওয়ার প্রতিজ্ঞা করতাম,আজ জীবন যুদ্ধে বন্ধুর কথা মনে নাই।আগে একটুতেই ঝগড়া আর মিলতাল হতো,আর আজ একটুতেই সম্পর্ক শেষ।বড় হওয়ার স্বপ্নে শৈশবকে কাটিয়ে দিলাম,আর আজ একটাই দুঃখ- কেন শৈশবকে হারালাম।
-Anuj Majumder
Share:

শুক্রবার, ১৮ নভেম্বর, ২০১৬

হিংসা আর বিদ্বেষ কি?

যখন তুমি দেখবে ফুল তুমি ভালোবাসো না, গান তুমি শুনতে চাও না, নদীর প্রবাহে তুমি নদীর নৃত্য খুঁজে পাও না, নারীর কোমল সৌন্দর্য্য তুমি পূজা করো না-- তখন তুমি বুঝবে, জীবনের যাত্রাপথে তুমি মানুষ থেকে পশু হয়ে গেছো। -কেউ যদি তা হয়, তাতে ক্ষতি কি ? তোমার আত্মা একদিন বলবে-- আমি আহত, একটু থামো, বিশ্রাম করো ; তুমি তা শুনতে পাবে না।  তোমার ছেলে বলবে-- বাবা, আমার আজ বড় কষ্ট; তুমি তা শুনতে পাবে না।  তোমার স্ত্রী নিঃশব্দে, অস্ফুটে বলবে-- আজ আমি আহত, আজ আমায় একটু আদর করো ; তুমি তা শুনতে পাবে না। ধরিত্রী একদিন আর্তস্বরে কাঁদবে, আর বলবে-- আমি  রক্তাক্ত, আমাকে একটু শান্তি দে ; তুমি তা-ও শুনতে পাবে না। -কারন-- তুমি একজন হিংস্র পশু হয়ে গেছো ; তুমি কোমল অনুভূতি বুঝতে পারো না ; তুমি আর্ত হৃদয়ের ক্রন্দন শুনতে পাও না। এর ফলে তুমি নিজেকে কষ্ট দেবে, তোমার ছেলেকে কষ্ট দেবে, তোমার স্ত্রীকে কষ্ট দেবে, মাতা ধরিত্রীকে কষ্ট দেবে।  তুমি তোমার নিজের যন্ত্রণার কারন হবে, তুমি তোমার চারপাশের মানুষের যন্ত্রণার কারন হবে। -যারা-- বাবা-মা, শিক্ষক, ধর্ম গুরু, সমাজ নেতা-- তারা সাবধান। তোমরা যদি ছোট ছোট ছেলেমেয়েদের এখন থেকে ঘৃণা, আর বিদ্বেষ শেখাও, তাহলে তোমরা তাদেরকে সেই পশুত্বের দিকে, রাতারাতি ঠেলে দেবে। তখন পৃথিবীর চেহারাটা দেখতে কেমন হবে ? তুমি যদি একটা বড় খাঁচার মধ্যে, কতকগুলো চিতা বাঘ, হায়না আর ভল্লুক রেখে দাও, তাহলে খাঁচার অবস্থা যা হবে, পৃথিবীর অবস্থাও ঠিক তাই হবে। -যে সমস্ত রাজনৈতিক, ধর্মীয়, বা সামাজিক নেতারা-- ছোট ছোট বাচ্চাদের প্ররোচিত করে, তাদেরকে দিন দিন হিংস্র পশু করে তুলছে, তাদের হয়তো কোন ধারণাই নেই, যে-- তারা মানবজাতির কি ভয়ানক সর্ব্বনাশ করছে। -ধরো-- এই পৃথিবীটা, কোন একটা মাত্র-- দেশ, বা রাজনৈতিক দল, বা ধর্মীয় দলের কব্জায় চলে এলো।  কিন্তু তারপর ? মানুষ কি সুখী হবে ? যারা এটা চেয়েছিলো সেই তাবড় তাবড় নেতারা কি সুখী হবে ? কি করে হবে ? পৃথিবী তো তখন চিতা বাঘ, হায়না আর ভল্লুকে ভরে গেছে।  কাজেই মানুষ তখনও পরস্পরের-- রক্ত আর মাংসে, তাদের ব্রেকফাস্ট, লাঞ্চ আর ডিনার করবে। -তোমরা সকলে শান্ত ভাবে ভাবো-- হিংসা আর বিদ্বেষ কি ভয়ঙ্কর জিনিস ! একে অপরকে বুঝুন, সকলের-- নিজত্বকে শ্রদ্ধা করুন। অন্যের চিন্তা আর বিশ্বাসকে শ্রদ্ধা না করলে, সহাবস্থান সম্ভব নয়। এই পৃথিবীতে অনেক জায়গা। সকলের-- ভালো ভাবে খেয়ে, পরে, মেখেও-- অনেক জায়গা। কাউকে বঞ্চিত করার দরকার নেই। 

Share:

যোগাযোগ ফর্ম

নাম

ইমেল *

বার্তা *

ব্লগ সংরক্ষাণাগার